রাজনীতি
দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনা একটি চ্যালেঞ্জ: ওবায়দুল কাদের
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসা একটি চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য বাড়ছে, এটা বাস্তবতা, অস্বীকার করে লাভ নেই এ নিয়ে সরকারের প্রথম মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশনা দিয়েছেন।
রবিবার (২৮ জানুয়ারি) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মার সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন সেতুমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: বিএনপি আন্দোলনের নামে সহিংসতা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে: কাদের
তিনি বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে সার্বিক পরিস্থিতিতে ভারত আমাদের সঙ্গে প্রতিবেশীসুলভ আচরণ করেছে। বিএনপি যখন কোনো রাষ্ট্রের সঙ্গে মিলে নির্বাচন ভণ্ডুল করতে চেয়েছিল, তখন ভারত আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে।
‘আমি মনে করি, সংশয় ও অবিশ্বাসের দেয়াল অবশেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভেঙে দিয়েছেন।’
মন্ত্রী বলেন, আমাদের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের চিড় ধরার কোনো কারণ নেই।
রাজনীতি উত্তপ্ত হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, নতুন সরকারের কাজে যখন বাধা আসবে, তখন সেটা আমাদের অতিক্রম করতে হবে। তারা (বিএনপি) এখানে যদি সহিংস কর্মসূচি কিংবা সাধারণ কর্মসূচি দিয়ে সহিংসতা করে, তবে সেটার মোকাবিলা আমাদের করতে হবে। কারণ আমরা ক্ষমতায় আছি, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা আমাদের নিশ্চিত করতে হবে।
সরকার মেয়াদ পূর্ণ করতে পারবে না, বিএনপির এমন মন্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিএনপি এ পর্যন্ত যত স্বপ্ন দেখেছে, সব দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে। গয়েশ্বর চন্দ্র রায় অনেক দিন পর গতকাল আবির্ভূত হলেন, এতদিন পলাতক ছিলেন। তিনি এতদিন কোথায় পালিয়ে ছিলেন, সেই জবাব তো পেলাম না। কঠিন সময় পার করা, চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করার সৎ সাহস আমাদের আছে। আমরা পেরেছি, ভবিষ্যতেও পারব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যে দায়িত্ব আমরা নিয়েছি, সেটা আমরা পালন করব।’
বিরোধী দল কারা হবে- এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, এখানে তো বিরোধী দল বলতে জাতীয় পার্টিই সামনে আসে। তারা আগেও ছিল। তাদের অনেক অভিজ্ঞতা আছে বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।
আরও পড়ুন: নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে কাদের
৭০১ দিন আগে
বিএনপিকে জনগণ কালো পতাকা ও বিদেশিরা লাল পতাকা দেখিয়েছে: হাছান মাহমুদ
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপি না কি কালো পতাকা মিছিল ডেকেছে। অথচ বিএনপির নির্বাচন ভন্ডুলের চক্রান্তকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে দেশের জনগণ নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পুণনির্বাচিত করে বিএনপিকে ইতিমধ্যেই কালো পতাকা দেখিয়ে দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের আগে যে বিদেশিদের কাছে বিএনপি বারবার ধর্ণা দিয়েছিল, তারাও নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠিয়েছে, নির্বাচনের প্রশংসা করেছে, শেখ হাসিনার সরকারকে অভিনন্দন জানিয়ে একসঙ্গে কাজের আগ্রহ ব্যক্ত করেছে। অর্থাৎ বিদেশিরাও বিএনপিকে লাল পতাকা দেখিয়েছে।
শনিবার (২৭ জানুয়ারি) বিকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত ‘শান্তি ও গণতন্ত্র’ সমাবেশে মন্ত্রী এ সব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: নতুন সরকারকে বিশ্ব নেতাদের অভিনন্দন বিএনপির মাথা খারাপ করে দিচ্ছে: হাছান মাহমুদ
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘নির্বাচনের পর কার্যত এটিই আওয়ামী লীগের প্রথম সমাবেশ এবং এ সমাবেশ থেকে নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারকে পুণনির্বাচিত করার জন্য দেশের জনগণকে ধন্যবাদ জানাই।’
তিনি আরও বলেন, 'ইঁদুর যেমন গর্ত থেকে উঁকি দেয় তেমনি বিএনপিও এখন গর্ত থেকে উঁকি দিচ্ছে। তারা আবার দেশে অশান্তি তৈরির অপচেষ্টা চালাবে। এ জন্য দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে, আওয়ামী লীগ রাজপথের দল, রাজপথে সবসময় থাকবে।'
আরও পড়ুন: চরম হতাশা বিএনপিকে গ্রাস করেছে: হাছান মাহমুদ
সমাবেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মো. আব্দুর রাজ্জাক, আইনজীবী কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, হান্নান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হকসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: ড. ইউনূসকে নিয়ে 'লবিস্ট সমর্থিত' বিবৃতি বিদেশি বিনিয়োগে প্রভাব ফেলবে না: হাছান মাহমুদ
৭০১ দিন আগে
সংসদ অধিবেশনের দিন কালো পতাকা মিছিল করবে বিএনপি
নির্দলীয় সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচনের দাবিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের অধিবেশনের প্রথম দিন সোমবার (৩০ জানুয়ারি) সারা দেশে কালো পতাকা মিছিল করবে বিএনপি।
শনিবার (২৭ জানুয়ারি) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কালো পতাকা মিছিল বের করার আগে নতুন এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
তিনি বলেন, 'অবৈধ ডামি সংসদ বাতিল করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নতুন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে আগামী ৩০ জানুয়ারি সব মহানগর, জেলা, উপজেলায় কালো পতাকা মিছিল বের করবে আমাদের দলের সব শাখা।’
আরও পড়ুন: বর্তমান সরকারের অধীনে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেবে না বিএনপি: রিজভী
বর্তমান সরকার ও সংসদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে কর্মসূচি সফল করতে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান বিএনপির এই নেতা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ বাতিলের দাবিতে এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল বের করতে ঢাকার দুই মহানগরীর বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী নয়াপল্টনে জড়ো হন।
সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে বিকাল ৩টার দিকে কালো পতাকা মিছিল বের করে নাইটিঙ্গেল ও ফকিরাপুল মোড় হয়ে আরামবাগ মোড়ের কাছে গিয়ে শেষ হয়।
এর আগে শুক্রবার নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের আকাশছোঁয়া দামের প্রতিবাদে ও একই দাবিতে বিএনপির সব জেলা শাখায় কর্মসূচি পালন করা হয়।
গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর এটাই ছিল বিএনপির প্রথম রাজপথের কর্মসূচি।
আরও পড়ুন: ‘বিজিবি সদস্য হত্যার’ ঘটনায় জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে তদন্তের দাবি বিএনপির
শুক্রবার, শনিবার কালো পতাকা মিছিল করবে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো
৭০১ দিন আগে
‘বিজিবি সদস্য হত্যার’ ঘটনায় জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে তদন্তের দাবি বিএনপির
যশোরের বেনাপোল সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) হাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্য মোহাম্মদ রইসউদ্দিন নিহত হওয়ার ঘটনায় জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে তদন্ত দাবি করেছে বিএনপি।
শনিবার (২৭ জানুয়ারি) এক বিবৃতিতে দলটির স্থায়ী কমিটি এই দাবি করে।
গত সাত বছরে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর হাতে ২০১ জন বাংলাদেশি নাগরিক নিহত হয়েছে। সীমান্ত এলাকায় বিএসএফ রক্তক্ষয়ী খেলা খেলছে বলে অভিযোগ করেছে দলটির স্থায়ী কমিটি।
শুক্রবার(২৬ জানুয়ারি) বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম বিএনপির স্থায়ী কমিটি বিএসএফের গুলিতে বিজিবি সদস্য নিহত হওয়ার তীব্র নিন্দা জানায়।
গত সোমবার বেনাপোল সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত হন বিজিবির সিপাহী মোহাম্মদ রইসউদ্দিন।
আরও পড়ুন: বর্তমান সরকারের অধীনে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেবে না বিএনপি: রিজভী
ঘটনার পর বিএসএফ এক বিবৃতিতে দাবি করে, নিহত বিজিবি সদস্য সাদা পোশাকে চোরাকারবারিদের সঙ্গে ছিল।
তবে বিএনপির স্থায়ী কমিটি বিএসএফের ব্যাখ্যাকে অগ্রহণযোগ্য উল্লেখ করে বলেছে, কোনো বিজিবি সদস্য লুঙ্গি ও টি-শার্ট পরে চোরাকারবারি দলের সঙ্গে যেতে পারে না। ‘ভারতীয় মানবাধিকার সংগঠন মাসুমও বিএসএফের বক্তব্যের সঙ্গে একমত নয়।’
দলটি আরও বলেছে, বিএসএফের বিবৃতিটি বানোয়াট এবং ভারতীয় নীতি নির্ধারকদের 'আধিপত্যবাদী' মনোভাবে উৎসাহিত হয়ে বাহিনী কেবল তাদের হত্যাকাণ্ডকে ন্যায্যতা দেওয়ার চেষ্টা করছে। ‘বিএসএফের অপরাধ এবং তাদের নম্রতার মধ্যে সব সময়ই বিশাল ব্যবধান থাকে। তাদের (বিএসএফ) মনোভাব থেকে এমন ধারণা পাওয়া যায় যে, তারা এখনও আদিম ও মধ্যযুগ থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি।’
এতে আরও বলা হয়, রইসউদ্দিন হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিএসএফের মনগড়া বক্তব্য বাংলাদেশের জনগণ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। ‘ভারতের উচ্চাভিলাষী নীতির কারণে সীমান্তে রক্তপাত বন্ধ হচ্ছে না।’
বিএনপি বলেছে, একজন বিজিবি সদস্যকে হত্যার মাধ্যমে ভারত বাংলাদেশের জনগণকে তাদের আজ্ঞাবহ রাখতে আধিপত্যবাদী বার্তা দিয়েছে।
দলটি বলেছে, ‘ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত বিশ্বের সবচেয়ে সহিংস ও রক্তাক্ত। ভারত বারবার প্রতিশ্রুতি দেওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফের হাতে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যার ঘটনা বেড়েই চলেছে।’
আরও পড়ুন: দেশে গণতন্ত্র না থাকায় ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য ক্রমশ বাড়ছে: নজরুল ইসলাম
এতে বলা হয়, এতদিন বিএসএফের হাতে সাধারণ বাংলাদেশি নাগরিক নিহত হলেও এখন সীমান্তে বিজিবি সদস্যরাও নিরাপদ নয়। ‘একটি স্বাধীন দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী অন্য দেশের সীমান্তরক্ষীদের হাতে নিহত হওয়া কোনো সাধারণ ঘটনা নয়, বরং এর সঙ্গে রাষ্ট্রের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন জড়িত।’
বিএনপি আরও বলেছে, এটি গভীর উদ্বেগের বিষয় যে, শেখ হাসিনার ক্ষমতার লোভে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি বাংলাদেশকে একটি অনুগত রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। দখলদার আওয়ামী সরকার এখন দেশবিরোধী ঘৃণ্য চক্রান্তের ঘুঁটি। এমনকি এখন বিজিবি সদস্য বিনা কারণে প্রাণ হারাচ্ছেন।
বিজিবি সদস্য হত্যা ও সীমান্ত হত্যার বিষয়েও সরকারের 'নীরবতা'র সমালোচনা করেছে দলটি।
তিনি বলেন, বিএসএফের 'পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড' এখন সবার জানা। দিল্লির নৃশংসতা এবং ঢাকার নীরবতার কারণে সীমান্তে অনিয়ন্ত্রিত সীমান্ত হত্যাকাণ্ড হচ্ছে। সীমান্তের কাছে বিএসএফ কর্তৃক বাংলাদেশি হত্যার ঘটনার বিষয়ে নীরবতা দিল্লির সঙ্গে শেখ হাসিনার চিরস্থায়ী 'রাজনৈতিক সমঝোতার' ফসল।
আরও পড়ুন: জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংসদ বা সরকার গঠিত হয়নি: ড. মঈন
৭০২ দিন আগে
জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংসদ বা সরকার গঠিত হয়নি: ড. মঈন
দেশের জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংসদ বা বর্তমান সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি নেতা ড. আবদুল মঈন খান।
তিনি বলেন, ‘আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, জনগণের ভোটে সংসদ ও সরকার গঠিত হয়নি। সুতরাং এটা জনগণের সংসদ নয়, জনগণের সরকার নয়।’
শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে দরিদ্রদের মাঝে কম্বল বিতরণকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান এসব কথা বলেন। জাতীয়তাবাদী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারি ভোটারদের অংশগ্রহণ ছাড়া একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকারকে দেশের মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, বিএনপি জনগণের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে এবং তারা সব সময় দেশের মানুষের কল্যাণ ও অধিকার নিশ্চিত করতে কাজ করে। ‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে না পারা পর্যন্ত আমরা জনগণের পাশে থাকব।’
তিনি বলেন, সরকার বন্দুক, রাইফেল ও গুলি দিয়ে শক্তি প্রয়োগ করে জনগণকে দমন করার চেষ্টা করতে পারে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত জনগণের কাছে পরাজিত হবে।
ড. মঈন খান বলেন, ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হয়নি, কারণ নির্বাচনের নামে রাজধানী থেকে মনোনীত করা হয়। ‘শুধু বিএনপি বা বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী লোকজনই নয়, আওয়ামী লীগের সমর্থক ভোটাররাও নির্বাচনে অংশ নেয়নি।’
তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও দরিদ্র মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিলেন।
মঈন বলেন, ‘সরকার ৪০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছে এবং ৩০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে মেট্রোরেল নির্মাণ করেছে। আমার একটা ছোট্ট প্রশ্ন আছে, আপনারা যখন ৪০ হাজার থেকে ৩০ হাজার কোটি টাকা (মেগা প্রকল্পে) খরচ করতে পারেন, তখন শীতার্ত মানুষকে কেন ১০০ টাকার কম্বল দিতে পারেন না? কেন আমাদের (বিএনপি) এখানে দাঁড়িয়ে কম্বল বিতরণ করতে হবে?’
তিনি বলেন, ক্ষমতাসীন দলের নেতারা জনগণের কল্যাণে রাজনীতি না করে দেশের সম্পদ লুটপাট করে সেকেন্ড হোম তৈরির জন্য বিপুল অর্থ বিদেশে পাচার করছে।
৭০২ দিন আগে
বিএনপি আন্দোলনের নামে সহিংসতা করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি আন্দোলনের নামে সহিংস পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে কঠোরভাবে দমন করা হবে।
শুক্রবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণকালে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক উপকমিটি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
এই মুহূর্তে বিএনপির কোনো আশা নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা এখন কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করছে, এটা শোকের মিছিল। ‘এভাবে তারা নিজেরাই জাতিকে বলছে যে, আমরা পরাজিত হয়েছি।’
গ্রেপ্তার হওয়া নেতা-কর্মীদের সংখ্যা নিয়ে বিএনপির দাবি প্রত্যাখ্যান করে আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, যারা ট্রেনে, বাসে আগুন দিয়েছে, যারা পিটিয়ে পুলিশ হত্যা করেছে, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা চালিয়েছে তারা কারাগারে আছে।
বিএনপিকে আইনিভাবে মোকাবিলা করারও আহ্বান জানান তিনি।
কাদের বলেন, ‘কোন দেশে অপরাধ করলে শাস্তি হয় না? আমরা কি আমেরিকার পরামর্শ অনুযায়ী তাদের মুক্তি দেব?'
আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিনের সভাপতিত্বে এ সময় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদসহ উপকমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
৭০৩ দিন আগে
শুক্রবার, শনিবার কালো পতাকা মিছিল করবে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে এবং দ্বাদশ জাতীয় সংসদ বাতিলের দাবিতে শুক্রবার সব জেলায় কালো পতাকা নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করবে বিএনপিসহ সমমনা বিরোধী দলগুলো।
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের আকাশছোঁয়া দামের প্রতিবাদে একই দাবিতে শনিবার ঢাকাসহ সব মেট্রোপলিটন শহরে একই কর্মসূচি পালন করা হবে।
গণতন্ত্র মঞ্চ ছাড়াও ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমন্বয় জোট, গণঅধিকার পরিষদ, এলডিপি, লেবার পার্টি, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, গণফোরাম ও পিপলস পার্টি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পৃথকভাবে কালো পতাকা মিছিল করবে।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, শনিবার দুপুর ২টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করবে দলটির নেতা-কর্মীরা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে সামাজিক নিরাপত্তা নয়, সবার জন্য সামাজিক বিমা চালু করতে হবে: সিপিডি
তিনি বলেন, ‘আমরা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে (ডিএমপি) এই কর্মসূচি সম্পর্কে জানিয়েছি। আমাদের দলের ভাইস চেয়ারম্যান আইনজীবী নিতাই রায় চৌধুরী কর্মসূচি নিয়ে ডিএমপি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছেন।’
তিনি বলেন, ডিএমপি কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিক অনুমতি না দিলেও এ কর্মসূচির প্রতি ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেছে।
রিজভী বলেন, কালো পতাকা কর্মসূচি সফল করতে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির নেতা-কর্মীরা সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়েছে।
গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর এটাই হবে বিএনপির প্রথম পথচলা কর্মসূচি।
আরও পড়ুন: এমপিদের সম্পদের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি তদন্ত করতে হবে: সিপিডির মুস্তাফিজুর রহমান
সিপিডি কোনো গবেষণা করেনি, তাদের রিপোর্ট নির্জলা মিথ্যাচার: তথ্যমন্ত্রী
৭০৩ দিন আগে
সিলেটে যুবলীগের দু'পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৬
সিলেট নগরীর পাঠানটুলা এলাকায় যুবলীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুই পক্ষের অন্তত ৬ জন আহত হয়েছেন। এ সময় অন্তত ১০টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়েছে।
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) রাত পৌনে ৯টার দিকে পাঠানটুলা এলাকার স্কলার্সহোম স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া অফিসার) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
এ ঘটনায় উভয়পক্ষের আহতরা হলেন- সিলেট নগরীর মদিনা মার্কেট এলাকার আব্বাসের ছেলে রশিদ (৩৫), জালালাবাদ থানার গোয়াবাড়ি এলাকার আলী (৩৩), একই থানার নতুন বাজার এলাকার বিরেন্দ্র দাসের ছেলে বিদ্যুৎ (৩৫) ও পল্লবী রোডের মৃত আলী আব্বাসের ছেলে শিপলু। এছাড়া জামাল ও কয়েস নামে আরও দুজন আহত হয়েছেন।
ঘটনার পর আহতদের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে গুরুতর আহত আলীকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বাকি সবাই ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আরও পড়ুন: আড়াইহাজারের ভোটকেন্দ্রে সংঘর্ষ, ভোট গ্রহণ স্থগিত
জানা গেছে, বুধবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একটি দল যুবলীগ নেতা শিপলুর নিয়ন্ত্রণাধীন জুয়ার বোর্ডে হানা দেয়। এ ঘটনায় বিদ্যুৎ গ্রুপকে দোষারোপ করে শিপলু গ্রুপের নেতা-কর্মীরা। এখান থেকেই ঘটনার সূত্রপাত।
রাত পৌনে ৯টার দিকে বিদ্যুৎ গ্রুপের নেতা-কর্মীরা স্কলার্সহোম স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে আড্ডা দেওয়া অবস্থায় শিপলু গ্রুপের নেতা-কর্মীরা তাদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে তাদের আলীসহ পাঁচজন আহত হয়। এসময় পাল্টা হামলায় আহত হয় শিপলু গ্রুপের শিপলু।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মইন উদ্দিন শিপন জানান, খবর পেয়ে কোতোয়ালি থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এসময় কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
আরও পড়ুন: ভাঙ্গায় দুই দল গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১৫
৭০৪ দিন আগে
গণহত্যার নায়ককে পুরস্কৃত করেছিল এরশাদ-খালেদা: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, `১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি চট্টগ্রামে গণহত্যার মাধ্যমে যে কালো অধ্যায় রচিত হয়েছিল তার মূল নায়ক ছিল পুলিশ কমিশনার রকিবুল হুদা। তাকে এরশাদ সাহেবও প্রমোশন দিয়েছেন, পরে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াও প্রমোশন দিয়েছেন।’
মন্ত্রী আরও বলেন, সেদিন শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যেই বৃষ্টির মতো গুলি ছুঁড়ে ২৪ জনকে হত্যা করা হয়েছে। সেটির দায়ে পুলিশ কমিশনারকে অভিযুক্ত করা হয়নি, বরং পুরস্কৃত করা হয়েছে।
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ‘চট্টগ্রাম গণহত্যা দিবস’ উপলক্ষে চট্টগ্রাম উত্তর, দক্ষিণ ও মহানগর আওয়ামী লীগের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ সব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: সংশোধিত শ্রম আইন আগামী অধিবেশনে পাস হবে: আইনমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ পৃথিবীর সামনে একটি গর্বিত দেশ। ন্যাম সামিটে জাতিসংঘ ও কমনওয়েলথ সেক্রেটারিসহ বহু দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমার বৈঠক হয়েছে। প্রত্যেকেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন।’
তিনি বলেন, তিনি আবার নতুনভাবে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। পত্রপত্রিকায় দেখেছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন। নির্বাচন কেন করলাম না, বিএনপির মধ্যে এখন এ নিয়ে গভীর হতাশা। সারা পৃথিবী যখন অভিনন্দন জানাচ্ছে, তখন তারা দিশেহারা হয়ে গেছে, খেই হারিয়ে ফেলেছে।
মন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রামেও ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি শেখ হাসিনা মিছিলে নেতৃত্ব দিয়েছেন। সেদিনও পাখি শিকারের মতো মানুষ শিকার করে গুলি ছুঁড়ে শেখ হাসিনাকে হত্যার অপচেষ্টা চালানো হয়েছে। সেদিন নিহতের সংখ্যা ২৪ জন বলা হলেও অনেক লাশ গুম করা হয়েছে, বহু মানুষ আহত হয়েছিল।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান বলেন, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে অনেক প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হয়েছিল। ভোট নিয়ে যারা প্রশ্ন তোলার চেষ্টা করে তারা আসলে নিজের মুখটা রক্ষা করার জন্য প্রশ্ন উত্থাপন করছে। বিএনপি এখন আগের নেতৃবৃন্দকে বাদ দিয়ে ড. মঈন খানকে নামিয়েছে। সুন্দর সুন্দর কথা বলে তিনি যদি কিছু করতে পারেন।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান বলেন, ‘আসলে বিএনপির মধ্যে ভেতরে ভেতরে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে প্রচণ্ড অসন্তোষ। সেই অসন্তোষ কোনো একসময় বিস্ফোরণ ঘটবে।’
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও দক্ষিণ জেলার সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ সালাম, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহারুল ইসলাম চৌধুরী এমপি, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আতাউর রহমান, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খোরশেদ আলম সুজন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বিদেশি সাহায্যপ্রাপ্ত প্রকল্পগুলো নিয়মিত পর্যালোচনা করবে সরকার
ঢাকা-লন্ডন সম্পর্ক আধুনিক অংশীদারিত্বের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে: ক্যামেরন
৭০৪ দিন আগে
চরম হতাশা বিএনপিকে গ্রাস করেছে: হাছান মাহমুদ
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপি এখন বুঝতে পেরেছে যে নির্বাচন বর্জন করা বড় ভুল ছিল।
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার বকশী বাজারের ঐতিহাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নবকুমার ইনস্টিটিউশনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: সায়মা ওয়াজেদকে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে আত্মোৎসর্গকারী শহীদ মতিউর রহমানের স্মৃতিস্তম্ভে দলীয় নেতাদের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন হাছান মাহমুদ।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পুনঃনির্বাচিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সারা বিশ্ব অভিনন্দন জানাচ্ছে। এতে তারা (বিএনপি) হতাশ হয়েছে এবং তারা আবোল তাবোল কথা বলছে।
আরও পড়ুন: গবেষণা করে ইলিশের উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত স্বাধীনতা সংগ্রামকে অস্বীকার করেছে। বিএনপি-জামায়াত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা করেছে এবং বলছে হুইসেল বাজিয়ে যুদ্ধ শুরু হয়েছে। এজন্য তারা স্বাধীনতা সংগ্রামকে অস্বীকার করে।
দলীয় নেতাদের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন, কারো বাঁশি বাজিয়ে আমাদের স্বাধীনতা আসেনি।
আরও পড়ুন: মার্চেই কালুরঘাট সেতুতে যান চলাচল শুরু হবে: রেলমন্ত্রী
৭০৫ দিন আগে