রাজনীতি
দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের সমুচিত জবাব দিতে প্রস্তুত আ.লীগ: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র, আন্দোলনের নামে সংগঠিত সহিংসতা, সাম্প্রদায়িকতার উত্থানের সমুচিত জবাব দিতে দল প্রস্তুত।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের পক্ষে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ আগের চেয়ে অনেক বেশি ঐক্যবদ্ধ, অনেক শক্তিশালী।
এর আগে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ফাইনাল খেলা হবে আগামী জানুয়ারিতে: কাদের
নেতার দরকার নেই, চৌকস কর্মী চাই: ছাত্রলীগকে ওবায়দুল কাদের
সরকারবিরোধী আন্দোলন জোরদার করার নতুন শপথ নিলেন ফখরুল
কারাগার থেকে বের হওয়ার পরপরই বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকার পতন এবং গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারে চলমান আন্দোলন জোরদার করার নতুন শপথ নিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘তারা আমাদের যতই দমন করবে, ততই মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়বে এবং আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের পরাজিত করবে।’
সোমবার নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি বলেন, তাদের দলের আন্দোলন থেকে পিছিয়ে যাওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, ‘আমরা কেবল আমাদের আন্দোলন নিয়ে এগিয়ে যাব এবং আমাদের গ্রেপ্তার হওয়া সকল নেতাকর্মীকে মুক্ত করব। এই শাসনকে পরাজিত করার জন্য আমাদের আন্দোলনকে আরও জোরদার করতে হবে এবং আমাদের আন্দোলন সফল হবে।’
ফখরুল বলেন, তারা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করতে চান। ‘আসুন আমরা বাংলাদেশকে ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচারী শাসন থেকে মুক্ত করতে এবং গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার করতে এগিয়ে আসি। জেল থেকে বের হওয়ার পর আমরা নতুন করে শপথ নিচ্ছি যে আমরা সফল না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতা সৃষ্টির পরিকল্পনা সরকারের ছিল, কিন্তু তারা তা এড়িয়ে যায়।
তিনি বলেন, ‘তারা (সরকার) ভেবেছিল আমরা নয়াপল্টনে আমাদের ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ করব এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হব এবং তারা সহিংসতার জন্য আমাদের ওপর দোষ চাপিয়ে রাজনৈতিক খেলা করবে।’
এই বিএনপি নেতা আরও বলেন, ১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে সরকারকে সহিংসতার সুযোগ না দেয়ায় আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর আগে সন্ধ্যা ৬টার দিকে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হন ফখরুল ও আব্বাস।
বিএনপির কয়েক শতাধিক নেতাকর্মী এবং দুই দলের শীর্ষ নেতাদের স্বজনরা কারাগারের ফটকে দুজনকে বরণ করে নেন।
কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ফখরুল সরাসরি বিএনপির নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসেন।
আরও পড়ুন: এক মাস পর কারামুক্ত ফখরুল–আব্বাস
এর আগে গত বছরের ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে দলের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ফখরুল ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্বাসের জামিনের হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন আপিল বিভাগ।
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বিভাগের চার সদস্যের বেঞ্চ হাইকোর্টের আদেশকে চ্যালেঞ্জ করে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন নিষ্পত্তি করে এ আদেশ দেন।
গত ৪ জানুয়ারি আপিল বিভাগের চেম্বার জজ বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে আবেদনের শুনানির জন্য রবিবার দিন ধার্য করেন।
ওই মামলায় বিএনপির দুই নেতাকে জামিন দিয়ে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে একই দিন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়।
এ মামলায় গত ৩ জানুয়ারি ফখরুল ও আব্বাসকে ছয় মাসের জামিন দেন হাইকোর্ট।
রাজধানীর বহুল আলোচিত সমাবেশের একদিন আগে ৯ ডিসেম্বর পুলিশের গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি দল পৃথক অভিযান চালিয়ে ফখরুল ও আব্বাসকে তাদের বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায়।
পরে গত ৭ ডিসেম্বর রাজধানীর নয়াপল্টনে সমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে দলের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনায় একটি মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। ঢাকার একটি আদালত তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।
বিএনপি অবশ্য ফখরুল ও আব্বাসের অনুপস্থিতিতে সমাবেশের আয়োজন করে এবং বর্তমান সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় নির্বাচনকালীন সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ ১০ দফা দাবি জানায়।
আরও পড়ুন: বিএনপি দমন কমিশনে পরিণত হয়েছে দুদক: মোশাররফ
সরকার বিরোধী আন্দোলন দমনে ব্যর্থ হবে: নজরুল ইসলাম খান
আ.লীগের নতুন কমিটির মধ্যে বিভাগীয় দায়িত্ব বণ্টন
ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকদের মধ্যে বিভাগীয় দায়িত্ব বণ্টন করেছে।
রবিবার দলটি নেতাদের মাঝে দায়িত্ব বণ্টন করে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে।
যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদকদের মধ্যে মাহবুবুল আলম হানিফকে সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের, দীপু মনিকে ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের, হাসান মাহমুদকে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের এবং আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিমকে খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: রংপুর আওয়ামী লীগের গণসংস্কার চলছে
সাংগঠনিক সম্পাদকদের মধ্যে আহমেদ হোসেনকে সিলেট বিভাগ, বিএম মুজাম্মেল হককে খুলনা বিভাগ, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনকে চট্টগ্রাম বিভাগ, এসএম কামাল হোসেনকে রাজশাহী বিভাগ, মির্জা আজমকে ঢাকা বিভাগ, অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেনকে এবং বরিশাল বিভাগ দেয়া হয়েছে। আর সুজিত রায় নন্দী পেয়েছেন রংপুর বিভাগ।
দলটি ২৪ ডিসেম্বর ২২তম জাতীয় কাউন্সিলে টানা ১০তম মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে টানা তৃতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে।
আরও পড়ুন: দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ: কাদের
কুষ্টিয়ায় প্রধান শিক্ষককে আওয়ামী লীগ নেতার চড়-থাপ্পড়!
সরকারবিরোধী নতুন প্লাটফর্ম 'সমমনা গণতান্ত্রিক জোট' এর আত্মপ্রকাশ
দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে সম্মিলিত আন্দোলনে যোগ দিতে ১৫টি সংগঠনের সমন্বয়ে একটি নতুন সরকারবিরোধী প্ল্যাটফর্ম, ‘সমমনা গণতান্ত্রিক জোট’ রবিবার আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করেছে।
বিএনপি চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন জোটের প্রধান সমন্বয়ক ও যুব ফোরামের সভাপতি সাইদুর রহমান এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, ‘জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী ১৫টি সংগঠন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য বিএনপির ১০ দফা অর্জন এবং সংস্কারের জন্য বিএনপির দেয়া ২৭ দফা বাস্তবায়নে সম্মিলিত আন্দোলনে অংশ নিতে সমমনা গণতান্ত্রিক জোটের যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছে ।’তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমান স্বৈরাচারী, দখলদার, ফ্যাসিবাদী ও ভোটার ডাকাত সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি ঘোষিত সকল কর্মসূচিই তাদের নতুন জোট একযোগে পালন করবে।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে গণতন্ত্র মঞ্চের সমাবেশ বিরোধীদের পক্ষে
নবগঠিত প্ল্যাটফর্মের সদস্যদের মধ্যে রয়েছে যুব ফোরাম, জিয়া নাগরিক সংসদ, গণতান্ত্রিক আন্দোলন, শহীদ জিয়া আইনজীবী পরিষদ, জাতীয়তাবাদী নাগরিক দল, বাংলাদেশ জাস্টিস পার্টি, সংবিধান সংরক্ষণ পরিষদ, গণতন্ত্র রক্ষা মঞ্চ, চালক দল, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল। দাঁড়াও বাংলাদেশ, মুভমেন্ট ফর ডেমোক্রেসি, বাংলাদেশ ডেমোক্রেটিক কাউন্সিল, দেশ রক্ষা মানুষ বাঁচাও আন্দোলন এবং বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদ।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমানুল্লাহ আমান উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ২৮ ডিসেম্বর সরকারবিরোধী আন্দোলন জোরদার করতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের ১১টি দলের সমন্বয়ে ‘জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট’ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়।
এছাড়া ২২ ডিসেম্বর ২০ দলীয় জোটের ১২টি দলের সঙ্গে ১২ দলীয় জোট চালু করা হয়, যেখানে বিএনপির বাইরে বিদ্যমান আরও দুটি জোট- গণতন্ত্র মঞ্চ (গণতন্ত্র ফোরাম) এবং বাম গণতান্ত্রিক জোটও রয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের লক্ষ্যে একযোগে আন্দোলনে যোগদানের অভিপ্রায় ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: অপকর্মের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান ড.কামালের
গণফোরামের দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫
বগুড়া-৪ ও বগুড়া-৬ আসনে উপনির্বাচন: হিরো আলমসহ ১১ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল
বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্যদের পদত্যাগের পর শূন্য বগুড়া-৪ (কাহালু ও নন্দীগ্রাম) ও বগুড়া-৬ (সদর) আসনের উপনির্বাচনে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ে বহুল আলোচিত স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমসহ ১১ প্রার্থীর প্রার্থীতা বাতিল করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও বগুড়া জেলা প্রমাসক মো. সাইফুল ইসলাম।
ওই দুই আসনে মোট ২২জন প্রার্থীর মধ্যে বাতিল হয়েছে বগুড়া-৪ আসনে পাঁচজন এবং বগুড়া-৬ আসনে ছয়জনের।
বগুড়া-৪ আসনের বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন- স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম মোস্তফা, ইলিয়াস আলী, সাবেক বিএনপি নেতা কামরুল হাসান সিদ্দিকী জুয়েল, আব্দুর রশিদ ও আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম।
বগুড়া-৬ আসনে- বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মনসুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী সরকার বাদল, আব্দুল মান্নান আকন্দ, সৈয়দ কবির আহম্মেদ মিঠু, হিরো আলম ও রাকিব হাসান।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় দুই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলমের মনোনয়ন সংগ্রহ
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমের দুই আসনেই ১ শতাংশ ভোটার সমর্থক তালিকায় গড়মিল পাওয়া গেছে। একই রকম গড়মিলের কারণে বাতিল হয়েছে অন্য প্রার্থীদের মনোনয়নও।
সাইফুল ইসলাম জানান, প্রত্যেকের দাখিল করা তথ্যে গড়মিল থাকায় মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। তবে কারও আপত্তি থাকলে আপিল করতে পারবেন।
মনোনয়নপত্র বাতিলের পর হিরো আলম বগুড়া ডিসি অফিসে উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান, আমি আপিল করবো। মনোনয়নপত্র বৈধ হলে নির্বাচনে লড়বো।
এদিকে বগুড়া-৬ আসনে বাতিলের পর মনোনয়ন বৈধ হয়েছে আওয়ামী লীগ প্রার্থী রাগেবুল আহসান রিপু এবং জাপা ও জাসদসহ সাতজনের। আর বগুড়া-৪ আসনে বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ১৪ দলের প্রার্থী রেজাউল করিম তানসেন ও জাপাসহ চারজন।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী- শূন্য ছয়টি আসনে উপনির্বাচন হবে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৫ জানুয়ারি। সবকটি আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন: আর ‘বিকৃত’ করে গান গাইবেন না হিরো আলম
বউ পেটানোর মামলায় হিরো আলম কারাগারে
ফাইনাল খেলা হবে আগামী জানুয়ারিতে: কাদের
আগামী বছরের জানুয়ারিতে চূড়ান্ত খেলা অনুষ্ঠিত হবে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দলের নেতাকর্মীদের আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আগামী বছরের জানুয়ারিতে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হবে।
রবিবার বিকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জাতীয় পার্টির (জাপা) ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিলে তিনি এ মন্তব্য করেন।
‘খেলা হবেই’ স্লোগানকে একধরনের রাজনৈতিক হাস্যরস উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দুর্নীতি, মাদক, ষড়যন্ত্র, সাম্প্রদায়িকতা, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ও গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে খেলা হবে।
আরও পড়ুন: আমরা রাজনীতিকে ভালো মানুষের জন্য উপযুক্ত করতে পারিনি: সেতুমন্ত্রী
দলের নেতাকর্মীদের আগামী নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ভালো মানুষ আজকাল রাজনীতিতে নেই। আমরা রাজনীতিকে আকর্ষণীয় করতে ব্যর্থ হয়েছি।’
ছাত্র রাজনীতির সুনাম নষ্ট হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভালো, সৎ ও উজ্জ্বল ব্যক্তিদের অংশগ্রহণ ছাড়া রাজনীতি চরিত্রহীন হয়ে পড়বে।
বাংলাদেশকে বাঁচাতে গণতন্ত্র অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে আ’লীগ নেতা আরও বলেন, দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই।
আরও পড়ুন: নেতার দরকার নেই, চৌকস কর্মী চাই: ছাত্রলীগকে ওবায়দুল কাদের
ভোটের পরাজয় থেকে আ.লীগের প্রতিকারমূলক পদক্ষেপের প্রতিশ্রুতি কাদেরের
বিএনপির ২৭ দফা সরকারবিরোধী আন্দোলনের অংশ: আমীর খসরু
বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য তাদের দলের ২৭ দফা আওয়ামী লীগ সরকারের পতনে ‘চলমান আন্দোলনের অংশ’।
তিনি বলেন, ‘আমি বারবার বলে আসছি যে এই ২৭ দফা চলমান আন্দোলনের অংশ। এটা আলাদা নয়।’
রবিবার এক আলোচনায় বক্তব্য দেয়ার সময় এই বিএনপি নেতা আরও বলেন, ২৭ দফার পেছনের দর্শন হলো জনগণকে বোঝানো যে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ কেমন হবে এবং বর্তমান আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে তাদের উৎসাহিত করা।
২৭ দফার তাৎপর্য সম্পর্কে তিনি বলেন, এসব দফা বাস্তবায়ন ছাড়া ভবিষ্যতে দেশ পরিচালনা সম্ভব হবে না।
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশকে সংস্কার করতে না পারলে ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই দেশের স্বার্থে আমাদের এই ২৭ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে।’
আরও পড়ুন: বিএনপি দমন কমিশনে পরিণত হয়েছে দুদক: মোশাররফ
জাতীয় প্রেসক্লাবে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) এর ঢাকা উত্তর মহানগর শাখা এবং বিএনপি মিডিয়া সেল যৌথভাবে ‘রাষ্ট্রীয় কাঠামো মেরামত কাঠামোর ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খসরু বলেন, অনেকেই বলছেন বিএনপি যখন সরকার উৎখাতের আন্দোলন করছে, এর মধ্যে আবার কেন ২৭ দফা নিয়ে আলোচনা করছে।
২৭ দফার আলোচনার মাধ্যমে তিনি বলেন, বর্তমান ‘ফ্যাসিবাদী, দুর্নীতিবাজ ও দখলদার’ সরকার ক্ষমতা থেকে সরে গেলে তারা (জনগণ) কী লাভ করবে সে সম্পর্কে তাদেরকে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করছে।
যারা আন্দোলন এবং এর ইতিবাচক ফলাফল নিয়ে এখনও বিভ্রান্ত, তাদেরকে ২৭ দফা পর্যালোচনা করে রাজপথে নামার আহ্বান জানান বিএনপি নেতা।
১৯ ডিসেম্বর বিএনপি ‘রাষ্ট্রের কাঠামোগত সংস্কার’-এর একটি ২৭-দফা রূপরেখা উন্মোচন করেছে।
যাতে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদের নির্বাহী ক্ষমতার ভারসাম্য এবং আইনসভার উচ্চকক্ষ প্রবর্তনসহ রাষ্ট্র ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তনের প্রস্তাব করেছে।
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা এবং বিএনপির ‘ভিশন-২০৩০’-এর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ‘রাষ্ট্রের কাঠামোগত সংস্কার’-এর রূপরেখা তৈরি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের 'পূর্বশর্ত' প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ: গয়েশ্বর
সরকার বিরোধী আন্দোলন দমনে ব্যর্থ হবে: নজরুল ইসলাম খান
আমরা রাজনীতিকে ভালো মানুষের জন্য উপযুক্ত করতে পারিনি: সেতুমন্ত্রী
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ভালো মানুষ রাজনীতিতে আসতে চায় না। কারণ আমরা রাজনীতিকে তাদের জন্য উপযুক্ত করতে পারিনি, আকর্ষণীয় করতে পারিনি।
তিনি বলেন, নষ্ট রাজনীতিকরা নষ্ট রাজনীতিকে বাঁচিয়ে রাখে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে মেট্রোরেলের সম্ভাব্যতা যাচাই শুরু করবে সরকার: সেতুমন্ত্রী
রবিবার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনের জাতীয় পার্টির (জেপি) ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
ছাত্র রাজনীতির সুনামের ধারা হারিয়ে গেছে বলে ওবায়দুল কাদের বলেন, খারাপ লোকদের হাতে রাজনীতি থাকলে দেশটি খারাপ হয়ে যাবে। চরিত্রবানদের রাজনীতিতে নিয়ে আসতে হবে। এছাড়া ভালো, সৎ ও মেধাবীদের রাজনীতিতে আনতে হবে, না হয় রাজনীতি চরিত্রহীন হয়ে যাবে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রকে বাঁচানোর তাগিদ দিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বাঁচাতে হবে। বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে বাঁচাতে হবে। বিজয়কে সুসংহত করতে হলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বাঁচাতে হবে।
এছাড়া তিনি গণতন্ত্রকে বাঁচাতে শক্তিশালী বিরোধীদলের প্রয়োজনীয়তাকে জোর দেন তার বক্তব্যে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এ দেশের উন্নয়নকে বাঁচাতে হলে ক্ষমতার মঞ্চে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই। ১৯৭৫ এর হত্যাকাণ্ড বিশ্ব ইতিহাসে বিরল। চার নেতার হত্যার মাধ্যমে রাজনৈতিক দেয়াল তৈরি হওয়া শুরু হলো, রাজনীতিতে সে দুরত্ব ঘোচাতে সেতু নির্মাণ করতে ব্যর্থ।
তিনি সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ারও আহ্বান জানান তার বক্তব্যে।
জেপির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর সম্মেলন অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন।
আরও পড়ুন: বিএনপির ১০ দফার মধ্যে মেনে নেয়ার মতো দাবি আছে কিনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী
সিন্ধুর মধ্যে বিন্দুর পদত্যাগে কিছু আসে-যায় না: সেতুমন্ত্রী
বিএনপি দমন কমিশনে পরিণত হয়েছে দুদক: মোশাররফ
সরকার দুর্নীতি দমন কমিশনকে বিএনপি দমন কমিশনে পরিণত করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী সরকার আবারও বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এই চক্রান্তের হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। যেন দুদক এখন বিএনপি দমন কমিশনে পরিণত হয়েছে।’
শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মোশাররফ এ মন্তব্য করেন।
দুদকের দায়ের করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জুবাইদা রহমানের স্থাবর (ব্যাংক হিসাব) ও স্থাবর (জমি-সম্পর্কিত) সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে আদালতের আদেশের প্রতিবাদে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে দলটি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মোশাররফ বলেন, দুদকের দায়ের করা মামলায় তারেক রহমান ও ডা. জুবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও অমূলক। যে (আদালতের) আদেশটি দেয়া হয়েছে তা প্রতিশোধমূলক এবং সরকারের নির্দেশে।’
আরও পড়ুন: ১০ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির নতুন বছরের চ্যালেঞ্জ: মোশাররফ
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট ও কাল্পনিক অভিযোগে মামলা করে বর্তমান ‘প্রতিশোধমূলক’ সরকার গোয়েবলসের মতো মিথ্যাচার করছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
বিএনপির নেতাকর্মীদের মনোবল বিনষ্ট ও সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করতে সরকারের নির্দেশে ‘মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় আদালত এ রায় দিয়েছেন বলে জানান বিএনপি নেতা।
বিএনপি নেতা বলেন, ‘আমরা সরকারের ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই এবং আদালতের নির্দেশিত রায় বাতিল এবং তারেক ও জুবাইদার বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক’ মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাই।
মোশাররফ অভিযোগ করেন, তারেকের যে সম্পত্তির মালিকানা নেই এবং এর সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই, ‘তাকে কাল্পনিক সম্পদের মালিক দেখানো হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এমনকি, তারেক রহমান ও ডা. জুবাইদার বিরুদ্ধে কর দেয়া সম্পদের ক্ষেত্রে কাল্পনিক অভিযোগ আনা হয়েছে।’
তিনি বলেন, আদালতের এমন আদেশে সরকার তারেকের নেতৃত্বকে প্রশ্নের মুখে ফেলতে পারবে না এবং তার স্ত্রীকে হেয় করতে পারবে না। গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ভোটের অধিকার এবং আইনের শাসন পুনরুদ্ধারের চলমান আন্দোলনকে অন্য দিকে পরিচালিত বা বানচাল করা যাবে না।
আরও পড়ুন: সরকার বিরোধী আন্দোলন দমনে ব্যর্থ হবে: নজরুল ইসলাম খান
মোশাররফ আক্ষেপ করে বলেন, ক্ষমতাসীন দলের নেতারা ‘ব্যাপক’ দুর্নীতিতে লিপ্ত হলেও দুদক সরকারের দুর্নীতির দিকে চোখ ঘুরিয়ে নিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সরকার সমর্থিত ব্যবসায়ী ও ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা দেশে দুর্নীতির স্বর্গরাজ্য তৈরি করেছে তাদের বিরুদ্ধে দুদক কোনো ব্যবস্থা নেয় না।
বিএনপি নেতা বলেন, তারেক ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে আদালতের আদেশ এমন সময়ে দেয়া হয়েছে যখন দেশের জনগণ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে জেগে উঠেছে। তিনি বলেন, ‘বিএনপির কর্মসূচির প্রতি জনতার ঢেউ দেখে সরকার আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। চলমান আন্দোলনকে ঠেকাতে বা দুর্বল করতে সরকার এসব করছে।’
মোশাররফ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, কোনো দমনমূলক কর্মকাণ্ড জনগণকে দমন করতে পারবে না এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের বর্তমান আন্দোলনকে বানচাল করতে পারবে না।
এদিকে তারেক ও জুবাইদার বিরুদ্ধে আদালতের আদেশের প্রতিবাদে নয়াপল্টন এলাকায় বিক্ষোভ করেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার নেতাকর্মীরা।
আরও পড়ুন: বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের 'পূর্বশর্ত' প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ: গয়েশ্বর
টুঙ্গিপাড়ায় আ.লীগের নবনির্বাচিত কমিটির বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা
আওয়ামী লীগের নবনির্বাচিত জাতীয় কমিটি, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ ও উপদেষ্টা পরিষদ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে।
শনিবার দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তারা গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় মহান নেতার সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় নেতৃবৃন্দ ফাতেহা পাঠ করেন এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডে জাতির পিতাসহ অন্যান্য শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাতে যোগ দেন।
দেশ ও জাতির অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত দলটির ২২তম জাতীয় কাউন্সিলে শেখ হাসিনা টানা ১০তম মেয়াদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ওবায়দুল কাদের তৃতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক হিসাবে নির্বাচিত হন।
আরও পড়ুন: শূন্য ৫ আসনে উপনির্বাচন: আ.লীগের আবেদনপত্র বিতরণ শুরু বুধবার
আ.লীগের সভাপতি হিসেবে পুননির্বাচিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে পিএমও’র শুভেচ্ছা