বিশ্ব
এবার চিকিৎসা নিতে মিসরে যাওয়ার সুযোগ পেলেন ৫০ ফিলিস্তিনি
হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যকার দীর্ঘদিনের যুদ্ধের অবসান হওয়ায় ধীরে ধীরে স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরছে গাজা। এরই ধারাবাহিকতায় এবার রাফাহ ক্রসিং দিয়ে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে মিসর গিয়েছেন ৫০ জন ফিলিস্তিনি।
শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) মিসরের একটি টেলিভিশনের খবর থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। মিসরে চিকিৎসার নিতে প্রথমধাপে ৫০ জন গুরুতর অসুস্থ রোগী রাফাহ সীমান্ত দিয়ে দেশটিতে প্রবেশ করেছে।
আরও পড়ুন: ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধবিরতি কার্যকর হচ্ছে রবিবার: কাতার
টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ফুটেজে দেখা গেছে, সীমান্ত দিয়ে রোগীরা একে একে মিসরে প্রবেশ করার পর অ্যাম্বুলেন্সে উঠছেন।
মিসরীয় রেড ক্রিসেন্টের একটি সূত্র সিনহুয়াকে জানিয়েছে, শনিবার সকালে শেখ জুয়েইদ, আরিশ ও সুয়েজ শহরের হাসপাতালে রোগীদের পরিবহনের জন্য ৩০টি অ্যাম্বুলেন্স ক্রসিংয়ের মিসরীয় অংশে রাখা হয়েছিল। পরে রোগীদের নিয়ে অ্যাম্বুলেন্সগুলো সীমান্ত ত্যাগ করে।
ওইসব ফিলিস্তিনিদের নির্ধারিত হাসপাতালের অর্থোপেডিক্স, বার্ন, জেনারেল সার্জারি ও শিশু বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন: পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ১০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর থেকে রাফাহ ক্রসিং মিসরসহ অন্যান্য দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার ত্রাণ সামগ্রী সরবরাহের একটি মূল প্রবেশদ্বার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে গত ১৯ জানুয়ারি মিসরের দিক থেকে রাফাহ ক্রসিং পুনরায় খুলে দেওয়া হয়।
২০২৪ সালের মে মাস থেকে ক্রসিংয়ের ফিলিস্তিন অংশটির নিয়ন্ত্রণ নেয় ইসরায়েল। সম্প্রতি যুদ্ধবিরতি চুক্তি হওয়ার আগপর্যন্ত তা অবরুদ্ধ করে রাখে ইসরায়েল।
৩২৯ দিন আগে
দেশগুলো ট্রাম্পের শুল্কারোপের পাল্টা জবাব দেবে কীভাবে?
কোনো কথার কথা বলেননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কানাডা-মেক্সিকো ও চীনের ওপর চড়া শুল্কারোপ করে সেটিই প্রমাণ করলেন। এরমধ্য দিয়ে ওভাল অফিস থেকে প্রথম তোপধ্বনি ছুড়লেন তিনি।
বিবিসির বিশ্লেষণ বলছে, যুক্তরাষ্ট্র কতটা শক্তিশালী থাকে, তার ওপর নির্ভর করছে দেশগুলো কীভাবে এই শুল্কারোপের জবাব দেবে।
বিশ্ব বাণিজ্য ব্যবস্থায় এরআগে কখনো এমন ধাক্কা লাগেনি। প্রথমে ইউরোপের বিরুদ্ধে একই ধরনের শুল্কারোপের প্রস্তুতি নিয়েছেন ট্রাম্প। পরে সেটা সার্বজনীন পর্যায়ে কমিয়ে আনা হয়েছে।
সবমিলিয়ে বিশ্ব আবারও একটা বাণিজ্যযুদ্ধের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে বলে শঙ্কা আরও জোরালো হয়েছে। কিন্তু ট্রাম্প যে পদক্ষেপ নিয়েছেন, সেটার ফল কী আসবে? বিশ্ব কীভাবে জবাব দেবে? এসবের মধ্য দিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কী অর্জন করতে যাচ্ছেন?
শুল্কারোপ নিয়ে নিজের যুক্তিতে বারবার পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প—বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা মোকাবিলায় হয় বলপূর্বক কূটনৈতিক পরিবর্তন কিংবা বড় অংকের রাজস্ব বাড়াতে জোর দিতে হয়েছে তাকে।
আরও পড়ুন: মেক্সিকো-কানাডা ও চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কারোপ, বাণিজ্যযুদ্ধের শঙ্কা
তবে সব অর্জন ট্রাম্প একইসাথে করতে পারবেন না।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের অভিজ্ঞতা থেকে উদহারণ দিয়ে বলা যেতে পারে—তখন হোয়াইট হাউসকে কিছুটা জয় এনে দিতে আরও বেশি মার্কিন পণ্য কেনার জন্য দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা গেছে পশ্চিমা কূটনীতিকদের।
এবারও সেই প্রবণতা থাকুক কিংবা না-থাকুক, সেটা কোনো বিষয় না; বিজয়ের ছক কষতে কর্মকর্তাদের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিজেই তাড়া দেবেন।
এখানে কী দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনাই ট্রাম্পের লক্ষ্য?
প্রাণঘাতী সিনথেটিক মাদক ফেনটানিলের প্রবাহ রোধ করতে কানাডা-মেক্সিকো ও চীনকে সাজা দিচ্ছেন তিনি। সাধারণত এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে কংগ্রেসের অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু জরুরি পদক্ষেপের অজুহাতে নির্বাহী আদেশে এই শুল্কারোপকে আইনসিদ্ধ করছেন ট্রাম্প।
আরও পড়ুন: ট্রাম্পের শুল্কারোপের জবাব দেবে কানাডা, মেক্সিকোর ধীরে চলার নীতি
মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রতি কানাডা অনেকটা তেজি মনোভাব দেখিয়েছি। মানে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়ার প্রবণতা দেখায়নি উত্তর আমেরিকার দেশটি। এ বিষয়ে সুস্পষ্টভাবে কথা বলেছেন দেশটির পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী পদের প্রতিদ্বন্দ্বি মার্ক কারনি।
‘আমরা পাল্টা পদক্ষেপ নেব...ডলারের বদলে ডলার,’ বলেন তিনি। ফেনটানিলের অজুহাতকে পরিহাস করে তিনি বলেন, ‘কানাডা এসব ধমকের মোকাবিলা করবে।’
জাস্টিন ট্রুডোর স্থলাভিষিক্ত কিংবা জি সেভেনের সভাপতি হতে পারুক কিংবা না পারুক মার্ক কারনির এই বক্তব্য গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সাবেক গভর্নর হিসেবে জি২০ ও জি সেভেন বৈঠকে সরাসরি ট্রাম্পকে প্রত্যক্ষ করেছেন মার্ক কারনি। সেখান থেকে তার একটি স্পষ্ট ধারণা জন্মেছে যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট কেবল শক্তিমত্তাকে সমীহ করেন।
যেসব দেশ চুপচাপ থাকতে চায় ও মার্কিন প্রেসিডেন্টের চোখে চোখ রাখতে চায় না, তাদের জন্য একটি গোপনীয় সতর্কবার্তা রয়েছে তার।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সহযোগিতা ও অংশীদারত্বের প্রতিই জোর দিচ্ছেন ইউরোপীয় বাণিজ্য আলোচকরা। এমনকি গ্রিনল্যান্ডকে কিনে নেওয়ার প্রস্তাবকে কেন্দ্র করে ন্যাটোমিত্র ডেনমার্কের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত শুল্কারোপের হুমকি দিলেও সরাসরি ট্রাম্পের সমালোচনা করা থেকে বিরত থাকতে দেখা গেছে তাদের।
প্রশ্ন হচ্ছে—এই পাল্টাপাল্টি শুল্কারোপে বিশ্বের অন্য দেশগুলো, অন্তত নীরবে, সহযোগিতা করে যাবে কিনা? প্রেসিডেন্টের ট্রাম্পের প্রভাবশালী সমর্থক হলেন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলন মাস্ক। এই পাল্টাপাল্টি শুল্কারোপের নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে গত সপ্তাহে হুঁশিয়ারি করে দিয়েছেন তিনি।
এতে যুক্তরাষ্ট্রে অভ্যন্তরীণভাবেও মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাবে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে কার্বন বাণিজ্য কর প্রয়োগের মাধ্যমে পরোক্ষভাবে হলেও এই প্রভাব পড়তে পারে।
আসলে এসব কিছু নির্ভর করছে, যুক্তরাষ্ট্র কতটা শক্তিশালী থাকে, তার ওপর। কোনো কোনো দেশের জন্য বিকল্প উৎস থাকতে পারে। কিন্তু বিশ্ব যখন এক অজানা গন্তব্যে, তখনই প্রতিনিয়ত এই শুল্কারোপের হুমকি বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়ছে।
আরও পড়ুন: মেক্সিকো ও কানাডার পণ্যে শুল্কারোপ করতে যাচ্ছেন ট্রাম্প
৩৩০ দিন আগে
মেক্সিকো-কানাডা ও চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কারোপ, বাণিজ্যযুদ্ধের শঙ্কা
মেক্সিকো, কানাডা ও চীনের ওপর চড়া শুল্কারোপ করে একটি আদেশে সই করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এতে উত্তর আমেরিকার দুই প্রতিবেশী দেশের কাছ থেকেও তাৎক্ষণিক পাল্টা পদক্ষেপ এসেছে। এরমধ্য দিয়ে দীর্ঘ সময়ের মিত্র মেক্সিকো ও কানাডার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অনেকটা বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে।
সামাজিকমাধ্যমে এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘আমেরিকাকে সুরক্ষায় এই শুল্কারোপ অপরিহার্য ছিল।’ অবৈধ ফেনটানিল উৎপাদন ও রফতানি বন্ধে এই তিন দেশকে আরও অনেক জোর দিতে হবে বলেও জানান তিনি।
পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী কমিয়ে আনতে কানাডা ও মেক্সিকোকে জোরালো পদক্ষেপ নিতে হবে, বলেন ট্রাম্প।
তবে এই শুল্কারোপ ট্রাম্পের জন্য হীতে বিপরীতও ঘটতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রে যদি মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যায়, তাহলে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য, পেট্রোল, আসবাবপত্রসহ অন্যান্য পণ্য কম দামে পেতে ট্রাম্পের ওপর যে আস্থা মার্কিন ভোটাররা রেখেছিলেন, সেটা ঝুঁকিতে পড়বে।
এরমধ্য দিয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে শপথ নেওয়ার মাত্র দু-সপ্তাহের মধ্যে বৈশ্বিক রাজনীতি ও অর্থনীতিকে নতুন এক অস্থিরতায় ছুড়ে দিয়েছেন তিনি। চীনা থেকে আমদানি করা সব পণ্যে ১০ শতাংশ ও মেক্সিকো-কানাডীয় পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্কারোপ করতে অর্থনৈতিক জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন ট্রাম্প।
মেক্সিকো, কানাডা থেকে যে জ্বালানি তেল, গ্যাস ও বিদ্যুৎ আমদানি করা হয়, তাতে ১০ শতাংশ হারে শুল্কারোপের ঘোষণা দিয়েছেন রিপাবলিকান এই প্রেসিডেন্ট। দেশগুলো পাল্টা পদক্ষেপ নিলে শুল্কারোপ আরও বাড়িয়ে দেওয়ার একটি কৌশল অন্তর্ভুক্ত করেছেন তার আদেশে। এতে ব্যাপক অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের শঙ্কা রয়েছে।
কানাডীয় প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বলেন, আজ ট্রাম্প যে পদক্ষেপ নিয়েছেন, তাতে আমাদের একত্রিত করার বদলে বিচ্ছিন্ন করে দিল হোয়াইট হাউস। তার দেশও অ্যালকোহল ও ফলসহ মার্কিন পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্কারোপের ঘোষণা দিয়েছে। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ এক লাখ ৫৫ হাজার মার্কিন ডলারের শুল্কারোপ করা হয়েছে।
মেক্সিকান প্রেসিডেন্ট ক্লোদিয়া সেইনবামও একই ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু চীনের তরফ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো সাড়া মেলেনি।
৩৩০ দিন আগে
ফ্রান্সে বৃৃদ্ধাশ্রমে আগুনে নিহত ৩
ফ্রান্সের একটি বৃৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে তিনজন প্রবীণ নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন অন্তত আরও ৯জন।
স্থানীয় সময় শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে ভ্যাল-ডওইস বিভাগের বফেমন্টের একটি অবসরকালীন আবাসিক ভবনে এই আগুনের ঘটনা ঘটে। ফরাসি সংবাদ মাধ্যম বিএফএমটিভি এক প্রতিবেদনে এসব হতাহতের কথা জানিয়েছে।
ভ্যাল-ড'ওইসের প্রিফেকচারের বরাতে বিএফএমটিভি জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সকাল ৭টা ১৫ মিনিটে (০৬১৫ জিএমটি) ভবনটির তৃতীয় তলায় আগুন লাগে।
সংবাদ মাধ্যমটির মতে, ধোঁয়ার কারণে দম বন্ধ হয়ে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অগ্নিকাণ্ডের কারণ খুঁজে বের করতে তদন্ত চলছে। তবে ধারণা করা হচ্ছে- আগুন দুর্ঘটনাজনিত ছিল।
৩৩০ দিন আগে
যুক্তরাষ্ট্রে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বিধ্বস্ত হয়ে শিশুসহ নিহত ৭
যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়ায় একটি মেডিকেল পরিবহন উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত সাতজন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় শুক্রবার (২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি উড়াল দেওয়ার পরই সেটি বিস্ফোরিত হয়ে আগুনের গোলায় পরিণত হয়ে যায়; এতে আশপাশের বেশ কয়েকটি বসতবাড়িও আক্রান্ত হয়েছে।
ছোট্ট উড়োজাহাজটিতে একটি অসুস্থ শিশু, তার মা ও আরও চার মেক্সিকান নাগরিক ছিলেন। নিহতদের মধ্যে ভূমিতে থাকা এক ব্যক্তিও আছেন। বিবিসি ও এপি এমন খবর দিয়েছে।
ফিলাডেলফিয়ার মেয়র চেরেলি পারকার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘উড়োজাহাজটি যেখানে বিধ্বস্ত হয়, সেখানে একটি গাড়িতে থাকা ব্যক্তিও নিহত হয়েছেন। এই বিমান দুর্ঘটনায় আরও ৯ ব্যক্তি আহত হয়েছেন বলে জানতে পেরেছি।’
নিহতদের পরিবারকে সহায়তা করতে কনস্যুলার অফিসকে নির্দেশনা দিয়েছেন মেক্সিকান প্রেসিডেন্ট ক্লোদিয়া সেইনবাম।
লিয়ারজেট ৫৫ নামের বিমানটি পরিচালনাকারী জেট রেসকিউ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স জানিয়েছে, ‘জীবন-ঝুঁকিতে থাকা একটি মেয়ে শিশুকে ফিলাডেলফিয়ায় চিকিৎসা শেষে পরিবার তাকে নিয়ে মেক্সিকোয় ফিরছিলেন। শিশুটি ও তার মা ছাড়াও চার ক্রু সদস্য ছিলেন উড়োজাহাজটিতে।
যারা এটি চালাচ্ছিলেন, সেই ক্রু সদস্যরা খুবই ভালো প্রশিক্ষিত বলেও জানিয়েছে জেট রেসকিউ। এক বিবৃতিতে কোম্পানিটির মুখপাত্র সেই গোল্ড বলেন, ‘এমন দুর্ঘটনা খুবই বিস্ময়কর ও যন্ত্রণাদায়ক। উড়োজাহাজটি সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়েছে। একটি পয়সাও নষ্ট করা হয়নি, কারণ আমরা জানি, আমাদের মিশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
সামাজিকমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, “পেনসিলভেনিয়ার ফিলাডেলফিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের দুঃখজনক ঘটনা ঘটেছে। আরও কিছু নিরীহ প্রাণ হারিয়ে গেল। আমাদের লোকজন সেখানে পুরোদমে কাজ করছে। প্রাথমিক উদ্ধারকারীরা যা করেছে, তাদের কৃতিত্ব দিতেই হয় ‘
এর দুদিন আগে বুধবার রাতে মাঝআকাশে ৬০ যাত্রীসহ আমেরিকান এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজের সঙ্গে ব্ল্র্যাক হোক সামরিক হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ হয়েছে এতে প্রায় ৬৭ জন নিহত হয়েছেন। গেল দুই দশকের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে এমন প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা ঘটেনি। সামরিক হেলিকপ্টারে তিন সেনা সদস্য ছিলেন।
৩৩০ দিন আগে
মেক্সিকো ও কানাডার পণ্যে শুল্কারোপ করতে যাচ্ছেন ট্রাম্প
কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর নতুন করে রাজস্ব আরোপ করতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগামী ১ মার্চ থেকে যা কার্যকর হবে। তবে কিছু কিছু আমদানির ক্ষেত্রে কর ছাড় দেওয়া হতে পারে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম এমন তথ্য দিয়েছে।
এতে বিশ্বে নতুন করে বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য করারোপের পাল্টা জবাব দিতে প্রস্তুত রয়েছেন বলে জানিয়েছেন মেক্সিকো ও কানাডার নেতারা।
কাতারভিত্তিক আলজাজিরার খবর বলছে, শনিবার (১ ফেব্রয়ারি) থেকে দেশ দুটির ওপর ২৫ শতাংশ করারোপের হুমকি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে তেল আমদানি এই শুল্কারোপের খড়গ থেকে রেহাই পেতে পারে।
ট্রাম্প প্রকাশ্য ঘোষণা দেওয়ার আগ পর্যন্ত আগের পরিস্থিতিই বহাল থাকবে বলে মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। খবরে বলা হয়েছে, করারোপের পরিকল্পনা শুক্রবারই (৩১ জানুয়ারি) পর্যালোচনা করবেন ট্রাম্প।
বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউস প্রতিনিধিদের তিনি বলেন, তেল আমদানিকে এই করারোপ থেকে রেহাই দিতেও পারেন, না-ও দিতে পারেন। আজ রাতেই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কারণ তারা আমাদের জন্য তেল আমদানি করেন। এখন দামের ওপর নির্ভর করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তবে করারোপের কারণে যে আমদানি কমে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে; তা দ্রুতই কেটে যাবে বলে জানিয়েছেন রিপাবলিকান এই প্রেসিডেন্ট। ‘কারণ তাদের যে পণ্য আছে, তা আমাদের দরকার নেই। আমেরিকার যে পরিমাণ তেল দরকার, তা আমাদের আছে,’ বলেন তিনি।
মার্কিন জ্বালানি তথ্য প্রশাসন জানিয়েছে, ২০২৩ সালে আমেরিকার অপরিশোধিত তেলের অর্ধেকেরও বেশি সরবরাহ করেছে কানাডা। আর বাকি এগারো শতাংশ এসেছে মেক্সিকো থেকে।
নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পরপরই প্রতিদেশী দেশ দুটির ওপর চড়া শুল্কারোপের হুমকি দেন ট্রাম্প। সীমান্তে অবৈধ অভিবাসী ও মাদক নিয়ন্ত্রণের জন্যই এমন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে তিনি দাবি করেন।
এছাড়া সিন্থেটিক ওপিওয়েড ফেন্টানাইল সরবরাহ বন্ধে চাপ দিতে চীনা পণ্যেও ১০ শতাংশ করারোপের কথা ভাবছেন বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প।
৩৩১ দিন আগে
সুইডেনে কোরআন পোড়ানোয় যুবককে গুলি করে হত্যা
সুইডেনে পবিত্র কোরআন শরীফের কপি পুড়িয়ে বিতর্ক ও সহিংস বিক্ষোভকে উসকে দেওয়া ৩৮ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, বুধবার (২৯ জানুয়ারি) রাতে স্টকহোমের সোদারতালজে একটি অ্যাপার্টমেন্টে সালওয়ান মোমিকাকে হত্যা করা হয়েছে।
২০২৩ সালে স্টকহোম সেন্ট্রাল মসজিদের বাইরে ইসলামের পবিত্র গ্রন্থ কুরআন শরীফে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার পর ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দেয়।
স্টকহোম পুলিশ নিশ্চিত করেছে, ৪০ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে রাতে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তবে এই ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। স্থানীয় সময় বুধবার রাত ১১টা ১১ মিনিটে হোভসজোর একটি অ্যাপার্টমেন্টে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিলে বৃহস্পতিবার সকালে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
আরও পড়ুন: ফিলিপাইনে ৭ সন্দেহভাজন অপরাধীকে গুলি করে হত্যা
স্থানীয় প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গুলিবর্ষণের সময় মোমিকা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভ সম্প্রচারে ছিলেন।
মূলত ইরাকের বাসিন্দা এবং সুইডেনে বসবাসকারী মোমিকার বিরুদ্ধে ২০২৩ সালে একাধিক ঘটনার জন্য ‘একটি জাতিগত গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আন্দোলনের’ অভিযোগ আনা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে আদালতের রায় হওয়ার কথা থাকলেও কর্তৃপক্ষ তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করার পর তা স্থগিত করেছে।
সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন বলেছেন, নিরাপত্তা বাহিনীগুলো বিদেশি সংস্থাগুলোর সঙ্গে সম্ভাব্য যোগসূত্রের বিষয়ে তদন্তদ করছে।
মোমিকার ইসলাম বিরোধী বিক্ষোভ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে বাগদাদে সুইডিশ দূতাবাসের বাইরে বিক্ষোভও হয়। এমনকি সুইডেনের রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কারের ঘটনাও ঘটে।
যদিও সুইডিশ কর্তৃপক্ষ বাক স্বাধীনতা আইনে মোমিকার কুরআন পোড়ানোর প্রতিবাদের অনুমতি দিয়েছিল। পরে সরকার নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে এই জাতীয় বিক্ষোভ সীমাবদ্ধ করতে আইন পর্যালোচনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
আরও পড়ুন: আফগানিস্তানে একই পরিবারের ১০ জনকে গুলি করে হত্যা
৩৩২ দিন আগে
যুদ্ধবিরতি: তৃতীয় দফায় মুক্তি পাচ্ছেন ১১০ ফিলিস্তিনি
গাজার যুদ্ধবিরতির পর তৃতীয় দফায় মুক্তি পেতে যাচ্ছেন ৩০টি শিশুসহ ১১০ ফিলিস্তানি নাগরিক। বৃহস্পতিবার(৩০ জানুয়ারি) তারা মুক্তি পাচ্ছেন বলে জানিয়েছে ফিলিস্তানি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। -খবর সিএনএনের
মুক্তি পেতে যাওয়া ফিলিস্তিনিদের পুরো তালিকা প্রকাশ করা হয়নি। তবে সিএনএনের খবর বলছে, এই ধাপে মুক্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন ৩০টি শিশুসহ যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩২ ফিলিস্তিনি নাগরিক।
বন্দিবিনিময়ের শর্ত অনুযায়ী, এই ধাপে মুক্তি পাবেন ৩ ইসরাইলি ও থাইল্যান্ডের পাঁচ নাগরিক। মুক্তিপ্রাপ্তদের এই তালিকা নিশ্চিত করেছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু।
তিন ইসরাইলির মধ্যে রয়েছেন, আলোচিত সেই ইসরাইলি তরুণী আরবেল ইয়াহুদ (২৯), সামরিক নারী পর্যবেক্ষক আগাম বার্গার (১৯) ও অশীতিপর গাদি মোজেস।
আরও পড়ুন: পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ১০ ফিলিস্তিনি নিহত
থাই নাগরিকদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। দ্বিতীয় ধাপে ৪ নারী সেনার সঙ্গে আরবেল ইয়াহুদকে মুক্তি না দেওয়ায় হামাসের প্রতি চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছিল ইসরাইল। পরে চুক্তি কার্যকরে সাড়ে তিন ঘণ্টা সময়ক্ষেপণ হয়, এ সময়ে ইসরাইলি হামলায় ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত হন।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর আকস্মিকভাবে হামলা চালিয়ে এক হাজার ২০০ ইসরাইলিকে হত্যা করে হামাস। এ সময়ে বহু বিদেশি শ্রমিকসহ ২৫০ ইসরাইলি নাগরিক ও সেনাসদস্যকে তারা অপহরণ করে নিয়ে যায়।
এরপর গেল পনেরো মাস ধরে গাজায় সামরিক হামলা চালায় ইসরাইল। এতে ৪৭ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হন, যাদের বেশিরভাগ নারী ও শিশু। মিসর, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যস্থতায় ও যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে দুই পক্ষের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি সই হয়, যা কার্যকর হয় গত ১৯ জানুয়ারি।
যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে দুই হাজার ফিলিস্তিনি ও ৩৩ ইসরাইলি বন্দি মুক্তি পাবেন বলে নিশ্চিত করেছে হামাস ও ইজরাইল প্রশাসন। হামাসের হাতে বন্দি ইসরাইলিদের মধ্যে ৮ জন নিহত বলে জানিয়েছেন ইসরাইল সরকারের মুখপাত্র ডেভিড মেন্সার।
আরও পড়ুন: ফিরে আসার আনন্দে মেতেছেন ফিলিস্তিনিরা
৩৩৩ দিন আগে
দুর্ঘটনার শিকার মার্কিন হেলিকপ্টারে ৩ সেনা ছিলেন
ওয়াশিংটনের রোন্যাল্ড রিগ্যান বিমানবন্দরে একটি যাত্রীবাহী উড়োজাহাজের সঙ্গে সংঘর্ষ হওয়া সামরিক হেলিকপ্টারে মার্কিন সামরিক বাহিনীর তিন সেনা ছিলেন। স্থানীয় সময় বুধবার (২৯ জানুয়ারি) নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন কর্মকর্তা এমন তথ্য দিয়েছেন।
তিনি বলেন, সেনাদের পদমর্যাদা সম্পর্কে এখনো জানা সম্ভব হয়নি। কিন্তু হেলিকপ্টারে কোনো জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ছিলেন না।
আরেক কর্মকর্তা বলেন, ভার্জিনিয়ার ফোর্ট বেলভয়র ঘাঁটি থেকে পরিচালিত হতো সামরিক বাহিনীর ইউএইচ-৬০ নামের এই হেলিকপ্টার।
জয়েন্ট টাস্কফোর্স ন্যাশনাল ক্যাপিটল রিজনের মুখপাত্র হিদার চেইরেজ বলেন, একটি প্রশিক্ষণ ফ্লাইটে অংশ নিয়েছিল এটি।
আরও পড়ুন: রিগ্যান ন্যাশনাল এয়ারপোর্টে বিমান দুর্ঘটনা: ১৮ জনের লাশ উদ্ধার
বুধবার (২৯ জানুয়ারি) রাতে বিমানবন্দরের কাছে মাঝ আকাশে আমেরিকান এয়ারলাইনসের একটি অভ্যন্তরীণ যাত্রীবাহী উড়োজাহাজের সঙ্গে মার্কিন সেনাবাহিনীর একটি ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ হয়। এর পর উড়োজাহাজ ও হেলিকপ্টারটি হিমশীতল পটোম্যাক নদীতে বিধ্বস্ত হয়।
আমেরিকান এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, তাদের পরিচালনাধীন উড়োজাহাজটিতে ৬৪ জন আরোহী ছিলেন। এর মধ্যে ৬০ জন যাত্রী ও ৪ জন ক্রু।
৩৩৩ দিন আগে
রিগ্যান ন্যাশনাল এয়ারপোর্টে বিমান দুর্ঘটনা: ১৮ জনের লাশ উদ্ধার
ওয়াশিংটনের রিগান ন্যাশনাল এয়ারপোর্টে বুধবার অবতরণের সময় সামরিক হেলিকপ্টারের সঙ্গে সংঘর্ষের শিকার বিমানটিতে ৬০ জন যাত্রী ও চারজন ক্রু ছিলেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা সিএনএন।
বার্তা সংস্থা সিনহুয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দুর্ঘটনার পর পোটোম্যাক নদী থেকে ১৮ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া আরও চারজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার কাজ এখনো চলছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফএএ) নিশ্চিত করেছে, বুধবার রিগান ন্যাশনাল এয়ারপোর্টে অবতরণের সময় একটি যাত্রীবাহী বিমানের সঙ্গে সামরিক হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের এক প্রতিরক্ষা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে সিএনএন জানিয়েছে, ব্ল্যাকহক বিমানটিতে ৩ সেনা সদস্য ছিলেন।
এফএএ জানিয়েছে, স্থানীয় সময় বুধবার রাত ৯টার দিকে কানসাসের উইচিটা থেকে ছেড়ে আসা একটি আঞ্চলিক বিমান ও একটি সামরিক ব্ল্যাকহক হেলিকপ্টারের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
বিমানটি বিমানবন্দরের রানওয়েতে অবতরণের সময় এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে তারা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে আমেরিকান এয়ারলাইন্স জানিয়েছে, তাদের একটি ফ্লাইট এ দুর্ঘটনায় শিকার হয়েছে বলে তারা জানতে পেরেছে। এ সংক্রান্ত আরও তথ্য পাওয়া গেলে তারা এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাবে।
নিকটবর্তী কেনেডি সেন্টারের একটি পর্যবেক্ষণ ক্যামেরার ভিডিওতে দেখা যায়, বিমানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ দুই সেট লাইট একটি অগ্নিকুণ্ডের সৃষ্টি করেছে।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, 'এয়ারফিল্ডে একটি বিমান দুর্ঘটনার' খবর পেয়ে জরুরি বিভাগের কর্মীরা উদ্ধার কাছে অংশ নিয়েছেন।
১৯৮২ সালের ১৩ জানুয়ারি এয়ার ফ্লোরিডার একটি বিমান পোটোম্যাক দুর্ঘটনায় ৭৮ জন নিহত হওয়ার ঘটনার কথা স্মরণ করিয়ে দিল। খারাপ আবহাওয়ার কারণেই দুর্ঘটনাটি ঘটেছিল।
সূত্র: বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা
৩৩৩ দিন আগে