শনিবার রাজধানীর পান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে ২০০৮ সালে প্রথমবারের মতো বাফুফের সভাপতি নির্বাচিত হন কাজী সালাউদ্দিন। দ্বিতীয়বার ২০১২ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি। পরবর্তীতে ২০১৬ সালের বাফুফে নির্বাচনে কামরুল আশরাফকে হারিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো বাফুফে সভাপতি হয়েছিলেন সালাউদ্দিন।
বাফুফে নির্বাচনে সভাপতি পদে বিজয়ী সম্মিলিত পরিষদের প্রার্থী কাজী সালাউদ্দিন ভোট পেয়েছেন ৯৪টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাদল রায় পেয়েছেন ৪০ ভোট এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মানিক পেয়েছেন ১টি মাত্র ভোট।
অপরদিকে, সহ-সভাপতি পদে সালাম মুর্শেদী ভোট পেয়েছেন ৯১টি এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শেখ মোহাম্মদ আসলাম পেয়েছেন ৪৪টি ভোট।
ভোট গ্রহণের আগে একই ভেন্যুতে বাফুফের এজিএম (বার্ষিক সাধারণ সভা) অনুষ্ঠিত হয়। আর্থিক বিষয়টি এজিএমে উত্থাপিত হয় এবং সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয়। এজিএমে ১৩৯ কাউন্সিলরের মধ্যে সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবের তরফদার রুহুল আমিন, পাবনার অঞ্জন চৌধুরী পিন্টু এবং ফরিদপুরের নাজমুল ইসলাম খন্দকার অনুপস্থিত ছিলেন।
বাফুফের কাউন্সিলররা একজন সভাপতি, একজন সিনিয়র সহ-সভাপতি, চারজন সহ-সভাপতি এবং ১৫ জন কার্যনিবাহী সদস্য নির্বাচনের জন্য তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে থাকেন।