খেলার ৪৭তম ওভারে কুলদীপ যাদবের বলে স্ট্যাম্পিংয়ের শিকার হয়ে ফিরে যান লিটন। তার আগে ১২ চার ও ২ ছক্কায় খেলেন ১১৭ বলে ১২১ রানের অসাধারণ ইনিংস।
বাঁহাতি স্পিনার কুলদীপের গুগলি পা বাড়িয়ে খেলতে চেয়েছিলেন লিটন। কিন্তু বলে ব্যাটে করতে না পারায় পেছনের পা বেরিয়ে আসে কিছুটা। তবে উইকেট কিপার মহেন্দ্র সিং ধোনি যতক্ষণে স্ট্যাম্পিং করেন ততক্ষণে লিটনের পা কি অনেকটা দাগে ফিরে এসেছিল? তা নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে বিতর্ক।
লিটনের এই ‘বিতর্কিত’ আউট নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
বাপ্পী কুমার পাল নামে একজন লেখেন, এতদিন জানতাম স্ট্যাম্পিংয়ের সময় দাগের মধ্যে ব্যাটসম্যানের পা থাকলে সিদ্ধান্ত ব্যাটসম্যানের পক্ষে যায়। যেটাকে ক্রিকেটের ভাষায় বলে ‘বেনেফিট অব দ্যা ডাউট’। কিন্তু আজ মনে হচ্ছে এই সুবিধা কেবল ভারত পায়, ব্যাটসম্যান নয়।
সাংবাদিক রিয়াজ আহমদ তার স্ট্যাটাসে বলেন, ‘ভুল আম্পায়ারিং। লিটন আউট ছিল না। এই পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় এমন দুর্বল আম্পায়ারিংয়ের প্রতিবাদ করছি।’
আরেক সাংবাদিক শাহরিয়ার পলাশের অভিযোগ, ‘শুধু এই প্রতিযোগিতা নয়, আমরা সব সময়ই এমন প্রতারণার শিকার হচ্ছি।’
লিটন দাস আউট না হলেও তাকে জোর করে সাজঘরে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
কেউ কেউ তৃতীয় আম্পায়ার রড টাকারের ওপর ক্ষুদ্ধ হয়েছেন। ব্যাঙ্গ করে বলেছেন, বড় দলগুলো আম্পায়ার কিনে নেয়।
শরিফা শিরিন নামে একজন লেখেন, ভারত-বাংলাদেশ খেলায় সব সময় বাজে আম্পারিং হয়।