তিনি বলেন, ‘সীমান্ত বন্ধ করে দিয়ে অভিবাসন ঠেকানো কোনো সমাধান নয়। এটা একইভাবে কোনো দেশের সার্বভৌমত্ব সমুন্নত রাখার সুরক্ষাও নয়। এসব ঘটনা আমাদের আবেগের চেয়ে যুক্তি দিয়ে বিচার করতে হবে।’
শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে অভিবাসন বিষয়ক অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী পর্বে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন, পরিচয়ের রাজনীতি ও প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতি সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। কারণ এসবই সারা বিশ্বের ওপর প্রভাব বিস্তার করে।
শাহরিয়ার আলম জানান, ২০১৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত মিয়ানমার রাখাইন রাজ্য থেকে ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা নাগরিককে বাংলাদেশে ঠেলে দিয়েছে।
রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমিত সম্পদ থাকা সত্ত্বেও এসব রোহিঙ্গাদের মানবিক কারণে আমরা আশ্রয় দিয়েছি। পাশাপাশি রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশ সরকার মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা ও কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে।’
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী ইমরান আহমেদ ও জাতিসংঘে নিযুক্ত স্পেনের স্থায়ী প্রতিনিধি আগুস্টিন সান্তোস ম্যারাভার।