কমিটির সদস্য নাজমা আকতার, শামীমা আক্তার খানম এবং কানিজ ফাতেমা আহমেদ বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে জানানো হয়, পৃথিবীতে ইলিশ আহরণকারী ১১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান এখন শীর্ষে। বাংলাদেশ মোট ইলিশ উৎপাদনের ৮০ শতাংশ আহরণ করে। ইলিশ এখন শুধু চাঁদপুর, বরিশাল এবং ভোলাতেই সীমাবদ্ধ নয়, রাজশাহী, রংপুর এবং বৃহত্তর সিলেটের বিভিন্ন নদ-নদী ও হাওড়ে পাওয়া যাচ্ছে। বর্তমান সরকারের অন্যতম এই সাফল্য ধরে রাখতে ও এগিয়ে নিতে ‘সামুদ্রিক মৎস্য বিল, ২০২০’ পরবর্তী বৈঠকে পরীক্ষাপূর্বক রিপোর্ট প্রস্তুতকরণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
মৎস্য অধিদপ্তরে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে বাজেট বরাদ্দের পরিমাণ, প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক ব্যয়ের পরিমাণ এবং অধিদপ্তর কর্তৃক কাজের সফলতা ও অগ্রগতি বিষয়ে বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। এছাড়া কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার সাভার, এর জনবল নিয়োগ এবং হালনাগাদ অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়।
বৈঠকের শুরুতে গবেষণা ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট একুশে পদকে ভূষিত হওয়ায় কমিটির পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠানটিকে অভিনন্দন জানানো হয়।
এছাড়া কমিটির ২নং সাব-কমিটির পরিদর্শন কার্যক্রমের প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
বৈঠকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালায়ের সচিব, বিভিন্ন সংস্থার প্রধানসহ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।