রবিবার দায়িত্ব নেয়ার পর স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাথে সচিবালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে তিনি বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতিতে আমরা অবশ্যই ভালো করার চেষ্টা করবো।’
এদিকে মহাপরিচালক পদে দায়িত্ব নেয়ার পর দুপুর পৌনে ১টায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিকের কক্ষে যান নতুন ডিজি। প্রায় সোয়া ঘণ্টার পর স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কক্ষ থেকে বেড়িয়ে স্বাস্থ্যসচিবের কক্ষে প্রবেশ করেন তিনি। এরপর সেখান থেকে বের হওয়ার পর আবার মন্ত্রীর কক্ষে যান ডা. খুরশিদ আলম।
পরে সাংবাকিদের সাথে আলাপকালে নতুন ডিজি বলেন, ‘আমি আজ দায়িত্ব নেয়ার পর মন্ত্রী ও সচিব মহোদয়ের সাথে সাক্ষাৎ করলাম। উনারা কিছু দিক নির্দশনা দিয়েছেন। আরও নির্দশনা দিবেন।’
‘আজ আসলে মিটিং শেষ করতে পারিনি। মন্ত্রী মহোদয়ের তাড়া আছে, উনি যাবেন। আমরা বেরিয়ে এসেছি,’ যোগ করেন ডিজি।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি সম্পূর্ণ ব্যাপারটা বোঝার পর আপনাদের (মিডিয়া) অফিসিয়ালি ডাকব, আপনারা যা খুশি আমাকে জিজ্ঞাসা করবেন। তবে এই মুহূর্তে বেশি কিছু বলতে পারব না।’
প্রসঙ্গত, করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে নানা কেলেঙ্কারিতে সমালোচনার মুখে অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পদ ছাড়তে বাধ্য হওয়ার পর এই দায়িত্বে এসেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের সার্জারি বিভাগের চেয়ারম্যান ডা. খুরশীদ আলম।
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের এক আদেশে ডা. খুরশীদ আলমকে অবিলম্বে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে যোগ দিতে বলা হয়। ওই দিনই ডা. আজাদের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।