বিল ৩টি হলো - ‘মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা (সংশোধন) বিল, ২০২১', 'বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড (সংশোধন) বিল, ২০২১' এবং 'বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড (সংশোধন) বিল, ২০২১'।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ফজলে হোসেন বাদশা ওই তিন সংশোধনী বিলের প্রতিবেদন সংসদে উত্থাপন করেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ওই বিল তিনটি সংসদে উত্থাপন করার পর সেগুলো যাচাই-বাছাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়েছিল।
কমিটিকে একদিনের মধ্যে ‘মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা (সংশোধন) বিল, ২০২১' সংক্রান্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার জন্য বলা হয়েছিল। অন্যদিকে 'বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড (সংশোধন) বিল, ২০২১' এবং 'বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড (সংশোধন) বিল, ২০২১' এর প্রতিবেদন দুদিনের মধ্যে দিতে বলা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: আগামী বছর জুনে এসএসসি, জুলাই-আগস্টে এইচএসসি পরীক্ষা: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ল
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের ফলাফল প্রকাশের জন্য ‘মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধ্যাদেশ ১৯৬১’, ‘বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড আইন, ২০১৮’ এবং বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড আইন, ২০২০’ সংশোধন করে তিনটি অধ্যাদেশ জারির প্রস্তাব করা হয়েছিল।
বিদ্যমান আইন অনুসারে এইচএসসি ও সমমানের মূল্যায়ন ফল পরীক্ষা না নিয়ে প্রকাশের বিধান নেই। কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়া সম্ভব না হওয়ায় সংশোধনী বিলগুলো রাখা হয়।
আরও পড়ুন: আগামী বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সম্প্রতি জানিয়েছেন, ৭৫ শতাংশ এসএসসি এবং ২৫ শতাংশ জেএসসি-জেডিসির ফলাফল থেকে সমন্বয়ের পরে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
কোভিড -১৯ পরিস্থিতির কারণে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।
আগামী ২৮ জানুয়ারির মধ্যে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশের লক্ষ্যে তিনটি আইন সংশোধনের খসড়ায় গত ১১ জানুয়ারি অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা।
আরও পড়ুন:এ বছর এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা বাতিল: শিক্ষামন্ত্রী
গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা হবে ১৯ সাধারণ ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে: ইউজিসি