তিনি বলেন, ‘বাসাবাড়ি ও সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ভবন বা চত্বরে মশার বংশ বিস্তারে সক্ষম পরিবেশ পরিলক্ষিত হলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে জরিমানা করা হবে।’
বুধবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের ঢাকা ওয়াসা ভবনে ডেঙ্গু প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিয়ে আন্তমন্ত্রণালয় পর্যালোচনা সভায় সভাপতিত্বকালে তিনি এসব কথা বলেন।
এডিস মশা নিধনে ভবনের ভেতরে ও বাইরে জমে থাকা পানি অপসারণ করার আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘জমে থাকা পানিতে এডিস মশা সহজেই বংশ বিস্তার করতে পারে। কাজেই বাসাবাড়ি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ভবনের ছাদ, বাথরুমের কমোডসহ নির্মাণাধীন স্থাপনার বিভিন্ন জায়গায় পানি জমে থাকলে তা নিজ নিজ উদ্যোগে পরিষ্কার করতে হবে। সরকারি ভবনগুলোতে গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে কাজ করবে।’
এ সময় সভায় উপস্থিত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের কাছে মশা নিধনে এক বছরের ওষুধ মজুদ আছে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক রোয়েনা আজিজ, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ ও ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।