এর মধ্যে ৭টি স্থাপনায় এডিস মশার প্রজননস্থল পাওয়ায় ৭টি মামলা ও ১ লাখ ১২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
ডিএসসিসির ৩টি ভ্রাম্যমাণ আদালত বৃহস্পতিবার অঞ্চল-১ এ ১৯ নং ওয়ার্ডের নিউ বেইলি রোড এলাকা, অঞ্চল-২ এ ৯ নং ওয়ার্ডের ফকিরাপুল ও আরামবাগ এলাকা এবং অঞ্চল-৫ স্বামীবাগ এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে।
অঞ্চল-১ এ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ কাজী ফয়সাল, অঞ্চল-২ এ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নাজমুল আহসান ও অঞ্চল-৫ এ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বিতান কুমার মন্ডল ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
অঞ্চল-১ এ ভ্রাম্যমাণ আদালত ৩৯টি স্থাপনা পরিদর্শন করে। এ সময় ৩টি স্থাপনায় এডিস মশার প্রজননস্থল পাওয়ায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ কাজী ফয়সাল ৩টি মামলা দায়ের ও ৪৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন।
অঞ্চল-২ এ ভ্রাম্যমাণ আদালত ১২টি স্থাপনা পরিদর্শন করে। পরিদর্শনকালে ২টি স্থাপনায় এডিস মশার প্রজননস্থল পাওয়া যায়। এ সময় ২টি মামলা দায়ের ও ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন অঞ্চল-২ এ পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নাজমুল আহসান। অভিযানকালে আদালত ২টি স্থাপনায় এডিস মশার বংশ বিস্তার উপযোগী পরিবেশ খুঁজে পায়।
একই সাথে অঞ্চল-৫ এ ভ্রাম্যমাণ আদালত ৫৩টি স্থাপনা পরিদর্শন করে। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত ২টি স্থাপনায় এডিস মশার প্রজননস্থল খুঁজে পাওয়ায় ২টি দুটি মামলা দায়ের ও ১২ হাজার টাকা জরিমানা করে। অঞ্চল-৫ এ অভিযানকালে ৭টি স্থাপনায় এডিস মশার বংশ বিস্তার উপযোগী পরিবেশে খুঁজে পাওয়ায় স্থাপনা ৭টির মালিকদেরকে সতর্ক করা হয়।
অভিযানকালে ভ্রাম্যমাণ আদালতগুলো এডিস মশার বংশ বিস্তার উপযোগী পরিবেশ পাওয়ায় ৯টি স্থাপনার মালিককে দ্রুত পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানোর জন্য সতর্ক করে।