তিনি বলেন, কারাবন্দীরা কারাগারে থেকে মানসিক প্রশান্তি পেলে তাদের অপরাধ প্রবণতা কমবে। প্রাথমিকভাবে পাইলট প্রকল্প হিসেবে টাঙ্গাইলে এ সার্ভিস চালু করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সারাদেশে এ সার্ভিস চালু করা হবে।
রবিবার সকালে কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে কারাবন্দীদের সকালের নাস্তার মেনু পরিবর্তন করতে এসে তিনি এসব কথা বলেন।
সাংবাদিকদের তিনি বলেন, কারাগার হচ্ছে সংশোধনাগার। কারাগারে কারাবন্দীদের চাহিদা অনুযায়ী ৩৮টি ইভেন্টে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। ফলে কারাবন্দীরা মুক্তির পর পুনরায় অপরাধে না জড়িয়ে সংশোধনের সুযোগ পাবে।
এসময় মন্ত্রী কারাগারে কারাবন্দীদের ব্রিটিশ আমলের সকালের নাস্তার মেনু পরিবর্তন করেন। আজ থেকে কারাগারে সকালের নাস্তায় সপ্তাহে ২দিন সবজি খিচুরি, ২দিন সবজি রুটি ও ২দিন হালুয়া রুটি দেয়া হবে। আগে সকালের নাস্তায় দেয়া হতো রুটি ও গুড়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন আইজি (প্রিজন) বিগ্রেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মোস্তফা কামাল পাশা, ডিআইজি (প্রিজন) টিপু সুলতান, ঢাকা জেলা প্রশাসক আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কেরানীগঞ্জ সার্কেল রামানন্দ সরকার ও কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহে এলিদ মাইনুল আমীন প্রমুখ।