একই সাথে এ রোগে আক্রান্ত গবাদিপশুর চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণেরও নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
বুধবার এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে পাঠিয়েছে মন্ত্রণালয়।
এতে আক্রান্ত এলাকার প্রতিটি ইউনিয়নে একজন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা অথবা একজন ভেটেরিনারি সার্জন অথবা একজন প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তার নেতৃত্বে উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা অথবা ভেটেরিনারি ফিল্ড অ্যাসিসটেন্ট অথবা ফিল্ড অ্যাসিসটেন্টের (এআই) সমন্বয়ে ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম গঠনের নির্দেশনা দেয়া হয়।
লাম্পি স্কিন রোগে আক্রান্ত প্রতিটি গবাদিপশু সরেজমিনে পরিদর্শন করে চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য মেডিকেল টিমকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। পাশাপাশি এ চিকিৎসা কাজ সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের জন্য বিভাগীয় ও জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। প্রয়োজনে আক্রান্ত জেলার পার্শ্ববর্তী জেলা বা উপজেলা থেকে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মেডিকেল টিমে দায়িত্ব প্রদানেরও নির্দেশনা দেয়া হয়। একই সাথে সংশ্লিষ্ট প্রাণিসম্পদ দপ্তরকে প্রতিদিন চিকিৎসা প্রদান করা গবাদিপশুর মালিকের নাম ও মোবাইল নম্বরসহ ঠিকানা সম্বলিত তালিকা মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর জন্য বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, দিনাজপুর জেলার সদর, খানসামা ও বোচাগঞ্জ উপজেলায় গবাদিপশুর লাম্পি স্কিন রোগের প্রাদুর্ভাব হয়েছে মর্মে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের নির্দেশে প্রণিসম্পদ অধিদপ্তরকে জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য এ নির্দেশনা প্রদান করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।