নিহত ব্যক্তিরা হলেন- মোহাম্মদ লতিফ (৫০), সুলতানা রাজিয়া (৩৫) ও মো. ইরফান (২৭)। তার সবাই পেশার গার্মেন্ট শ্রমিক ছিলেন।
এদিকে দুর্ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা তিন বাসে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (বন্দর) মো. আরেফিন জুয়েল বলেন, সকালে কেইপিজেডের ভিতরে শ্রমিক বহনকারী একটি বাস দাঁড়িয়ে থাকা অপর একটি বাসকে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলে লতিফ নিহত হন। আহত হয় অসংখ্য শ্রমিক।
আহতদের হাসপাতালে নেয়ার পর সুলতানা ও ইরফান নামে অপর দুই শ্রমিকের মৃত্যু হয়।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল হক জানান, কেইপিজেডে দুর্ঘটনায় আহতদের হাসপাতালে আনার পর দুজনসহ মোট ৩ জন মারা গেছে। আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে অন্তত ৪০ জনকে।
কেইপিজেড সূত্র জানায়, নিহত গার্মেন্ট কর্মী মোহাম্মদ লতিফের বাড়ি বরিশালে। রাজিয়া ও ইরফানের বাড়ি আনোয়ারা উপজেলায়।
এদিকে দুর্ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা তাদের বহনকারী কেইপিজেডের ৩টি বাসে আগুন ধরিয়ে দেয়।