বিপুল জনশক্তি রপ্তানি এবং বিদেশে শিক্ষার্থী থাকা সত্ত্বেও রেমিট্যান্স প্রবাহ কেন প্রত্যাশিত মাত্রায় বাড়ছে না তার কারণ চিহ্নিত করতে অর্থনীতিবিদ ও এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের উদ্ভাবনী পরামর্শ চেয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
তিনি বলেন, নীতিমালা সংস্কার এবং দেশে কাঙ্ক্ষিত রেমিট্যান্স বাড়াতে পরামর্শ গ্রহণ করবে সরকার ।
আরও পড়ুন: জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯৭ কোটি ডলার
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতায় 'বাংলাদেশের পাবলিক ফাইন্যান্সিয়াল রিফর্মস ইনিশিয়েটিভস'-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিশ্ব ব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলাই সেক, গভর্নেন্স গ্লোবাল প্র্যাকটিস-সাউথ এশিয়া রিজনের প্র্যাকটিস ম্যানেজার হিশাম ওয়ালি, ফিন্যান্স সেক্রেটারি ড. মো. খাইরুজ্জামান মজুমদার অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
আরও পড়ুন: আগস্টে রেমিট্যান্স ৬ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন ১.৬ বিলিয়ন ডলারে নেমেছে
অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে সরকার কাঠামোগত পরিবর্তন আনার কথা ভাবছে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, প্রবাসীরা এক মাসে দেশে ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা তার বেশি রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। যদি এই প্রবাহ অব্যাহত থাকে তবে বৈদেশিক মুদ্রার সংকট হবে না।
তিনি বলেন, ‘কিন্তু জনশক্তি রপ্তানি এবং শিক্ষার্থী রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যাওয়ার পরও কেন তা কমছে, তা আমরা জানতে চাই।’
আরও পড়ুন: হুন্ডি পরিহার করা হলে সৌদি আরব থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি পাবে: রাষ্ট্রদূত জাবেদ পাটোয়ারী