জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ অবদানকারী হওয়ায় বাংলাদেশ যে ত্যাগ স্বীকার করেছে তার প্রশংসা করেছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস।
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস উপলক্ষে মার্কিন দূতাবাস এক বার্তায় জানায়, ‘এটি হাজারো বাংলাদেশিকে সম্মান জানানোর একটি সুযোগ যারা ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিশ্ব শান্তি বজায় রাখতে সহায়তা করেছে।’
মার্কিন দূতাবাস স্কোয়াড্রন লিডার নাইমা হকের একটি ছবিও শেয়ার করেছে। নাইমা হক বাংলাদেশের প্রথম দুই নারী সামরিক হেলিকপ্টার পাইলটের একজন।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রে তৃতীয় সপ্তাহের মতো ‘রিকশা গার্ল’
তিনি ডিআর কঙ্গোতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও কাজ করেছেন।
২৯ মে আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস সংস্থাটির কাজে ইউনিফর্ম পরিহিত ও বেসামরিক কর্মীদের অমূল্য অবদানের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর এবং ১৯৪৮ সাল থেকে জাতিসংঘের পতাকার তলে কাজ করে জীবন হারিয়েছে এমন প্রায় চার হাজার ২০০ শান্তিরক্ষীদের সম্মান জানানোর সুযোগ দেয়।
এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘মানুষ, শান্তি, অগ্রগতি, অংশীদারিত্বের শক্তি’।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী