ভুক্তভোগী শিক্ষক রসায়ন বিভাগের প্রভাষক মাহাবুবুল আলম এ বিষয়ে উপাচার্য ও শিক্ষক সমিতি বরাবর লিখিত অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন।
অভিযোগ পত্রে বলা হয়, গত ২৯ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘জয় বাংলা’ গেট সংলগ্ন মোড়ে তাদের সাথে (রসায়ন বিভাগের দুই প্রভাষক) অসৌজন্যমূলক ও ঔধত্যপূর্ণ আচরণ করেন নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহীন।
এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সম্পাদক অধ্যাপক মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন বলেন, ‘আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সাথে কথা বলেছি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো কর্মচারী বা কর্মকর্তার বিচার করতে পারি না, তবে শিক্ষক লাঞ্চনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে কঠোর শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
অভিযুক্ত প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহীন বলেন, ‘আমি আমার লিখিত বক্তব্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে প্রদান করেছি।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিষ্টার রহিমা কানিজকে মুঠোফোনে সংযোগের চেষ্টা করে পাওয়া যায়নি।
প্রসঙ্গত, অভিযুক্ত প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কর্মচারী মারধর, সংবাদকর্মীকে লাঞ্চনাসহ মোট চারটি অভিযোগের তদন্ত চলমান রয়েছে।