সূত্র জানায়, ১৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় উপজেলার শংকরপুর ইউনিয়নের স্কুলছাত্রী নিজ বাসা থেকে পাশের একটি দোকান থেকে এমবি কার্ড কিনে বাসায় ফিরছিল। এ সময় একই গ্রামের রুস্তমের ছেলে টিটু (২০) ও কলারোয়া শাকদা শিবান্দকাটি গ্রামের সাজু (২১) তার মুখ চেপে ধরে জোরপূর্বক মোটরসাইকেলে তুলে বাঁকুড়া পদ্মবিলা পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি অফিসের পেছনে একটি বাগানে নিয়ে যায়। এরপর তাদের বন্ধু ইয়াছিন (১৮), শাহাজানের ছেলে সুজনসহ (১৭) ওই স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়।
পরে অজ্ঞান অবস্থায় এলাকাবাসী মেয়েটিকে উদ্ধার করে।
এদিকে ঘটনার এক সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও থানায় মামলা হয়নি। মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে স্থানীয় মাতব্বররা বিষয়টি ধামাচাপা দিয়েছেন বলে এলাকাবাসী অভিযোগ করেছেন।
বাঁকড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের অফিসার ইনচার্জ শেখ শাহিনুর কবির বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। আর কেউ অভিযোগও করেনি। তবে এ ব্যাপারে অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেয়া হবে।’