স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শরিফ মাহমুদ অপু মঙ্গলবার রাতে ইউএনবিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে ঘুষ কেলেঙ্কারির ঘটনা খতিয়ে দেখতে গত সোমবার এক নোটিশের মাধ্যমে ডিআইজি মিজানুর রহমান ও দুদকের বরখাস্তকৃত পরিচালক এনামুল বাছিরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১ জুলাই তলব করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগের মুখে থাকা ডিআইজি মিজানুর রহমান দুদকের তৎকালীন অনুসন্ধান কর্মকর্তা পরিচালক এনামুল বাছিরকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ দেয়ার অভিযোগ ওঠে। গণমাধ্যমে বিষয়টি ফাঁস হওয়ার পর দুদক কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলেও মিজান বারবার নিজেকে নির্দোষ দাবি করে আসছেন।
২০১৮ সালের ৩ মে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ডিআইজি মিজানকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। প্রথমে অনুসন্ধান কর্মকর্তা ছিলেন দুদকের উপ-পরিচালক ফরিদ আহমেদ পাটোয়ারী। পরে এই দায়িত্ব পান এনামুল।
ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগ ওঠার পর এনামুল সাময়িক বরখাস্ত হলে গত ১২ জুন অনুসন্ধান কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পান দুদকের আরেক পরিচালক মো. মঞ্জুর মোরশেদ।