ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ দিবসটি উপলক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
আগামী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা সৃষ্টিকারী দিবস হিসেবে এ দিন দুপুর ২টায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হবে। শোভাযাত্রাটি জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে শুরু হয়ে জিপিও চত্বরে গিয়ে শেষ হবে।
এছাড়া, দিবসটি উপলক্ষে বিকাল ৩টায় ডাক অধিদপ্তর অডিটোরিয়ামে একটি সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
জাঁকজমকের সাথে দিবসটি উদযাপনের অংশ হিসেবে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও সড়কদ্বীপে ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার লাগানো হয়েছে।
দিবসটি সামনে রেখে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি দপ্তর ও সংস্থা নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সারাদেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে দিবসটি উদযাপনে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে যে রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়নের ঘোষণা দেন তার মূল শিরোনাম ছিল ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’। একই বছরের ১২ ডিসেম্বর ডিজিটাল বিপ্লবের ঘোষণা আসে।
২০১৭ সালে প্রথমবারের মতো জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দিবস হিসেবে দিনটি উদযাপিত হলেও গত বছরের ২৬ নভেম্বর দিবসটির নাম পরিবর্তন করে সরকার ১২ ডিসেম্বরকে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস’ হিসেবে উদযাপনের সিদ্ধান্ত নেয়।