মোবাইল কোর্টগুলো আজ উত্তরা, মিরপুর, তেজগাঁও রাজাবাজার এলাকা ও উত্তরখানে বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়েছে।
ডিএনসিসি অঞ্চল-১ (উত্তরা) এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নায়ন উত্তরা ৬ ও ৮ নম্বর সেক্টরে, অঞ্চল-২ (মিরপুর-২) এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ এস এম শফিউল আজম মিরপুরে, ডিএনসিসি অঞ্চল-৩ (মহাখালী) এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মীর নাহিদ আহসান তেজগাঁও শিল্প এলাকায়, ডিএনসিসি অঞ্চল-৪ (মিরপুর) মিরপুরের বড়বাগ, মনিপুর, পীরেরবাগ, সেনপাড়া পর্বতা, কাফরুল, ইব্রাহিমপুর, কচুক্ষেত এলাকায়, অঞ্চল-৫ (কারওয়ান বাজার) এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো মাসুদ হোসেন পূর্ব রাজাবাজার এলাকায়, অঞ্চল-৬ (হরিরামপুর) এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাজিয়া আফরিন উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরে, ডিএনসিসি অঞ্চল-৭ ও ৮ (উত্তরখান ও দক্ষিণখান) এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো আবেদ আলী উত্তরখানের মাজার রোড এলাকায় এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রোসলিনা পারভীন মিরপুরের পল্লবী এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন।
এসময় তারা বিভিন্ন ভবন পরিদর্শন, বাড়িতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেলে ডিএনসিসির মশককর্মীরা সেখানে কীটনাশক প্রয়োগ করে তা ধ্বংস করে দেন, বাড়ির মালিকদের ভবিষ্যতে আরও সচেতন থাকা কথা বলেন এবং এডিস মশার বংশবিস্তার উপযোগী পরিবেশ পাওয়ায় মালিকদের জরিমানা করেন।
অভিযান চলাকালে স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং ডিএনসিসির স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারিরা উপস্থিত ছিলেন।
এডিস মশা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে নগরবাসীকে ডেঙ্গু থেকে সুরক্ষা দিতে ডিএনসিসি আগামীকালও মোবাইল কোর্ট অব্যাহত রাখবে বলে জানান তারা।