মোবাইল কোর্ট
বিধি-নিষেধ বাড়বে কি না সিদ্ধান্ত একসপ্তাহ পর
আগামী একসপ্তাহ পর করোনা পরিস্থিতি দেখে চলমান বিধি নিষেধ বিষয়ে পরবর্তী নির্দেশনা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
সোমবার সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা জানান।
সরকারের দেয়া বিধি নিষেধ আরও দীর্ঘায়িত হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, অবশ্যই পরিস্থিতি বিবেচনা করে। কারণ আমাদের সচেতনতার ওপরে এখন যে ভ্যারিয়েন্টটা দেখছি ওমিক্রন সেটা সেরে উঠতে অল্প সময় নিচ্ছে। রিকভারি রেট কিন্তু খুবই ভালো।
আরও পড়ুন: করোনা: জনগণের চলাচলে বিধি-নিষেধ আরোপ, রেড জোনে সাধারণ ছুটি
৮৫ শতাংশের বেশি সংখ্যক আক্রান্ত মানুষ ঘরে থেকে ট্রিটমেন্ট নিতে পারছেন এবং তারা সেরে উঠছেন। আমরা অবশ্যই আগামী এক সপ্তাহ পর দেখব এটা (সংক্রমণ) কী পর্যায়ে আছে, সেই অনুযায়ী আমরা পরবর্তী নির্দেশনা দেব।
করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রভাবে দেশ ভাইরাসটির তৃতীয় ঢেউয়ের মধ্যে রয়েছে। প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণের সংখ্যা। এ অবস্থায় গত শুক্রবার থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দুই সপ্তাহের জন্য নানা বিধি নিষেধ আরোপ করেছে সরকার। এর মধ্যে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে স্কুল কলেজসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। রবিবার জারি করা আরেকটি বিধি নিষেধে সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানকে অর্ধেক জনবল নিয়ে কাজ সম্পাদন করতে বলা হয়েছে।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য সকলেই মাস্ক পরুক। এই সময়টা আমরা অতিক্রম করতে চাই। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্য নাগাদ এটি বাড়তে থাকবে। সকলকে সচেতন হতে হবে। আমরা চাই- এই তৃতীয় ঢেউ থেকে যেনো খুব তাড়াতাড়ি উত্তোরণ করতে পারি। সেজন্য সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে তৃতীয় ঢেউ মোকাবিলা করতে হবে।
গণপরিবহন সরকারের বিধিনিষেধ মানা হচ্ছে না এমন অভিযোগের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, সরকারের দেয়া বিধিনিষেধ সবাইকে মানতে হবে। ইউরোপ সংক্রমণের ক্ষেত্রে তাদের পিক সময় পার করেছে। আমাদের একটু পরে শুরু হয়েছে, এজন্য আমাদের একটু পরে সেটা (চূড়ান্ত সংক্রমণ) হতে পারে।
আরও পড়ুন: হিলিতে কঠোর বিধি-নিষেধ আরোপ, চলবে আমদানি-রপ্তানি
সেক্ষেত্রে আমরা চাইব যাদেরকে যেভাবে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে, নির্দেশনাগুলো সবাই মেনে চললে তা সকলের জন্যই ভালো। পরিবহন সেক্টরে যারা রয়েছেন তাদেরকেও আমাদের সহযোগিতা করতে হবে। নিয়ম মেনে তারা গণপরিবহন পরিচালনা করবেন। এরমধ্যে দিয়ে আমরা একটা ভাল রেজাল্ট পাব। আশা করছি অল্প সময়ের মধ্যে তৃতীয় ঢেউ উত্তোরণ করব।
সাধারণ মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে বাধ্য করতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে বলেও জানান তিনি। তবে এর আগে মোবাইল কোর্টের নির্দিষ্ট তারিখ জানিয়ে দেয়া হবে।
২ বছর আগে
স্বাস্থ্যবিধি মেনে বসবে পশুরহাট: স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে অনলাইনের পাশাপাশি যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি এবং সরকারি অন্যান্য নির্দেশনা মেনে সারাদেশে কোরবানির পশুর হাট বসানো হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
বুধবার স্থানীয় সরকার বিভাগের উদ্যোগে অনলাইনে আয়োজিত পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে পশুরহাট ব্যবস্থাপনা, নির্দিষ্ট স্থানে পশু কোরবানি ও পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রস্তুতি পর্যালোচনায় আন্তমন্ত্রণালয় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা জানান।
আরও পড়ুনঃ করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় ঢাকায় তিন পশুর হাট বাতিল
মন্ত্রী বলেন, মুসলমানদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা। এর সাথে মানুষের আবেগ-অনুভূতি জড়িত। তাই বিভিন্ন প্রতিকূলতা, দুর্যোগ-দুর্বিপাকেও এগুলোকে পরিহার করা সম্ভব হয় না। গত বছর করোনা মহামারির মধ্যেও সরকার থেকে পশুর হাট বসানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। এ বছর করোনার প্রাদূর্ভাব বেশি থাকা সত্ত্বেও সাধারণ মানুষের কথা বিবেচনায় নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি এবং সামাজিক দূরত্ব মেনে পশুর হাট বসানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
তিনি জানান, কুরবানীর পশুর হাটে ক্রেতা-বিক্রেতাদের একমুখী চলাচল থাকতে হবে অর্থাৎ প্রবেশপথ এবং বহির্গমনের পৃথক করতে হবে। পাশাপাশি হাটে আগত সকলে যাতে স্বাস্থ্য বিধি অনুসরণ করে তা নিশ্চিত করতে হবে। এ সময় ক্রেতা-বিক্রেতা প্রত্যেকের তাপমাত্রা মাপার যন্ত্র এবং হাত ধোয়ার জন্য পর্যাপ্ত বেসিন, পানি এবং জীবাণুনাশক সাবান রাখার নির্দেশনা দেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুনঃ চট্টগ্রামে ১৭ শর্তে বসবে পশুর হাটএছাড়া, পশু কোরবানির পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন মন্ত্রী।অনলাইনে পশু ক্রয়-বিক্রয়ে মানুষকে উৎসাহী করার আহবান জানিয়ে মো. তাজুল ইসলাম বলেন, অনলাইনের মাধ্যমে পশু কেনা-বেচার জন্য সকল ব্যবস্থা করা হয়েছে। একই সাথে অনলাইনের পাশাপাশি স্বশরীরে পশুর হাট যেন যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরিচালনা করা হয় সেজন্য ব্যবস্থা নেয়া হবে।যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় এমন স্থানে পশুর হাট বসানো যাবে না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এ নির্দেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুনঃ গরু কিনে ‘ডিজিটাল পশুর হাট’ উদ্বোধন করলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রীতিনি বলেন, পশু ক্রয়-বিক্রয়ের পদ্ধতি জানতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে জনগণকে সচেতন করার জন্য টিভিতে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালানো হচ্ছে। এছাড়া, পশু ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যবস্থাপনা, কোরবানি এবং বর্জ্য অপসারণের বিষয়েও স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে গাইডলাইন প্রণয়ন করা হয়েছে। গাইড লাইন যথাযথ অনুসরণ করে এই কাজগুলো নির্বিঘ্নে করা সম্ভব হবে।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, সারাদেশে স্বশরীরে পশুর হাটগুলোতে সার্বিক বিষয় তদারকির জন্য জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ অপরিহার্য। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-মেম্বার, পৌরসভার মেয়র, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের সাথে সাধারণ মানুষের নিবিড় সম্পর্ক এবং সার্বক্ষণিক যোগাযোগ থাকে। তাই নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সরকারি নির্দেশনা সঠিকভাবে পালন করার আহ্ববান জানান।
আরও পড়ুনঃ যত্রতত্র পশুর হাট নয়: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
গতবছরও করোনা মহাসংকটে পশুর হাট বসানো হয়েছিল উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এ বছর করোনা সংক্রমণের হার অনেক বেশি। তা সত্ত্বেও কিন্তু পশুর হাটে পশু ক্রয়-বিক্রয় হবে। কোরবানি যতটা সম্ভব নির্বিঘ্নে করা যায় সে জন্য সরকারের পক্ষ থেকে অন্যান্য মন্ত্রণালয় বা বিভাগ, দপ্তর বা সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে সকল কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে বলে সভায় জানান মো. তাজুল ইসলাম।
অনলাইন সভায়, সকল সিটি করপোরেশনের মেয়র, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগ, দপ্তর বা সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
৩ বছর আগে
লকডাউনে সিলেটে ২২০ মামলা, ২ লক্ষাধিক টাকা জরিমানা
কঠোর লকডাউনের প্রথম দিনে সিলেট নগরী ও সিলেটের বিভিন্ন উপজেলায় ২২০টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সেই সাথে ২ লাখ ১১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
বৃহস্পতিবার সিলেট নগরীসহ বিভিন্ন উপজেলায় লকডাউন কার্যকর করতে এসব অভিযান পরিচালনা করে সিলেটের প্রশাসন ও পুলিশ।
আরও পড়ুনঃ করোনা: খুলনায় অক্সিজেন সিলিন্ডারের তীব্র সংকট
জানা গেছে, সিলেট প্রশাসনের উদ্যোগে যথাযথভাবে লকডাউন পালন ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ নিশ্চিত করতে বৃহস্পতিবার সারাদিন ব্যাপী সিলেট মহানগর ও সকল উপজেলায় ৩৩ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট একযোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। এসময় ১৭২ টি মামলা ও ২ লাখ ৬শ’ টাকা জরিমানা করা হয়। কোর্ট পরিচালনা কাজে সার্বিক সহায়তা করে পুলিশ, র্যাব, সেনাবাহিনী, আনসার ও বিজিবি সদস্যরা।
এদিকে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের (এসএমপি) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, লকডাউনের বিধিনিষেধ অমান্য করায় ভ্রাম্যমাণ আদালত এসএমপির বিভিন্ন স্থানে এবং সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর উপস্থিতিতে সর্বমোট ২৫ জনকে ১১ হাজার টাকা জরিমানা ও তা আদায় করা হয়।
আরও পড়ুনঃ লকডাউন লঙ্ঘন: ঢাকায় গ্রেপ্তার ৫৫০ওই বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, মেট্রোপলিটন পুলিশের অভিযানে সিএনজি অটোরিকশা ৯ টি, মোটরসাইকেল ৩০টি, প্রাইভেট কার ২টি ও অন্যান্য ৭ টি মামলাসহ সর্বমোট ৪৮টি মামলা করা হয়। এবং সিএনজি অটোরিকশা ১৮ টি, মোটরসাইকেল ৫৯টি, প্রাইভেট কার ৩ টি, অন্যান্য ২৪টি সহ মোট ১০৪ টি গাড়ি জব্দ করে পুলিশ।
৩ বছর আগে
লকডাউনের তৃতীয় দিন: উচ্চ ঝুঁকিতে থাকা খুলনায় এখনো সচেতনতার অভাব
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন ও মাস্ক পরিধান নিশ্চিতে খুলনা জেলা ও খুলনায় অভিযানে ২৭টি মামলায় ১৩ হাজার ৮৫০ টাকা জরিমানা করা হয়।
শুক্রবার খুলনা জেলা ও খুলনা মহানগরে মোবাইল কোর্টের এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
খুলনা জেলা প্রশাসকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সেতু কুমার বড়ুয়া বলেন, আমাদের টিমটি সোনাডাঙ্গা বয়রা এলাকায় কাজ করছে। অধিকাংশ মানুষ সচেতনতার অভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানছে না বলে তিনি জানান।
আরও পড়ুন: খুলনায় মাঠে মাঠে সোনালি ধান কাটার উৎসব
নগরীর ব্যস্ত ময়লাপোতা মোড়ের যানবাহনগুলো চলছিল স্বাভাবিকভাবেই। এমন সময় সাইফুল ইসলাম ব্যবসায়িক কাজে বের হন মোটরসাইকেল নিয়ে। কোন রকম মাস্ক বা স্বাস্থ্যবিধি নেই। মোটরসাইকেলে দু'জন যাত্রী। ঠিক এ সময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সেতু কুমার বড়ুয়ার নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতের টিম হাজির। টিমের সামনেই পড়তেই মাস্ক ও স্বাস্থ্যবিধি না মানায় তাকে জরিমানা করা হয় ৫০০ টাকা।
সাইফুল ইসলাম বলেন, 'ব্যস্ততার কারণে মাস্ক পরার কথা মনে ছিল না।'
নিজের ভুলের কথা স্বীকার করে বলেন, 'এটা আসলে আমার সচেতনতার ঘাটতি ছিল। এখন থেকে আর এটা হবে না।'
আরও পড়ুন: খুলনায় করোনায় ৩ জনের মৃত্যু
শুধু সাইফুল ইসলামই নয়, যাদেরকে জরিমানা করা হয় তাদের সবার একই ধরনের বক্তব্য 'ব্যস্ততার কারণে আমি মাস্ক পরতে পারি নাই অথবা স্বাস্থ্যবিধি মানতে পারছি না।'
এর আগে, খুলনা মহানগরীতে দ্বিতীয় দফায় দেয়া লকডাউনের দ্বিতীয় দিন বৃহস্পতিবার মোট তিনটি টিম ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৫৩ মামলায় ১৭ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এছাড়া উপজেলাগুলোতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন খুলনা জেলার নিজ নিজ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও সহকারী কমিশনাররা (ভূমি)।
এ সময় সাধারণ মানুষকে মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণের আহবান জানানো হয় এবং স্বাস্থ্যবিধি না মানলে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের ব্যাপারে প্রচারণা চালানো হয়। 'সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন, ২০১৮' এবং 'দন্ডবিধি, ১৮৬০' এর সংশ্লিষ্ট ধারার বিধান মোতাবেক অর্থদণ্ড করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা।
আরও পড়ুন: খুলনায় চলছে কঠোর লকডাউন
খুলনা সদরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস,এম. রাসেল ইসলাম নূর।
তিনি বলেন, খুলনা উচ্চ ঝুঁকির থাকার পরেও মানুষ সচেতন হচ্ছে না। যাদেরকে জরিমানা করা হয়েছে তাদের মধ্যে অধিকাংশই মাস্ক পরছেনা অথবা স্বাস্থ্যবিধি মানছে না।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় সহযোগিতা করেন পুলিশ, আনসার ও এপিবিএন সদস্যরা। করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ নিশ্চিতকরণে জেলা প্রশাসনের এমন উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে বলেও জানান জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
৩ বছর আগে
মাস্ক পরতে বাধ্য করতে কঠোর হবে সরকার: মন্ত্রিপরিষদ সচিব
কোভিড-১৯ মহামারি প্রকোপ বৃদ্ধির মধ্যে নাগরিকদের মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে প্রয়োজন হলে জরিমানার পরিমাণ বাড়িয়ে আরও বেশি সংখ্যায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
৩ বছর আগে
বগুড়ায় সনদ ছাড়া ভোজ্য তেল বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বগুড়ায় বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) লাইসেন্স ছাড়া পণ্যের মোড়কে মনোগ্রাম ব্যবহার ও ভোজ্য তেল বাজারজাত করার দায়ে মাই এফএফ গ্লোবাল বিডিকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৪ বছর আগে
সিরাজগঞ্জে ৩ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলা ও সলঙ্গা থানার ৩ ব্যবসায়ীকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে র্যাব-১২ এর ভেজাল বিরোধী ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৪ বছর আগে
সচেতন না হলে ঈদযাত্রা অন্তিমযাত্রায় রূপ নিতে পারে: কাদের
স্বাস্থ্যবিধি মানা ও সর্বোচ্চ সচেতনতা প্রদর্শন না করলে ঈদযাত্রা অন্তিমযাত্রায় রূপ নিতে পারে বলে যাত্রীদের সতর্ক করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
৪ বছর আগে
ডেঙ্গু প্রতিরোধে অভিযানে নেমেছে ডিএনসিসি’র ৮ মোবাইল কোর্ট
ডেঙ্গু থেকে রাজধানীবাসীকে সুরক্ষা দিতে রবিবার থকে ৮টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।
৪ বছর আগে