মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেনের করা ওই আপিল আবেদনের ওপর শুনানি করে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারকের আপিল বেঞ্চ বুধবার ‘নো অর্ডার’ দেন।
আপিল বিভাগে এ জেড এম জাহিদ হোসেনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ ও অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম।
অন্যদিকে দুদকের পক্ষে খুরশীদ আলম খান এবং রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম শুনানি করেন।
রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইনজীবী মাহবুবে আলম বলেন, সুপ্রিককোর্ট ‘নো-অর্ডার’এর রায় দিয়েছেন। অর্থাৎ হাইকোর্টের পূর্বের রায়ই বহাল থাকবে।
বিচারিক আদালতের দেয়া দণ্ড ও সাজা স্থগিত চেয়ে (যাতে নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন) ডক্টর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) সভাপতি ড. এ জেড এম জাহিদ হোসেনের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার হাইকোর্ট এক পর্যবেক্ষণে বলেন, নিম্ন আদালতে দুই বছরের বেশি দণ্ড হলে আপিল বিচারাধীন থাকা অবস্থায় কোনো ব্যক্তি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না। তবে আপিল বিভাগে দণ্ড স্থগিত ও জামিন হলেই কেবল অংশ নিতে পারবে।