কার্যক্রমের পঞ্চম দিনে বুধবার বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত ঢাকা উত্তরের মোট ২১টি হাসপাতালে ডিএনসিসির এই কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে।
হাসপাতালগুলো হলো- উত্তরা অঞ্চল-১ এর অধীন পপুলার ডায়গনেস্টিক সেন্টার এবং হলি ল্যাব ডায়গনেস্টিক সেন্টার।
মিরপুর অঞ্চল-২ এর অধীন আয়ুর্বেদিক ইউনানী হাসপাতাল, ইউনিক হাসপাতাল, স্পার্ক জেনারেল হাসপাতাল, ক্যানভিউ হাসপাতাল, সূর্যের হাসি ক্লিনিক।
মহাখালী অঞ্চল-৩ এর অধীন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, আবির জেনারেল হাসপাতাল, রাশমনো হাসপাতাল, ইনসাফ হাসপাতাল, ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতাল এবং নগর মাতৃসদন।
মিরপুর অঞ্চল-৪ এর অধীন বিএভিএস হাসপাতাল মিরপুর-২ এবং আল-হেলাল স্পেশালাইজড হাসপাতাল সেনপাড়া মিরপুর।
কারওয়ান বাজার অঞ্চল-৫ এর অধীন শমরিতা হাসপাতাল পান্থপথ, স্কয়ার হাসপাতাল, লায়ন চক্ষু হাসপাতাল, ঢাকা জেনারেল হাসপাতাল এবং বিডিএম হাসপাতাল মোহাম্মদপুর।
অঞ্চল-৬ অধীন সকল হাসপাতাল ও ডায়গনেস্টিক সেন্টারে একযোগে কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে।
অঞ্চল-৮ এর অধীন উত্তরখান জেনারেল হাসপাতাল। এই নিয়ে দ্বিতীয় ধাপের কার্যক্রমের এই পাঁচ দিনে ডিএনসিসির অধীন মোট ১৪৫টি হাসপাতালে বিশেষ মশকনিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে।
সপ্তাহব্যাপী এই কার্যক্রমে প্রতিদিন বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে সাড়ে ৬টা পর্যন্ত লার্ভিসাইডিং (মশার লার্ভার কীটনাশক) ও এডাল্টিসাইডিং (পরিণত মশার কীটনাশক) প্রয়োগ করা হচ্ছে। ঢাকা উত্তরের হাসপাতালগুলোতে বৃহস্পতিবারও এই মশকনিধন কার্যক্রম চলমান থাকবে। উল্লেখ্য, ডিএনসিসির অন্যান্য এলাকায় মশকনিধনের স্বাভাবিক কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।