সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান দুদকের সচিব মো. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার।
তিনি জানান, পাঁচটি মামলার মধ্যে সোমবার চারটি মামলা করেছেন দুদকের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান, একটি মামলা দায়ের হয়েছে গতকাল (২৪ জানুয়ারি)।
পিকে হালদারের আরও ২ সহযোগী গ্রেপ্তার
প্রতিষ্ঠান পাঁচটি হলো- আনান কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, সুখদা প্রপার্টিজ লিমিটেড, মেসার্স বর্ণ, রহমান কেমিক্যালস লিমিটেড এবং মুন এন্টারপ্রাইজ। এছাড়া এই মামলায় নাম রয়েছে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান এমএ হাশেম, সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাশেদুল হক, নয়জন বোর্ড সদস্য এবং পি কে হালদার পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের।
অর্থপাচারকারী পিকে হালদারের বান্ধবী ৩ দিনের রিমান্ডে
২০১০ সালে রাশেদুল ডিএমডি থাকাকালীন রিলায়েন্স ফিনান্সের এমডি ছিলেন পি কে হালদার এবং ২০১৫ সালে হালদার যখন এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের এমডি ছিলেন, তখন রাশেদুল হক সেখানে আইএলএফএসএল-এর এমডি হিসাবে যোগদান করেন।
উজ্জ্বল কুমারের সহায়তায় একটি নামমাত্র প্রতিষ্ঠান চালু করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন পি কে হালদার।
পিকে হালদারের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি
দুদকের তদন্ত অনুসারে, পি কে হালদার ১১ হাজার কোটি টাকার বেশি আত্মসাৎ করেছেন। যার মধ্যে আইএলএফএসএল থেকে প্রায় সাড়ে ৩,৫০০ কোটি টাকা, এফএএস ফিনান্স থেকে ২,২০০ কোটি টাকা, রিলায়েন্স ফিনান্স থেকে ২,৫০০ কোটি টাকা এবং পিএলএফএস থেকে প্রায় ৩,০০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন প্রশান্ত কুমার হালদার।