দুর্নীতি দমন কমিশন
দুদক চেয়ারম্যান ও কমিশনার নিয়োগে বাছাই কমিটি গঠন
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ও কমিশনার নিয়োগে সুপারিশ দিতে বাছাই কমিটি গঠন করেছে সরকার। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. রেজাউল হককে সভাপতি করে পাঁচ সদস্যের এই কমিটি গঠন করা হয়েছে।
রবিবার (১০ নভেম্বর) কমিটি গঠন করে আদেশ জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
আদেশে বলা হয়, দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ও কমিশনার নিয়োগের সুপারিশ দিতে ‘দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪’ এর ৭ ধারা অনুযায়ী এই বাছাই কমিটি গঠন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: পদত্যাগ করলেন দুদক চেয়ারম্যানসহ দুই কমিশনার
কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন- হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব, বাংলাদেশের মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মো. নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোবাশ্বের মোনেম ও মো. মাহবুব হোসেন (সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত মন্ত্রিপরিষদ সচিব)।
বাছাই কমিটি কমিশনার নিয়োগে সুপারিশ দিতে উপস্থিত সদস্যদের কমপক্ষে ৩ জনের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে কমিশনারের প্রতিটি শূন্য পদের বিপরীতে ২ জন ব্যক্তির নামের তালিকা প্রণয়ন করবে। এরপর আইনের ধারা ৬-এর অধীনে নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠাবেন বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।
এতে আরও বা হয়, কমপেক্ষে ৪ জন সদস্যের উপস্থিতিতে বাছাই কমিটির কোরাম হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এই বাছাই কমিটির কার্য সম্পাদনে প্রয়োজনীয় সাচিবিক সহায়তা দেবে।
‘দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪’ অনুযায়ী, তিনজন কমিশনারের সমন্বয়ে দুদকের কমিশন গঠিত হয়। তাদের মধ্যে থেকে একজন চেয়ারম্যান হন। পাঁচ বছর মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন কমিশনাররা।
গত ২৯ অক্টোবর দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ এবং কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক ও কমিশনার (অনুসন্ধান) মোছা. আছিয়া খাতুন পদত্যাগ করেন। তারা সবাই আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নিয়োগ পেয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: আরইবির অভ্যন্তরে অস্থিতিশীলতার আন্দোলন দমাতে দুদকের পদক্ষেপ
১ সপ্তাহ আগে
চসিক কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একটি দল। চসিকের বিদ্যুৎ উপ-বিভাগের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাসের অনিয়ম খুঁজতে এই অভিযানে নেমেছে দুদক।
বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে নগরীর টাইগারে চসিকের প্রধান কার্যালয়ে যায় দুদকের একটি টিম।
এ অভিযানের নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম দুদক কার্যালয়ের-১ সহকারী পরিচালক মো. এনামুল হক। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা অভিযান চালায় দুদকের এ দল।
সূত্র জানায়, প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাসের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযানে এসেছেন দুদক কর্মকর্তারা। তারা ঝুলন কুমার দাশের ৪১৬ নম্বর রুমে বিভিন্ন নথিপত্র যাচাই করেছেন। পরে ঝুলন দাশকে নিয়ে দুদকের টিম নির্বাহী প্রকৌশলী তাসমিয়া তাহসিনের রুমে (৩০৩ নম্বর কক্ষ) যান।
দুদক চট্টগ্রামের সহকারী পরিচালক মো. এনামুল হক বলেন, ‘২০১৯ সালে জাইকার অর্থায়নে ৪৮ কোটি টাকার একটি প্রকল্পে টেন্ডারে অনিয়ম, নিজের পছন্দমতো ঠিকাদারকে কাজ দেওয়াসহ দুনীর্তির অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযানে এসেছি। অভিযানে প্রাথমিকভাবে অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এখন যাচাইবাছাই করতে হবে। আরও কিছু কাগজপত্র আমরা চেয়েছি। সেগুলো যাছাইবাছাই শেষে একটা পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দুদক প্রধান কার্যালয়ে পাঠাব। তারপর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম ওয়াসা ভবনে দুদক, নথিপত্র জব্দ
চসিক’র কাউন্সিলর সলিম উল্লাহ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্বাস্থ্য খাতের সিন্ডিকেট প্রধান মিঠুর ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা চেয়েছে দুদক
১১ মাস আগে
মঙ্গলবার দুদকের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
আগামীকাল মঙ্গলবার (২০ নভেম্বর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
দুর্নীতি দমন, নিয়ন্ত্রণ, উত্তম চর্চার বিকাশ ও সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে দুর্নীতি প্রতিরোধ করার লক্ষ্যে দুদক আইন ২০০৪- এর মাধ্যমে ২০০৪ সালের ২১ নভেম্বর স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) প্রতিষ্ঠিত হয়।
কমিশনের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে কমিশন দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে মঙ্গলবার সকাল ১০টায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অংশগ্রহণে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। দুপুর ২টায় গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়েছে।
এছাড়াও, সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের প্রধানগণ জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্যগণের সঙ্গে আলোচনা সভার আয়োজন করবেন।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচিতে দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্, কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক, কমিশনার (অনুসন্ধান) মোছা. আছিয়া খাতুন, সচিব মো. মাহবুব হোসেন, মহাপরিচালকগণসহ কমিশনের সব কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশগ্রহণ করবেন।
আরও পড়ুন: দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনসচেতনতা জোরদার করুন: দুদকের প্রতি রাষ্ট্রপতি
খণ্ডিত নয়, পূর্ণাঙ্গ তথ্য দিলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে: দুদকের চেয়ারম্যান
১ বছর আগে
খালেদা জিয়া ও হাজী সেলিম নির্বাচন করতে পারবেন না: খুরশীদ আলম
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলা পরিচালনাকারী সুপ্রিমকোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বলেছেন, হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হাজী সেলিম আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়া কিংবা হাজী সেলিম দুই বছর বা তার বেশি সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাই হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী খালেদা জিয়া কিংবা হাজী সেলিমসহ সাজাপ্রাপ্ত কেউই আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরায় ৫০ জেলে আটক
সোমবার (২৩ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের এনেক্স ভবনের সামনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি।
এসময় খুরশীদ আলম খান বলেন, হাইকোর্ট গতকালের প্রকাশিত রায়ে বলেছেন যে সাজা কখনও স্থগিত হয় না। উপর্যুক্ত আদালতে সাজা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ নাই।
তিনি বলেন, এই রায়ের আলোকে খালেদা জিয়া ও হাজী সেলিমসহ দুই বছরের বেশি সাজাপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তিই আসন্ন সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। কারণ তাদের সাজা বাতিল হয়নি। যদি হাইকোর্টের রায় আপিল বিভাগ সংশোধন করেন বা বাতিল করেন, সেটা ভিন্নকথা।
এর আগে রবিবার হাইকোর্ট থেকে প্রকাশিত এক রায়ে বলা হয়, উচ্চ আদালত কর্তৃক সাজা বাতিল না হলে অথবা সাজা ভোগের পর ৫ বছর অতিবাহিত না হলে আপিল বিচারাধীন ও জামিনে থাকা কোন দণ্ডিত ব্যক্তি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
প্রকাশিত রায়ে বলা হয়, এই মামলা থেকে জানা যায় যে আবেদনকারীদের বিচারিক আদালতে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে এবং তারা দুর্নীতির জন্য দণ্ডিত হয়েছেন। দুর্নীতির অভিযোগ একটি গুরুতর অপরাধ। একজন ব্যক্তির সততার মূলে আঘাত করে দুর্নীতি।
একজন সংসদ সদস্য হলেন ক্ষমতা, সম্পত্তি ও জনগণের কল্যাণের ট্রাস্টি। তাদের উচ্চ নৈতিক চরিত্রের অধিকারী হতে হবে এবং সর্বোচ্চ পর্যায়ের সততা থাকতে হবে। এর থেকে কোনো বিচ্যুতি হলে তা সততা ও নৈতিক স্খলন হিসাবে বিবেচিত হয়।
আমরা মনে করি, যে অপরাধের জন্য আবেদনকারীদের দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে, তা তাদের নৈতিক স্খলন।
আরও পড়ুন: তারেক-জোবাইদাকে দোষী সাব্যস্ত করা নিম্ন আদালতের বিচারককে হত্যার হুমকি দিয়ে চিঠি
রায়ের পর্যবেক্ষণে আরও বলা হয়েছে, সংবিধান নিজেই একজন সংসদ সদস্যের পদ সৃষ্টি করেছে ও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তির অযোগ্যতাও নির্ধারণ করেছে। দুর্নীতিগ্রস্ত লোক এমপি হিসেবে নির্বাচিত হলেও সে তার দায়িত্ব পালন করতে পারে না। কারণ সেটা তার কোন ভয় ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করার শপথের বিপক্ষে চলে যায়।
এই মামলায়, সাক্ষ্য-প্রমাণ যাচাই-বাছাই শেষে বিচারক আবেদনকারীদের দোষী সাব্যস্ত করেছেন। ঐ রায়ের বিরুদ্ধে তারা আপিল করেছেন যা এই আদালতে বিচারাধীন। আপিল বিচারাধীন থাকা সত্ত্বেও, তাদের অবস্থান হলো তারা দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তি।
এই আদালত তাদের সাজা স্থগিত করেননি, কিন্তু তারা জামিন পেয়েছেন। জামিন আদেশ দ্বারা, সাজা স্থগিত করা হয়েছে বলে মনে করা হয়, কিন্তু দোষী সাব্যস্ততা বলবৎ থাকে। আবেদনকারীদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুবিধার্থে সাজা স্থগিত রেখে সংবিধানের ৬৬(২) (ঘ) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই।
আদালত বলেন, উপরোক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, যদিও অভিযুক্ত আবেদনকারীদের জামিন দেওয়া হয়েছে, তবে সাজা স্থগিতের প্রশ্ন ওঠেনি। সেই অনুযায়ী, দোষী আবেদনকারীদের সাজা ভোগ করে মুক্তির পর ৫ বছর অতিবাহিত না হলে অথবা উচ্চ আদালত কর্তৃক তাদের সাজা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত তারা সংবিধানের ৬৬(২)(ঘ) অনুচ্ছেদ নির্বাচনে অংশ গদ্রহণ করতে পারবেন না।
উল্লেখ্য যে, একজন ব্যক্তি যিনি বৈধভাবে সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত হলেও পরবর্তীতে দোষী সাব্যস্ত এবং দণ্ডিত, হলে সংবিধানের ৬৭(১)(ঘ) অনুযায়ী তার আসন স্বয়ংক্রিয়ভাবে শূন্য হয়ে যাবে।
এর আগে ২০১৮ সালের ২৭ নভেম্বর নিম্ন আদালতে দুই বছরের বেশি সাজাপ্রাপ্ত হলে আপিলে বিচারাধীন অবস্থায় কোনো ব্যক্তি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না বলে রায় দেন হাইকোর্ট।
দুর্নীতির দায়ে বিচারিক আদালতের দেওয়া সাজা স্থগিত চেয়ে আমান উল্লাহ আমানসহ বিএনপির পাঁচ নেতার আবেদন খারিজ করে এ আদেশ দেওয়া হয়।
হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের বেঞ্চ ওই রায় দেন।
দীর্ঘ পাঁচ বছর পর রবিবার ওই পর্যবেক্ষণসহ ৪৪ পৃষ্ঠার ওই রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হয়েছে।
আরও পড়ুন: সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বাংলাদেশ: আইজিপি
১ বছর আগে
বিআইডব্লিউটিএ'র অতিরিক্ত পরিচালকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির তদন্ত করছে দুদক
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) বন্দর ও পরিবহন বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক এ কে এম আরিফ উদ্দিন ওরফে আরিফ হাসনাতের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক (তদন্ত ও তদন্ত-২) হাফিজুল ইসলামকে প্রধান করে দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। টিমের আরেক সদস্য হলেন সহকারী পরিচালক সুভাষ চন্দ্র মজুমদার।
বিআইডব্লিউটিএ'র পরিচালক (প্রশাসন) বরাবর দুদকের এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। গত ৩ সেপ্টেম্বর দুদকের উপপরিচালক (তদন্ত ও অনুসন্ধান-২) মো. হাফিজুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এ চিঠি জারি করা হয়।
চিঠিতে ২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দর এবং ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঢাকা নদীবন্দর (সদরঘাট) সম্পর্কে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চাওয়া হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিএ'র প্রধান কার্যালয়ে কর্মরত আরিফ উদ্দিন ওই সময় ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দরের দায়িত্বে ছিলেন।
আরও পড়ুন: অবৈধ নিয়োগ: জেইউএসটি’র সাবেক ভিসির বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
চিঠিতে আরিফ উদ্দিন বিআইডব্লিউটিএতে যোগদানের পর থেকে চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত তার প্রাপ্ত বেতন-ভাতা এবং তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব সংক্রান্ত অফিস আদেশের বিবরণ চাওয়া হয়েছে।
আরিফ উদ্দিন ও তার স্ত্রী, সন্তান ও ভাইদের নামে ব্যবসা বা শেয়ার রাখার জন্য আবেদন ও অনুমোদনসংক্রান্ত সব রেকর্ড চেয়েছে দুদক।
দুদকের চিঠিতে বলা হয়, চলমান তদন্তের স্বার্থে উপরোক্ত তথ্য চেয়ে চলতি বছরের ৩ আগস্ট বিআইডব্লিউটিএ'র কাছে চিঠি পাঠানো হয়। কিন্তু বিআইডব্লিউটিএ তা দেয়নি। এ কারণে তদন্ত কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ সেপ্টেম্বর বিআইডব্লিউটিএ'র পরিচালক (প্রশাসন) বরাবর আরেকটি চিঠি পাঠিয়ে ৮ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টার মধ্যে একই তথ্য ও নথি চাওয়া হয়।
তবে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিআইডব্লিউটিএ দুদকে কোনো তথ্য পাঠায়নি বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিআইডব্লিউটিএ’র পরিচালক (প্রশাসন) ওয়াকিল নওয়াজ ইউএনবিকে বলেন, গত মাসের ৩ আগস্ট পাঠানো দুদকের কাছ থেকে কোনো চিঠি পায়নি তার কার্যালয় (বিআইডব্লিউটিএ প্রধান কার্যালয়)। তবে তিনি স্বীকার করেছেন যে তার অফিস ইতোমধ্যে দ্বিতীয় চিঠি পেয়েছে, যা ৩ সেপ্টেম্বর পাঠানো হয়েছিল।
চলতি মাসের ৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিআইডব্লিউটিএ কেন দুদককে তথ্য সরবরাহ করতে ব্যর্থ হয়েছে- জানতে চাইলে ওয়াকিল নেওয়াজ বলেন, তিনি এ বিষয়ে কাজ করছেন এবং খুব শিগগিরই দুদকের প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করবেন বলে আশা করছেন।
আরিফ উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনবিকে বলেন, কয়েক বছর আগে তার বিরুদ্ধে একই ধরনের অভিযোগ আনা হয়েছিল এবং শেষ পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে কিছুই পাওয়া যায়নি।
তিনি বলেন, বেশ কয়েক বছর পর কেউ আবার আমার বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ এনেছে। দুদক এখন বিষয়টি তদন্ত করছে। দুদকের অনুসন্ধান শেষ হওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটি তার অনুসন্ধান অনুযায়ী পদক্ষেপ নেবে।
আরও পড়ুন: রিজেন্টের সাহেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার রায় ঘোষণা ২১ আগস্ট
কাস্টমসের অডিট কমিশনার এনামুলের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১ বছর আগে
দুদক কমিশনার হিসেবে যোগ দিলেন আছিয়া খাতুন
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কমিশনার হিসেবে সাবেক সচিব আছিয়া খাতুন দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। রবিবার (২ জুলাই) তিনি এই পদে যোগদান করেন।
আরও পড়ুন: ৩ ইসলামী ব্যাংকের কেলেঙ্কারি তদন্ত করবে দুদক
দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন আবদুল্লাহ ও কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক তাকে ফুলের তোঁড়া দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
কমিশনের সম্মেলন কক্ষে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে সচিব মোহাম্মদ মাহবুব হোসেন, মহাপরিচালক, পরিচালক, উপ-পরিচালক, সহকারী পরিচালক এবং উপ-সহকারী পরিচালকেরা উপস্থিত ছিলেন।
দুদক কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক খান গত ১ জুলাই অবসরে যান।
আরও পড়ুন: মতিঝিলে ভয় দেখিয়ে টাকা আদায়ের অভিযোগে দুদক কর্মকর্তাসহ গ্রেপ্তার ৪
দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনসচেতনতা জোরদার করুন: দুদকের প্রতি রাষ্ট্রপতি
১ বছর আগে
দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনসচেতনতা জোরদার করুন: দুদকের প্রতি রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার দুদকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহর নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল বঙ্গভবনে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে রাষ্ট্রপতি এ কথা বলেন।
দুর্নীতিকে উন্নয়ন ও অগ্রগতির প্রধান অন্তরায় উল্লেখ করে তিনি দুর্নীতির বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টিতে তৃণমূল পর্যায়ে জনগণের মধ্যে প্রচারণা চালানোর জন্য দুদক প্রতিনিধিদলকে বলেন।
দুদকের সাবেক কমিশনার সাহাবুদ্দিনও দুর্নীতি দমন সংস্থাটিকে যেকোনো মামলার তদন্ত ও তদন্তের কাজগুলো দ্রুত শেষ করার নির্দেশ দেন।
বৈঠকে দুদক চেয়ারম্যান সংস্থাটির সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন বলে এক ব্রিফিংয়ে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের জানান।
সাহাবুদ্দিন কমিশনকে শক্তিশালী করতে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
দুদক কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক খান ও মো. জহুরুল হক এবং এর সচিব মোহাম্মদ মাহবুব হোসেন এসময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ১৯৭১’র গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য প্রচারণা জোরদার করুন: রাষ্ট্রপতি
নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি
ইউজিসিকে কর্মমুখী পাঠ্যক্রম চালু করার আহ্বান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
১ বছর আগে
ড. ইউনূসসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
কোম্পানির ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন (ডব্লিউপিপিএফ) থেকে প্রায় ২৫ কোটি টাকা অপব্যবহারে জড়িত থাকার অভিযোগে মঙ্গলবার নোবেল বিজয়ী ও গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের মহাপরিচালক রেজানুর রহমান জানিয়েছেন, কমিশনের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে ঢাকা জেলা সমন্বিত কার্যালয়-১ এ মামলাটি করেন।
আরও পড়ুন: ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আদালতে বিচার চলবে: আপিল বিভাগ
মামলা স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন ড. ইউনূসের
১ বছর আগে
রাজউকের ২৬ হাজার ৭৭৭ নথি উদ্ধার
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সার্ভার থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া ২৬ হাজার ৭৭৭ নথি উদ্ধার করা হয়েছে বলে হাইকোর্টকে জানিয়েছে রাজউক। মঙ্গলবার (২ মে) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে এ তথ্য জানিয়েছেন রাজউকের আইনজীবী ইমাম হাসান।
তিনি আদালতকে জানান, হ্যাকাররা সার্ভার থেকে নথি হ্যাক করেছিল। সব নথি উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
এরপর এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা তিন সদস্যের অনুসন্ধান কমিটিকে আদেশ পাওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি পরবর্তী আদেশের জন্য আগামী ৯ জুলাই দিন রেখেছেন।আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান, আর রাজউকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ইমাম হাছান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
‘রাজউক থেকে ৩০ হাজার গ্রাহকের নথি গায়েব’ শিরোনামে গত ২৯ ডিসেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন ছাপা হয়। ২ জানুয়ারি প্রতিবেদনটি আদালতের নজরে আনেন দুদকের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। এরপর এ বিষয়ে রাজউক চেয়ারম্যানের কাছে ব্যাখ্যা চান হাইকোর্ট। পাশাপাশি দুদককে অনুসন্ধান করতে বলেন।সে অনুসারে মঙ্গলবার রাজউক একটি হলফনামা দেন। আর দুদক জানায়, তারা তিন সদস্য দিয়ে ঘটনাটি অনুসন্ধান করছে। ইতোমধ্যে কমিটির পক্ষ থেকে রাজউকের কাছে এ ব্যাপারে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাজউক আওতাধীন এলাকায় ৬৬ শতাংশ ভবন অপরিকল্পিত: মন্ত্রী
অন্যদিকে, রাজউকের হলফনামার একটি অংশে বলা হয়, গত ৬ ডিসেম্বর ম্যালিসিয়াস অ্যক্সেস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে রাজউকের কনস্ট্রাকশন পারমিট (সিপি) সিস্টেম শীর্ষক সফটওয়্যারের মাধ্যমে বিডিসিএসলের ডাটা সেন্টারে সংরক্ষিত ২৬ হাজার ৭৭৭ নথি মুছে যায় এবং সিপি সিস্টেমটি বন্ধ হয়ে যায়। পরে ২১ ডিসেম্বর সিস্টেমটি পুনরায় চালু করা হয়।এ বিষয়ে ২২ ডিসেম্বর রাজউক মতিঝিল থানায় জিডি করে। পাশাপাশি ২৬ জানুয়ারি এ বিষয়ে বুয়েটের সঙ্গে একটি চুক্তি করে রাজউক।
বুয়েটের তদন্ত টিম ২৯ এপ্রিল এ বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিবেদন দেয়। শীঘ্রই বুয়েটের তদন্ত টীম চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করবে। মুছে যাওয়া সকল ফাইল পরামর্শক প্রতিষ্ঠান টেকনোহেভেন কোম্পানি লিমিটেড কর্তৃক পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সার্ভার থেকে ভবন নির্মাণের অনুমোদনসংক্রান্ত প্রায় ৩০ হাজার গ্রাহকের আবেদনের নথিপত্র গায়েব হয়ে গেছে। ৬ ডিসেম্বর বিষয়টি প্রথম জানতে পারে রাজউক। এটি নিছক কারিগরি ত্রুটি, নাকি এ ঘটনায় কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী জড়িত, সে বিষয়ে এখনো অন্ধকারে রাজউক। অন্যদিকে এই বিপর্যয়ের কারণ উদঘাটনে রাজউকের সদিচ্ছা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। কারণ ঘটনার তিন সপ্তাহ পরও সরকারি এই সংস্থা কোনো তদন্ত কমিটিও করেনি।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালের মে থেকে গত বছরের ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রায় ৩০ হাজার গ্রাহক ভবন নির্মাণের অনুমোদন পেতে আবেদন করেছিলেন।
রাজউক কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ এসব নথি হারিয়ে যাওয়ার কারণে ওই গ্রাহকেরা নানা রকম ভোগান্তির শিকার হতে পারেন। তবে নথি গায়েবের ঘটনাটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন: হাতিরঝিলে স্থাপনা নিষিদ্ধ: আপিলের অনুমতি পেল রাজউক
ঢাকার দুই মেয়র ও রাজউক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে রুল
১ বছর আগে
দুর্নীতি মামলায় তারেক ও জোবায়দার বিচার শুরু
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। এর ফলে তাদের বিরুদ্ধে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হলো।
বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. আছাদুজ্জামানের আদালত এ অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন। মামলায় তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমান পলাতক রয়েছেন।
এদিকে একই আদালত তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমান আইনজীবী দিয়ে আইনি লড়াই করতে পারবেন না মর্মে আদেশ দিয়েছেন আদালত।
গত ২৯ মার্চ পলাতক এ দুই আসামির পক্ষে মামলার শুনানিতে অংশ নিতে আবেদন করেন অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার। আদালত এ বিষয়ে শুনানির জন্য ৯ এপ্রিল তারিখ ধার্য করেন।
৯ এপ্রিল এ বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমানের পক্ষে মাসুদ আহমেদ তালুকদার ন্যায়বিচার নিশ্চিতে শুনানিতে অংশ নেওয়ার পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: তারেক-জোবাইদার দেশের বাইরে থেকে আইনি লড়াইয়ের সুযোগ নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
দুদকের পক্ষে প্রসিকিউটর মোশাররফ হোসেন কাজল এর বিরোধিতা করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত বৃহস্পতিবার আদেশের জন্য রাখেন। আজ আদালত তাদের আবেদনটি নামঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ১ নভেম্বর একই আদালত তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এরপর গত ১৯ জানুয়ারি তাদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
ঘোষিত আয়ের বাইরে ৪ কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় এ মামলা করে দুদক। মামলায় তারেক রহমান, জোবায়দা রহমান ও তার মা অর্থাৎ তারেক রহমানের শাশুড়ি ইকবাল মান্দ বানুকে আসামি করা হয়।
আরও পড়ুন: বিদেশে থেকে তারেক ও জোবায়দা আইনি লড়াই করতে পারবেন কিনা, আদেশ বৃহস্পতিবার
তারেক ও জুবাইদার বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলা: চার্জ শুনানি ৯ এপ্রিল পর্যন্ত মুলতবি
১ বছর আগে