বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন এবং জাইকা বাংলাদেশ অফিসের প্রধান প্রতিনিধি হায়াকাওয়া ইউহো স্ব স্ব সরকারের প্রতিনিধিত্বকারী হিসেবে এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
ঢাকায় অবস্থিত জাপানি দূতাবাস বলছে, পিইডিপি বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষার জন্য এক অনন্য জাতীয় উন্নয়ন কৌশল।
২০১১ সাল থেকে জাপান সেক্টর ওয়াইড অ্যাপ্রোচ (এসডব্লিউপি)- এর অধীনে অন্যান্য উন্নয়ন অংশীদারদের সহযোগিতায় পিইডিপি প্রকল্পে সহায়তা করে আসছে।
এর আগে, পিইডিপি৩-এর অধীনে বেশ কয়েকটি কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
শিক্ষার মান সম্পর্কিত বিভিন্ন অর্জনের লক্ষ্য নিয়ে ২০১৮ সালে পিইডিপি৪ শুরু হয়।
সবার জন্য প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়নে জোর দিয়ে সহায়তা প্রদান করে আসছে জাপান।
দূতাবাস জানায়, এক দশকেরও বেশি সময় ধরে নীতি জোরদারকরণ, পাঠ্যপুস্তক ও শিক্ষাদানের উপকরণের উন্নয়ন, স্কুল পরিচালনা এবং শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের উন্নতির সমন্বয়ে বিভিন্ন পদ্ধতির পাশাপাশি এই আর্থিক সহায়তা দেয়া হচ্ছে।