আরও পড়ুন: ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা ২১ মে শুরু, আবেদন শুরু ৮ মার্চ
শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে একটি মিছিল ফজিলাতুন্নেছা হলের সামনে পৌঁছায়। এরপর শিক্ষার্থীরা হলের ফটক ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে ভবনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়।
এখনও বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেন শিক্ষার্থীরা। সব হল দখলে নেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
তাদের দাবির মধ্যে রয়েছে- হল খুলে দিতে হবে, শুক্রবার এলাকাবাসীর সাথে সংঘর্ষের সময় শিক্ষার্থীদের পুড়িয়ে দেয়া মোটরসাইকেলের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং আহতদের চিকিৎসার খরচ বিশ্ববিদ্যালয়কে বহন করবে হবে।
তবে, হল খোলার বিষয়ে প্রভোস্ট কমিটির সভাপতি অধ্যাপক বশির আহমেদ বলেন, ‘সরকারের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে আমরা হল খুলতে পারি না।’
আরও পড়ুন: র্যাগিংয়ের অভিযোগে জাবিতে ১১ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
করোনা আক্রান্ত জাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
এদিকে, উপাচার্য ভবনের ফটকের সামনে অবস্থান নিয়ে আছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা। যে কোনো ধরনের সহিংস পরিস্থিতি এড়াতে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছে পুলিশ। তবে এ বিষয়ে পুলিশ কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হয়নি।
আরও পড়ুন: ঢাবির হল ১৩ মার্চের মধ্যে খোলার পরামর্শ
গবেষণায় নকল করার দায়ে ঢাবির ৩ শিক্ষকের পদাবনতি
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, দুপুর ২টার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো না খোলা হলে তারা কঠোর আন্দোলনের দিকে যাবেন।
আরও পড়ুন: ঢাবির পিএইচডি থিসিস কীভাবে সংরক্ষণ ও মূল্যায়ন হয়, জানতে চায় হাইকোর্ট