মৃতরা হলেন- বগুড়া শ্রম ও কর্মসংস্থান অফিসের কর্মচারী (সাঁটলিপিকার) আব্দুল মান্নান(৪৫), শহরের বৃন্দাবন পাড়ার বাসিন্দা আব্দুস সামাদ(৭০) ও জয়পুরহাট জেলার আক্কেলপুর উপজেলার গোপীনাথপুরের শামছুদ্দিন(৫৫) এবং বগুড়া সদরের মধ্য কাটনারপাড়ার বাসিন্দা ব্যবসায়ী নজরুল ইসলামের স্ত্রী শিউলি ইসলাম (৪৮)। বাকি দুজনের পরিচয় জানা যায়নি।
রবিবার সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডাক্তার ফারজানুল ইসলাম জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩১৫টি নমুনা বগুড়ার দুটি পিসিআর ল্যাবে পরীক্ষায় নতুন ৬৮ জনের নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে- সদর উপজেলার ৪৩ জন, শেরপুরের ৭ জন, শাজাহানপুরের ৫ জন, ধুনটের ৩ জন এবং সারিয়াকান্দি, সোনাতলা, আদমদিঘী, কাহালু ও গাবতলীর দুজন করে বাসিন্দা রয়েছেন।
এদিকে, বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের এইচটিসি/এআরটি সেন্টারে নতুন করে করোনা টেস্ট শুরু হয়েছে। এটা বগুড়ায় তৃতীয় করোনা শনাক্তকরণ পরীক্ষা ল্যাব। জাতীয় শোক দিবসে ৪টি নমুনা পরীক্ষার মাধ্যমে শুরু করা হয় ল্যাবটি। এই কারোনা পরীক্ষার ল্যাবে প্রতিদিন ৩০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা যাবে।
এসময় শজিমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম সালেহ ভুঁইয়া, শজিমেকের অধ্যক্ষ ডা. মো. রেজাউল আলম জুয়েল, এইচটিসি/এআরটি সেন্টারের ফোকাল পার্সন ও শজিমেকের সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান (চর্ম ও যৌন) ডা. মো. ছাইদুর রহমান, ল্যাব টেকনোলজিষ্ট মো. ফিরোজ আহমেদ, ল্যাব টেকনোলজিষ্ট রুবিনা খাতুন, সিনিয়র স্টাফ নার্স লাভলী খাতুন, সুদীপ কুমার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।