বার্নিকাটের মতে, রাষ্ট্রদূত ও দূতাবাস উভয়ে মার্কিন সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে তাদের কাজ করে যাচ্ছে।
সোমবার রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশের (অ্যামচ্যাম) ভোজসভার ফাঁকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তবে তিনি আরো বলেন, এখানে স্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে যে একজন কূটনৈতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে মন্তব্য করতে পারেন না। ‘কিন্তু কূটনৈতিকরা বাক স্বাধীনতা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের মতো জরুরি নীতির বিষয়ে কথা বলেন। এসব বিষয়ে আমরা দীর্ঘদিন ধরে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি।’
মার্কিন দূতাবাস ও প্রখ্যাত আইনজীবী কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী কাজের যে অভিযোগ আইনমন্ত্রী আনিসুল হক করেছেন সে বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বার্নিকাট কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
তবে তিনি বলেন, গত কয়েক বছরে তিনি এবং মার্কিন দূতাবাস যা করেছে তার সবকিছুই এ দেশের সহযোগী হিসেবে করা হয়েছে।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে শক্তিশালী, স্থিতিশীল, গণতান্ত্রিক ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে দেখতে চায়। ‘তা না হলে তো আমাদের সাহায্য কর্মসূচি থাকতো না, আমাদের সন্ত্রাসবিরোধী কর্মসূচি থাকতো না এবং আমাদের সাংস্কৃতিক বিনিময়ও থাকতো না।’