তিনি বলেন, ‘এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার।’ এ বিষয়ে ভারত কোনো মন্তব্য না করার অবস্থান নিয়েছে বলে যোগ করেন তিনি।
বুধবার পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হকের সাথে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে হাইকমিশনার এসব কথা বলেন।
তিনি গত ৩০-৩১ আগস্ট কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠিত চতুর্থ বিমসটেক সম্মেলনকে অত্যন্ত সফল বলে আখ্যায়িত করেন।
শ্রিংলা বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিমসটেককে খুবই গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক গোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করেন, যা এ অঞ্চলের বিপুল সংখ্যক মানুষের আকাঙ্ক্ষার প্রতিনিধিত্ব করছে।
দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার সদস্য দেশগুলোর অংশগ্রহণে আয়োজিত সম্মেলনে আঞ্চলিক উন্নয়ন ও সহযোগিতা বিষয়ে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
শ্রিংলা আরো বলেন, পররাষ্ট্র সচিবের সাথে বৈঠকে তারা মূলত বিমসটেক সম্মেলন নিয়ে কথা বলেছেন। সেই সাথে ঢাকা ও নতুন দিল্লিতে আসন্ন বৈঠকের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
উন্নয়ন সহযোগিতার অংশ হিসেবে চলমান কিছু প্রকল্প নিয়েও কথা হয়েছে জানিয়ে ভারতের হাইকমিশনার বলেন, একটি প্রকল্প হলো আরো ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ। আগামী দিনগুলোতে যোগাযোগ ও জ্বালানি খাতে অনেকগুলো প্রকল্প আসবে বলেও জানান তিনি।