তিনি বলেন, এই ভাইরাসের কারণে অর্থনীতির ওপর বিরুপ প্রভাব পড়ছে। জাতিসংঘ থেকে শুরু করে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা বলছে বিশ্বজুড়ে প্রচণ্ড অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দেবে। এমনকি দুর্ভীক্ষও দেখা দিতে পারে।
‘সেক্ষেত্রে আমাদের করণীয় আছে। মন্দা হলে আমরা কীভাবে দেশকে রক্ষা করবো- এ কথা চিন্তা করে আমরা প্রায় ৯২ হাজার কোটি টাকা বলতে গেলে প্রায় এক লাখ কোটি টাকার প্রণোদন প্যাকেজ তৈরি করেছি এবং বাস্তবায়ন শুরু করেছি। শুধু এখনকার জন্যেই নয়, আগামী তিন অর্থবছরে আমরা কীভাবে দেশের মানুষকে অর্থনেতিক মন্দা থেকে রক্ষা করব সেই পরিকল্পনাও আমরা নিচ্ছি। আমরা আগাম কিছু কর্মসূচিও নিচ্ছি,’ বলেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে ঢাকা বিভাগের অন্তর্ভুক্ত জেলাসমূহের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন শেখ হাসিনা।
এসময় তিনি বলেন, কাজ করতে হবে, কাজ ছাড়া তো হবে না। যে কাজগুলো লোকের সঙ্গ না হয়, দূরে থেকে করা যায় সেগুলো করা যাবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘শিল্প কলকারখানা, ওষুধ শিল্প বা অন্যান্য শিল্প এগুলো তারা আলোচনার মাধ্যমে চালাতে পারেন। কিন্তু সেখানে যারা কাজ করবেন তাদের সুরক্ষার ব্যবস্থা নিতে হবে।’