সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী বাকি দুটি বিষয় হচ্ছে রাখাইন রাজ্যে কার্যকর প্রবেশাধিকার দেয়া এবং সব সম্প্রদায়ের চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা।
জাতিসংঘের উদ্বাস্তুবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এবং উন্নয়নবিষয়ক সংস্থা ইউএনডিপি জানিয়েছে, তিন মাস আগে তাদের সাথে মিয়ানমার সরকারের হওয়া সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী ২৩টি গ্রামে মূল্যায়ন কার্যক্রম শুরু করতে প্রস্তুত তারা।
জাতিসংঘ সদরদপ্তরে সংস্থার মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এক নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘এই মূল্যায়ন হবে প্রথম পদক্ষেপ মাত্র। বৃহৎ আকারের ব্যাপক মূল্যায়নের জন্য প্রবেশাধিকার বিস্তৃত হবে বলে প্রত্যাশা রয়েছে, যা চালু রাখা প্রয়োজন হবে।’
তিনি জানান, বৃহত্তর কাজের পরিকল্পনা নিয়ে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের সাথে গত জুন থেকে যে আলোচনা চলছে তার অংশ হিসেবে প্রাথমিক তালিকার গ্রামগুলোতে মূল্যায়ন কার্যক্রম চালানো হবে।
মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক আরো জানান, রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে একটি রেজ্যুলেশন প্রণয়ন করার জন্য তারা কাজ করছেন।