বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনার বিষয়টি ইউএনবিকে নিশ্চিত করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন এবং লিবিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এসকে সেকেন্দার আলী।
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমও এ ঘটনার খবর জানিয়ে দাবি করেছে যে, লিবিয়ার একটি পাচারকারী পরিবার মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে ৩০ জন অভিবাসীকে গুলি করে হত্যা করেছে।
এসকে সেকেন্দার আলী ইউএনবিকে বলেন, ‘আহতদের মধ্যে ১১ জন এখন ঝুঁকিমুক্ত এবং তাদেরকে ত্রিপলি মেডিকেল সেন্টারে স্থানান্তর করা হয়েছে।’
দূতাবাস জানিয়েছে, ত্রিপোলি থেকে ১৮০ কিলোমিটার দূরে মিজদা শহরে ওই অভিবাসীদের হত্যা করা হয়েছে।
এ ঘটনার পর লিবিয়ার একটি পরিবারে আশ্রয় নেয়া বেঁচে যাওয়া এক বাংলাদেশির কাছ থেকে ফোনে ঘটনাটি জানতে পারে দূতাবাস।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেন, ‘আমরা বিস্তারিত জানার চেষ্টা করছি। আমাদের মিশনের কর্মকর্তারা হাসপাতাল পরিদর্শন করবেন।’