বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সিদ্ধান্ত মোতাবেক এ বছর ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে না চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি)।
চলতি বছরের অনুষ্ঠিতব্য সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তীতে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ফলে অন্যবারের মতোই চলতি বছর ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বৃহস্পতিবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এর আগে চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের ২৩৮তম সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।
সভায় সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার সব দিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এতে রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য বিচ্ছিন্ন ভর্তি পরীক্ষার শ্রম, অর্থ ও সময়ের ব্যয় কমাতে যে মত দিয়েছেন, তার প্রতি সম্মান জানায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাতন্ত্র্যবোধ, ১৯৭৩ এর অধ্যাদেশের বিষয়টিকেও অক্ষুণ্ন রাখার বিষয়ের আলোচনা হয়। তাই এ বছর ইউজিসির তত্ত্বাবধানে সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলেও এতে অংশগ্রহণ না করে পর্যবেক্ষণের সিদ্ধান্ত হয়।
সভায় ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা, প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঝুঁকিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। এছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ পরীক্ষা কেন্দ্র, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক হুমকি ও প্রভাবের বিষয়গুলোও প্রাধান্য পেয়েছে সভার আলোচনায়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এবার আগের নিয়মেই পরীক্ষা হবে। পরে আলাপ-আলোচনা করে সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার যাওয়া হবে কি না সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।
এসব বিষয়ে একাডেমিক কাউন্সিলের কয়েকজন সিনিয়র সদস্য, ডিন এবং শিক্ষক সমিতির সভাপতি-সম্পাদককে নিয়ে উপাচার্য ইউজিসির সাথে কথা বলবেন বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেবে না চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ও
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সিদ্ধান্ত মোতাবেক এ বছর ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে না চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি)।
চলতি বছরের অনুষ্ঠিতব্য সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তীতে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ফলে অন্যবারের মতোই চলতি বছর ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বৃহস্পতিবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এর আগে চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের ২৩৮তম সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।
সভায় সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার সব দিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এতে রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য বিচ্ছিন্ন ভর্তি পরীক্ষার শ্রম, অর্থ ও সময়ের ব্যয় কমাতে যে মত দিয়েছেন, তার প্রতি সম্মান জানায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাতন্ত্র্যবোধ, ১৯৭৩ এর অধ্যাদেশের বিষয়টিকেও অক্ষুণ্ন রাখার বিষয়ের আলোচনা হয়। তাই এ বছর ইউজিসির তত্ত্বাবধানে সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলেও এতে অংশগ্রহণ না করে পর্যবেক্ষণের সিদ্ধান্ত হয়।
সভায় ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা, প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঝুঁকিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। এছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ পরীক্ষা কেন্দ্র, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক হুমকি ও প্রভাবের বিষয়গুলোও প্রাধান্য পেয়েছে সভার আলোচনায়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এবার আগের নিয়মেই পরীক্ষা হবে। পরে আলাপ-আলোচনা করে সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার যাওয়া হবে কি না সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।
এসব বিষয়ে একাডেমিক কাউন্সিলের কয়েকজন সিনিয়র সদস্য, ডিন এবং শিক্ষক সমিতির সভাপতি-সম্পাদককে নিয়ে উপাচার্য ইউজিসির সাথে কথা বলবেন বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।