এক মাসের মধ্যে পরিবেশ মন্ত্রণালয় সচিব, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বান্দরবান জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারসহ মামলার ১০ বিবাদীকে এ আদেশ বাস্তবায়ন করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
আদালত আদেশের পাশাপাশি রুলও জারি করেছে। রিটে উল্লেখিত স্থানসমূহের পাথর উত্তোলনে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা ও অবহেলা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা আগামী ৪ সপ্তাহের মধ্যে জানাতে বলেছে আদালত।
এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে রবিবার বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী এবং বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার আব্দুল হালিম।
বান্দরবানের সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদী এবং নদীর পার্শ্ববর্তী সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ঝর্ণা, ঝিরি ও ছরা থেকে পাথর উত্তোলন বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করে বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্টাল ল'ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন (বেলা), বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা), আদিবাসী ফোরাম, নিজেরা করি, কাপেং ফাউন্ডেশন, অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি) এবং স্থানীয় নাগরিক মং সৈপ্রু খাইয়াম।
পরে ওই রিটের শুনানি নিয়ে আদালত রুলসহ অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ দেয়।