জবাবে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেছেন, বিষয়টি নিয়ে সরকার খুবই চিন্তিত।
সংসদের প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির এমপি কাজী ফিরোজ রশিদ ও মুজিবুল হক চুন্নু এবং গণফোরামের এমপি সুলতান মনসুর আহমেদ পৃথকভাবে বিষয়টি তুলে ধরেন।
‘বিভিন্ন প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে প্রশিক্ষণের পরে নারী কর্মীদের প্রেরণের পদক্ষেপ নেয়া হবে। যদি মনে হয় যে এটি পুরোপুরি অসম্ভব তবে আমরা নারী কর্মীকে (সৌদি) না পাঠানোর চিন্তা করব,’ বলেন মন্ত্রী।
ইমরান বলেন, ঢাকাস্থ সৌদি আরব দূতাবাসের চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্সের সাথে সাক্ষাতে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
তিনি উল্লেখ করেন যে সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে ওই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বিষয়টি তোলার জন্য।
‘আগামী ২৬-২৭ নভেম্বর জয়েন্ট টেকনিক্যাল গ্রুপের একটি বৈঠক সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হবে। সেখানেও এই প্রশ্নগুলো তোলা হবে,’ যোগ করেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, সৌদি আরব, মালয়েশিয়া বা যে দেশেরই শ্রমবাজার হোক না কেন তাদের চাহিদা অনুযায়ী কর্মী পাঠাতে হয়। ‘আমাদের চেষ্টা থাকবে নারীদের সম্মানজনক চাকরি নিশ্চিত করা। আর একেবারেই যদি সম্ভব না হয় তাহলে আমরা না পাঠানোর চিন্তা করব।’
ইমরান আহমেদ বলেন, গত কয়েক মাসে ১৬০টি ট্রাভেল এজেন্সির লাইসেন্স স্থগিত এবং তিনটির লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে।