বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন বলেছেন, শেভেনিং ও কমনওয়েলথ স্কলারশিপ বিশ্বের সেরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন, বৃদ্ধি ও উন্নতির জন্য সারা বিশ্বের ব্যতিক্রমী ব্যক্তিদের স্বাগত জানায়।
তিনি বলেন যে একটি স্কলারশিপ একটি রূপান্তরমূলক অভিজ্ঞতা হতে পারে। যা কেবল পণ্ডিতদের (স্কলার) জন্য নয়, বরং তাদের সম্প্রদায়, তথা দেশগুলোর জন্য যখন তারা ফিরে আসে ও তাদের নির্বাচিত ক্ষেত্রে ইতিবাচক পার্থক্য তৈরি করতে তাদের যুক্তরাজ্যের অভিজ্ঞতাগুলো ব্যবহার করে।
বৃহস্পতিবার এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ডিকসন বলেন, ‘আমাদের অ্যালামনাই নেটওয়ার্ক গতিশীল প্রভাবশালীদের দ্বারা পরিপূর্ণ, পেশাদার ও সামাজিকভাবে পার্থক্য করার জন্য সুসজ্জিত। তারা বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের জনগণের মধ্যে প্রাণবন্ত সংযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।’
আরও পড়ুন: কপ-২৭ সম্মেলনের আগে প্রতিশ্রুতিগুলো কাজে পরিণত করতে হবে: রবার্ট ডিকসন
যুক্তরাজ্য সরকারের মর্যাদাপূর্ণ শেভেনিং ও কমনওয়েলথ স্কলারশিপে ভূষিত বাংলাদেশি স্কলারদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ব্রিটিশ হাইকমিশন।
ডিকসন তাদের মাস্টার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করার জন্য অভিনন্দন জানান এবং বৃহত্তর ইউকে শেভেনিং ও কমনওয়েলথ অ্যালামনাই পরিবারে তাদের স্বাগত জানান।
ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশ-এর পরিচালক টম মিসিওসিয়া বলেন, বর্তমানে কমনওয়েলথ স্কলারশিপে ১২৯ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত।
১৯৬০ সালে প্রথম বৃত্তি প্রদানের পর থেকে এক হাজার ৮১২ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী যুক্তরাজ্যের কমনওয়েলথ স্কলারশিপ কমিশনের মাধ্যমে যুক্তরাজ্য সরকারের অর্থায়নে এই বৃত্তি বা ফেলোশিপ অর্জন করেন।
আরও পড়ুন: উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের জন্য বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ: ব্রিটিশ হাইকমিশনার