পুলিশ সদরদপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) (মিডিয়া) মো. সোহেল রানা বলেন, ‘জুনের শুরু থেকে সড়ক ও মহাসড়কে ৫১টি চাঁদাবাজির মামলায় মোট ১০৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
এর আগে গত ৪ জুন সড়ক ও মহাসড়কে চাঁদাবাজি বন্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহায়তা করতে পরিবহন শ্রমিকদের আহ্বান জানান আইজিপি বেনজীর আহমেদ।
মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নামে চাঁদাবাজি বন্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে কাজ করার বিষয়ে একমত হন পরিবহন শ্রমিক নেতারা।
আইজিপির নির্দেশনা অনুসারে সড়ক ও মহাসড়কে চাঁদাবাজি শূন্যের কোঠায় আনা হবে, বলে এআইজি সোহেল রানা।
বাংলাদেশ পুলিশের সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলো চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এবং তাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে, যোগ করেন তিনি।
এর আগে গত ৬ মার্চ বাংলাদেশ অটোরিকশা অটো টেম্পু পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন পরিবহন খাতকে পুলিশ ও রাজনৈতিক নেতাদের চাঁদাবাজির হাত থেকে রক্ষা করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানায়।