বুধবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পতাকা নেড়ে হুইসেল বাজিয়ে নতুন এ ট্রেনটির উদ্বোধন করেন তিনি।
৮৯৬টি আসন এবং ১২টি কোচ সমৃদ্ধ বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনটি যাত্রাপথে ঈশ্বরদী, যশোর ও ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে বিরতি নেবে।
ট্রেনটি প্রতিদিন সকাল সাড়ে ১১টায় বেনাপোল থেকে ছেড়ে এসে সন্ধ্য ৭টা নাগাদ ঢাকায় পৌঁছাবে এবং রাত সাড়ে ১২ টায় ঢাকা থেকে ছেড়ে সকাল ৮টা নাগাদ বেনাপোল গিয়ে পৌঁছাবে।
ট্রেনের টিকিট শোভন চেয়ারের জন্য ৫৩৪ টাকা, স্নিগ্ধার জন্য এক হাজার ১৩ টাকা, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আসনের জন্য এক হাজার ২১৩ টাকা এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কেবিনের জন্য এক হাজার ৮৬৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ট্রেনের টিকিট শোভন চেয়ায়ের জন্য ৫৩৪ টাকা, স্নিগ্ধার জন্য এক হাজার ১৩ টাকা, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আসনের জন্য এক হাজার ২১৩ টাকা এবং শিতাতপ নিয়ন্ত্রিত কেবিনের জন্য এক হাজার ৮৬৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ জানায়, বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের সবগুলো কোচ ইন্দোনেশিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে এবং জনগণ আসন্ন ঈদুল আজহার সময় আধুনিক এই ট্রেনে ভ্রমণ করতে পারবে।
একই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ঢাকা-রাজশাহী’ রুটে চলাচলকারী আন্তঃনগর বিরতিহীন ট্রেন ‘বনলতা এক্সপ্রেসের’ যাত্রাপথ চাঁপাইনবাবগঞ্জ পর্যন্ত বর্ধিত করেন। গত ২৫ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী এ ট্রেনের উদ্বোধন করেন।
এ সময় গণভবনে রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন এবং এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) এদেশীয় পরিচালক মনমোহন প্রকাশ উপস্থিত ছিলেন।