এ পরামর্শ সংলাপের মাধ্যমে আইএলও ও ইউএন ওমেনের নতুন ‘সেইফ অ্যান্ড ফেয়ার’ কর্মসূচির সাথে মূল অংশীদারদের পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়। সেই সাথে শ্রম অধিকারের প্রসার ও নারী অভিবাসী শ্রমিকদের নির্যাতন বন্ধসহ নিরাপদ ও স্বচ্ছ অভিবাসন প্রক্রিয়া চর্চার জন্য মিয়ানমারের শ্রম, অভিবাসন ও জনসংখ্যা এবং সমাজকল্যাণ, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয় দুটি যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে সেখানে যেসব কাজ করা যেতে পারে তা চিহ্নিত করা হয়।
সরকারি কর্তৃপক্ষ, দূতাবাস, শ্রম সংগঠন, বৈদেশিক কর্মসংস্থান সংস্থা, স্থানীয় সামাজিক সংগঠন, আন্তর্জাতিক এনজিও ও জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা বিস্তারিতভাবে একটি অভিন্ন পথরেখা তুলে ধরেছে, যা আগামী পাঁচ বছর মিয়ানমারের কার্যক্রমকে প্রভাবিত করবে বলে এক যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
আসিয়ান সদস্য ১০টি দেশের প্রতিটিতে জাতীয় পরামর্শ সংলাপের অংশ হিসেবে মিয়ানমারে জাতীয় পরামর্শ সংলাপের আয়োজন করা হয়।
মিয়ানমারের নারী অভিবাসী শ্রমিকরা নিজ দেশ এবং যেখানে কাজ করেন উভয় দেশের উন্নয়ন ও অর্থনীতিতে অবদান রাখছেন। তারা নিজ দেশে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে অর্থ পাঠানোর পাশাপাশি দক্ষতা ও পরিচিতি নিয়ে আসছেন।
মিয়ানমারের ২০১৪ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, মোট সাড়ে ৪২ লাখ মানুষ (মিয়ানমারের শ্রমশক্তির প্রায় ২০ শতাংশ) বিদেশে বাস করেন।