ওবামা প্রশাসনের আমলে উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক উপ-উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন ব্লিনকেন (৫৮) এবং বাইডেনের সাথে তার রয়েছে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক।
যদি তিনি মনোনয়ন পান এবং তা নিশ্চিত করা হয় তাহলে তিনি হবেন বাকি বিশ্বের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক পর্যালোচনার ক্ষেত্রে নতুন প্রশাসনের নেতৃস্থানীয় শক্তি। গত চার বছরে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রর অনেক পুরোনো মিত্রকেই প্রশ্নের মুখে ফেলেছেন।
নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টারা জানিয়েছেন যে মন্ত্রিপরিষদের প্রথম ঘোষণা আসবে মঙ্গলবার।
অ্যান্টনি ব্লিনকেন সম্প্রতি বাইডেন ও নবনির্বাচিত ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সাথে জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে এক ব্রিফিংয়ে যোগ দেন। তিনি জনসম্মুখে মিসর ও ইথিওপিয়া সংক্রান্ত বিদেশ নীতি নিয়ে কথাও বলেছেন।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলাম্বিয়া ল স্কুলে পড়াশোনা করা ব্লিনকেন দীর্ঘদিন ধরে ডেমোক্র্যাটদের বিদেশ নীতি নিয়ে কাজ করেছ্নে। তিনি বিল ক্লিনটন প্রশাসনে জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলে দায়িত্ব পালন করেছেন। সেই সাথে সিনেটের পররাষ্ট্র নীতি সংক্রান্ত কমিটির স্টাফ ডিরেক্টর ছিলেন। সেখানে বাইডেন ছিলেন সভাপতি।