রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শিল্প মন্ত্রণালয় এই তথ্য দিয়েছে।
বিসিকের শিল্প উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ বিভাগ ও কক্সবাজার বিসিক লবণ শিল্প উন্নয়ন কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে দেশে ভোজ্য ও শিল্প লবণের মোট চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৮ লাখ ৪৯ হাজার মেট্রিক টন। এর মধ্যে সদ্য মৌসুমে মোট ১৫ লাখ ৭০ হাজার মেট্রিক টন ক্রুড লবণ উৎপাদিত হয়েছে। এছাড়া বিগত মৌসুমের উদ্বৃত্ত লবণ ছিল ০৪ লাখ ৩৩ হাজার মেট্রিক টন। সব মিলিয়ে মোট জাতীয় চাহিদার বিপরীতে দেশে লবণের মোট মজুদ ২০ লাখ ০৩ হাজার মেট্রিক টন। যা দেশের মোট চাহিদা চেয়ে প্রায় ১.৫০ লাখ মেট্রিক টন বেশি ।
এর মধ্যে চলতি বছরের মে মাস পর্যন্ত চাহিদা মিটিয়ে ১ জুন পর্যন্ত মাঠ ও মিল পর্যায়ে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার মেট্রিক টন লবণ মজুদ রয়েছে। এছাড়া সব জেলার ডিলার, পাইকারি ও খুরচা বিক্রেতা পর্যায়ে আয়োডিনযুক্ত ভোজ্য লবণ মজুদ রয়েছে।
বর্তমান মজুদকৃত লবণ দিয়ে আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির পশুর চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণসহ আগামী ১০ মাস লবণের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হবে।
চলতি বছরের নভেম্বরে নতুন মৌসুমের লবণ বাজারে আসবে বিধায় বর্তমান মজুদ দিয়ে শিল্প ও ভোজ্য লবণের জাতীয় চাহিদা মিটিয়েও উদ্বৃত্ত লবণ থাকবে। ফলে এ বছর লবণ আমদানির কোনো প্রয়োজন হবে না।