নগরীর সদর, সোনাডাঙ্গা, খালিশপুর, দৌলতপুর ও খানজাহান আলী থানায় গত ৪ অক্টোবর রাতে মামলাগুলো দায়ের করা হয়। সবগুলো মামলার বাদী পুলিশ।
এসব মামলায় মহানগর বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাসহ প্রায় পাঁচ শতাধিক নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে।
তবে বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, যেসব ঘটনার বর্ণনা দিয়ে মামলা দায়ের করা হয়েছে এমন ঘটনা আদৌ ঘটেনি। বিএনপিকে চাপে রাখতে সারাদেশে যে গায়েবি কাল্পনিক মামলা চলছে তারই অংশ হিসেবে নেতাদের বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা’ মামলা করা হচ্ছে।
সদর থানায় দায়ের করা মামলার বাদী এসআই দেলোয়ার হোসেন। তিনি এজাহারে উল্লেখ করেছেন, ‘গত ৪ অক্টোবর বেলা ১২টা ৪৫ মিনিটে পিকচার প্যালেস মোড়ে আসামিরা একত্রিত হইয়া বিক্ষোভ, ইজিবাইক ভাঙচুর, পুলিশের কাজে বাধা ও পুলিশের ওপর হামলা করেছেন’।
এই মামলার প্রধান আসামি যুবদল সভাপতি মাহাবুব হাসান পিয়ারু বলেন, ‘শুধু পিকচার প্যালেস মোড় কেন, বৃহস্পতিবার সারা শহরে কোথাও কোনো মিছিল হয়নি, ভাংচুর হয়নি। সম্পূর্ণ কাল্পনিক গল্প সাজিয়ে এই মামলা করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘পিকচার প্যালেস মোড়ে পুলিশের একাধিক সিসি ক্যামেরা আছে। বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ক্যামেরা আছে। সেগুলো দেখলেই পুলিশের মিথ্যা গল্প ফাঁস হয়ে যাবে।’
তবে, খুলনা সদর থানার ওসি হুমায়ুন কবীর বলেন, ঘটনা ঘটেছে বলেই মামলা হয়েছে।