রবিবার দুপুরে উপজেলা সদরের নিজ বাড়ি থেকে পুলিশ তাকে আটক করে।
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহসীন আলী জানান, গত ১ সেপ্টেম্বর বাঘা মাজার এলাকায় নাশকতার পরিকল্পনায় গোপন বৈঠক করছিল উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারিসহ ১০-১৫ জন নেতা-কর্মী। গোপন সংবাদের ভিক্তিতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই সময় একজনকে আটক করে। এ সময় সেকেন্দার আলীসহ অন্যরা পালিয়ে যায়। মাজার এলাকার আজগরের বন্ধ চায়ের দোকানের পাশ থেকে বোমা সদৃশ্য তাজা তিনটি ককটেল উদ্ধার করা হয়।
এ বিষয়ে বাঘা উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমির ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান মওলানা জিন্নাত আলী বলেন, সেকেন্দার আলী একটি দলের শুধু নেতা নন, তিনি একজন শিক্ষক। দুপুরে জোহরের নামাজ শেষে বাড়িতে ভাত খাচ্ছিলেন। এ সময় বাঘা থানা পুলিশ তাকে আটক করে।
মওলানা জিন্নাত আলীর অভিযোগ, সেকেন্দার আলীর নামে লিখিত কোনো অভিযোগ নেই। নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক ইস্যুতে মূলত তাকে আটক করা হয়েছে।