শুক্রবার এক যৌথ শোকবার্তায় তারা বলেন, একাদশ সংসদ নির্বাচনের পর ‘সংঘাতময়’ রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সৈয়দ আশরাফের মতো একজন অভিজ্ঞ সাংসদ এবং সৎ ও দক্ষ রাজনীতিবিদের ভূমিকার প্রয়োজন ছিল।
বর্তমান পরিস্থিতিতে তিনি দলীয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে জাতীয় স্বার্থে ভূমিকা রাখতে পারতেন বলেও মন্তব্য করেন গণফোরাম নেতারা।
তারা বলেন, সৈয়দ আশরাফের মৃত্যুতে দেশ একজন মহৎপ্রাণ ও ত্যাগী রাজনীতিবিদ ও দেশপ্রেমিককে হারাল।
ড. কামাল এবং মন্টু মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
একাদশ জাতীয় নির্বাচনে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার চার দিন পর বৃহস্পতিবার রাতে থাইল্যান্ডের এক হাসপাতালে মারা যান আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। ফুসফুসে ক্যান্সারে আক্রান্ত এ বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদের বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর।
বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলামের ছেলে সৈয়দ আশরাফ রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাদ ইন্টারন্যাশনাল হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।