আওয়ামী লীগ
সাবেক মন্ত্রী মায়া চৌধুরীর বাড়িতে আগুন
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার (মায়া চৌধুরী) গ্রামের বাড়িতে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার মোহনপুরের বাড়িটির দুটি ভবনে আগুন দেওয়া হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস।
রবিবার ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের মতলব উত্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইন্সপেক্টর নুরুল করিম ইউএনবিকে বলেন, শনিবার রাত ১১টার দিকে খবর পাই, বাড়ির দুটি তিনতলা ভবনের নিচতলায় আগুন দেওয়া হয়েছে। এরপর ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস।
মতলব উত্তর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) প্রদীপ বলেন, খবর পেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাই। এসপি মো. আব্দুর রকিবের নির্দেশে যৌথবাহিনীর নেতৃত্বে ঘটনাস্থলে যাই। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পর তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করছি। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে দুটি বেকারি ও একটি গ্যারেজে আগুন
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মতলব সার্কেল) খায়রুল কবির চৌধুরী বলেন, আমরা সাবেক এমপি মায়া চৌধুরীর বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাটের খবর পেয়ে দ্রুত সেনাবাহিনী, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই।
তিনি বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত, সে বিষয়ে আমরা তথ্য সংগ্রহ করছি। জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মতলব উত্তর উপজেলা বিএনপির সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি সারোয়ার মজুমদার বলেন, আমরা এটিকে ন্যক্কারজনক ঘটনা মনে করি। আমাদের নেতা তারেক রহমান। আমরা কখনোই সহিংসতার রাজনীতি করি না। সহিংসতার রাজনীতিকে আমরা আশ্রয়-প্রশ্রয় দেই না।
কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও চাঁদপুর জেলা বিএনপির সহসভাপতি ব্যারিস্টার ওবাইদুর রহমান টিপু ফেসবুকে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে লিখেছেন, বিএনপিকে প্রশ্নবিদ্ধের অপকৌশল হতে পারে! রাষ্ট্রের যেকোনো নাগরিকের বাড়িতে আগুন দেওয়া ফৌজদারি অপরাধ। প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনুন।
গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গণঅভ্যুত্থানে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই থেকে মায়া চৌধুরীও আত্মগোপনে রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকায় একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানা খবর পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: ভারতে হাসপাতালে আগুন, ১০ নবজাতকের মৃত্যু
১ ঘণ্টা আগে
আ.লীগ আফ্রিকান মাগুর, সবই খেয়ে ফেলত: রিজভী
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগ ছিল আফ্রিকান মাগুর মাছের মতো। যা পেত সবই খেয়ে ফেলত। এছাড়া ১৬ বছর আওয়ামী লীগ নিজেদের লোকজনকে লুটপাটের গণতন্ত্র দিয়েছিল।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্র হরণ করেছিল। তাই দেশে এখন গণতন্ত্র আনতে অচিরেই নির্বাচন দরকার। এই গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হলে সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
বরিশালের বাকেরগঞ্জে শনিবার (১৬ নভেম্বর) জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, বিদেশ থেকে দেশে নিয়ে আসা ১৮ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকার ১৭ লাখ কোটিই পাচার করেছে আওয়ামী লীগ।
আরও পড়ুন: পরাজিত ফ্যাসিস্টরা ভূত-পেত্নির মতো আওয়াজ দিচ্ছে: রিজভী
শেখ হাসিনা রক্ত পিপাসু, ক্ষমতায় টিকে থাকতে হাজার হাজার মানুষ খুন করেছেন বলেও মন্তব্য করেন রুহুল কবির রিজভী।
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা দেশকে নিজের বাবার জমিদারি মনে করতেন। তাই তিনি নিজের ইচ্ছে মতো দেশ পরিচালনা করেছেন, ব্যাংক লুট করেছেন। বিরোধী দলের ওপর খুন, গুম, নির্যাতন চালিয়েছেন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ভারতে পলাতক অবস্থায় থেকেও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়ে বিএনপির দুই নেতাকে হত্যা করিয়েছেন।
ফ্যাসিবাদ পুনরায় যেন ক্ষমতায় না আসতে পারে সে বিষয়ে আমাদের সজাগ থাকতে হবে বলে জানান বিএনপির এই নেতা।
তিনি আরও বলেন, তাহলেই ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগ সার্থক হবে।
আমরা বিএনপি পরিবার’র উদ্যোগে উপজেলার দুধল ইউনিয়নের জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা ডিগ্রি কলেজ মাঠে এই সভা হয়।
এর আগে তিনি সুন্দরকাঠী গ্রামে শহীদ আরিফুর রহমান রাসেলের কবর জিয়ারত করেন।
আমরা বিএনপি পরিবারের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুম্মানের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান ও মাহাবুবুল হক নান্নু, বরিশাল নগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান খান ফারুক, যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন ও সদস্য সচিব জিয়া উদ্দিন সিকদার, জেলা বিএনপির (দক্ষিণ) আহ্বায়ক আবুল হোসেন খান ও সদস্য সচিব আবুল কালাম শাহিন, বাকেরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব নাসির হাওলাদার, পৌর বিএনপির সভাপতি নাসির জমাদ্দার ও সাধারণ সম্পাদক শাহিন তালুকদার প্রমুখ।
সভার শুরুতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বরিশাল বিভাগের ৩১টি শহীদ পরিবারকে উপহার সামগ্রী তুলে দেন রিজভী।
দেশের ২৮টি জেলার ১৫০ শহীদ পরিবারকে সহায়তা করা হয়েছে বলে জানান আয়োজকরা।
আরও পড়ুন: মুজিবের ছবি অপসারণ নিয়ে বক্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইলেন রিজভী
শেখ মুজিবের ছবি সরানো উচিত হয়নি: রিজভী
১৯ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগের নির্বাচনের ভবিষ্যৎ জনগণ নির্ধারণ করবে: আসিফ নজরুল
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের জোট নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কি না তা জনগণই নির্ধারণ করবে।
তিনি বলেন, ‘গণহত্যা চালানোর পরও যে দলের অনুশোচনা নেই, বিচারের আগে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের জোট নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কি না তা জনগণই বিবেচনা করবে।’
মঙ্গলবার সকালে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্কের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।
এসময় মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে অভিযুক্ত দলগুলোর নির্বাচনের যোগ্যতা নির্ধারণে জনগণের ভূমিকার ওপর গুরুত্বারোপ করেন উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন: সাহাবুদ্দিনের রাষ্ট্রপতি পদে থাকার যোগ্যতা আছে কি না প্রশ্ন আসিফ নজরুলের
আসিফ নজরুল বলেন, ‘এটা আমার বলার জায়গা না। এখন আপনি যদি মনে করেন, যারা হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে, আরও চল্লিশ-পঞ্চাশ হাজার মানুষকে অঙ্গহানি ঘটিয়েছে, চোখ কেড়ে নিয়েছে, এখনো তারা সেই অপকর্মের পক্ষে কথা বলে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যদি ফাঁস হওয়া রেকর্ডটা সঠিক হয়, তাহলে এখনও তাদের নেত্রী ২৮৭ জনকে দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে। অন্য দেশে বসে সন্ত্রাসী হুমকি দিচ্ছে, যিনি একটা গণহত্যার মামলার আসামি। বিচারের আগে, দায়মুক্তির আগে তারা রাজনৈতিক কর্মসূচি চালাবে আরও হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করার জন্য? কাজেই সবকিছু একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আসবে।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘একটা গণহত্যা চালানোর পর এখনও একটা দল বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। আমাদের এত বড় আন্দোলনের নেতাদের কিশোর গ্যাং বলার চেষ্টা করে, আরও মানুষকে হত্যা করার হুমকি দেয়, সেই দলের রাজনৈতিক অধিকার থাকা উচিত কি না, তা প্রতিটি মানুষই বিবেচনা করবেন। বিচার প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর দেখা যাবে।’
মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সব দেশেই মৃত্যুদণ্ড রহিত করার কথা বলে জাতিসংঘ। তাদের একটি অপশনাল প্রটোকল আছে। ওই প্রটোকলের মূলকথাই হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড রদ করার জন্য। কিন্তু পৃথিবীর খুব অল্প দেশেই মৃত্যুদণ্ড রদ করেছে। এটা তাদের অঙ্গীকার থেকে বলবেই। কিন্তু আমাদের যে ক্রিমিনাল জাস্টিস সিস্টেম, আমাদের যে জুডিসিয়াল কালচার আছে, সেগুলো তো আমাদের কাছে প্রাধান্য পাবে। মৃত্যুদণ্ড রহিত করার যে অপশনাল প্রটোকল রয়েছে, আমাদের কোনো সরকারের পক্ষ থেকেই এই অপশনাল প্রটোকলের পক্ষরাষ্ট্র হওয়ার বিন্দুমাত্র উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।’
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘তাদের বলেছি, আমাদের আইনগত যে সংস্কার, সেটাতে তারা জড়িত আছেন, প্রতিষ্ঠানিক সংস্কারে আমাদের যদি ফরেনসিক সহায়তা লাগে, সেটা তারা দেবেন। আমরা এখানে সুবিচার করব, প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য বিচার করছি না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আগের আদালতে যেভাবে হয়েছে, সেভাবে আমরা অবিচার করব না। আমাদের কোনোকিছু লুকানোর নেই। আমরা কীভাবে বিচার করছি, সেটা যে কেউ এসে দেখতে পারবেন।’
বৈঠকে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনারের সঙ্গে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং মানবাধিকার ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেন আইন উপদেষ্টা।
এ বিষয়ে হাই কমিশনার বলেন, বর্তমান সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে যে সংস্কার উদ্যোগ নিয়েছে সেক্ষেত্রে মানবাধিকার যেন নিশ্চিত করা যায় সে নিয়ে আলোচনা হয়েছে। জুলাই গণহত্যার বিষয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি কাজ করছে। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে নির্বাচনের সময় নির্ধারণ করা হবে: আসিফ নজরুল
২ সপ্তাহ আগে
আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে করা রিট প্রত্যাহার
আওয়ামী লীগসহ ১১টি রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণার নির্দেশনা চেয়ে করা রিট প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে।
একইসঙ্গে দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না এই মর্মে রুল জারির নির্দেশনা চাওয়ার রিটও প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে।
রিটকারীদের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্টে বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: আ. লীগের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে বিধিনিষেধ চেয়ে রিট
সোমবার (২৮ অক্টোবর) এ রিট দায়ের করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, সারজিস আলম ও হাসিবুল ইসলাম।
আদালতে রিটকারীদের আইনজীবী আহসানুল করিম বলেন, রিটকারীরা আর রিট আবেদনটি চালাতে চান না। এ কারণে হাইকোর্ট রিট আবেদনটি কার্যতালিকা থেকে বাদ দিয়েছেন।
দলগুলো হলো- আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জাসদ, জাতীয় পার্টি (জেপি), তরিকত ফেডারেশন, গণতন্ত্রী পার্টি, কমিউনিস্ট পার্টি অব বাংলাদেশ, বিকল্পধারা, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল (এম-এল) (দিলীপ বড়ুয়া), বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ)।
আরও পড়ুন: রানা প্লাজার রানার জামিন স্থগিতই থাকছে
২ সপ্তাহ আগে
বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ফিরতে পারবে না: বিএনপি
বিএনপি-জামায়াত ঐক্যবদ্ধ থাকলে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
এক স্মরণসভায় তিনি বলেন, বিএনপি তার দীর্ঘদিনের মিত্র বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে আগামী দিনগুলোতে দেশকে পুনর্গঠনে আগ্রহী।
তিনি বলেন, 'আমাদের অবশ্যই ঐক্যের জন্য সংগ্রাম করতে হবে। যাতে আমরা এই দেশকে সুন্দরভাবে পুনর্গঠন করতে পারি। আসুন আমরা উভয়েই মিলে দেশের স্বার্থে কাজ করি। সবাই মিলে আমরা দেশকে গড়ব।
আরও পড়ুন: বিএনপির সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী নেতাদের বৈঠক
সোমবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াত আয়োজিত এক আলোচনা সভায় মির্জা আব্বাস এসব কথা বলেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্বাস দাবি করেন, স্বৈরাচারী শাসক শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে গেলেও তার সহযোগীরা দেশেই রয়ে গেছে।
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনার দোসররা ভিন্ন পদে বসে থাকলে দেশ এগোতে পারছে না, কারণ তারা নানা চক্রান্ত করছে। তবে জামায়াত-বিএনপি একসঙ্গে কাজ করলে আওয়ামী লীগ ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।’
মির্জা আব্বাস বলেন, দীর্ঘ সংগ্রাম ও অনেক ত্যাগের পর গত ৫ আগস্ট জাতি হাসিনাবিহীন বাংলাদেশ অর্জন করেছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা এখন আওয়ামী লীগবিহীন বাংলাদেশ চাই। আওয়ামী লীগ ও সভ্য মানুষ এবং আওয়ামী লীগ ও গণতন্ত্র এক সঙ্গে থাকতে পারে না। আওয়ামী লীগ আসলে শয়তানের বন্ধু।’
শেখ হাসিনার দোসর ও প্রতিবেশী দেশের ঘৃণ্য অপচেষ্টা প্রতিহত করতে অন্য সব গণতান্ত্রিক দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান বিএনপির এই নেতা।
আরও পড়ুন: নির্বাচিত সরকার এখন সময়ের দাবি: বিএনপি
২ সপ্তাহ আগে
কুড়িগ্রামে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আশিকের মৃত্যু: আওয়ামী লীগের ১০৪ জনের নামে মামলা
চলতি বছরের ৪ আগস্ট কুড়িগ্রাম জেলা শহরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার জমায়েতে ‘হামলায় আহত’ শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান আশিকের মৃত্যুর ঘটনায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমান উদ্দিন আহমেদ মঞ্জুসহ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের ১০৪ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে মামলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থী রুহুল আমিন বাদী হয়ে কুড়িগ্রাম সদর থানায় মামলাটি করেন। রুহুল আমিন কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের সেনের খামার গ্রামের বাসিন্দা এবং কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী।
কুড়িগ্রাম সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দায়েরকৃত মামলায় বৃহস্পতিবার রাতে শহরের ভোকেশনাল মোড়ের বাসিন্দা এজাহারভুক্ত আসামি আব্দুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে শুক্রবার আদালতে হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মামলায় অন্য আসামিরা হলেন- আওয়ামী লীগ নেতা সাইদ হাসান লোবান, রাশেদুজ্জামান বাবু, জিল্লুর রহমান টিটু, কুড়িগ্রাম পৌরসভার সদ্য সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজিউল ইসলাম, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক রেদওয়ানুল হক দুলাল, আনিছুর রহমান চাঁদ, মোমিনুর রহমান মুমিন, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রাজু আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন নয়ন, সদর উপজেলা পরিষদের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল ইসলাম রতন, জেলা পরিষদের সদস্য ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মিনহাজুল ইসলাম (আইয়ুব), কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার বেলগাছা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান লিটন মিয়াসহ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের ১০৪ জন নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলায় হত্যা, শিক্ষার্থীদের আহত এবং লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ এনে অজ্ঞাত আরও ৫০০ থেকে ৬০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ৪ আগস্ট জেলা শহরের ঘোষপাড়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার জমায়েতের ওপর ধারালো ও ভোতা অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আসামিরা হামলা করে। তারা হত্যার উদ্দেশে মারপিট করে সাধারণ ও গুরুতর জখম করে।
তাদের কয়েকজনের হামলায় আন্দোলনের অংশ নেওয়া আশিকুর রহমান আশিক মাথায় আঘাত পেয়ে গুরুতর আহত হন। পরে গত ১ সেপ্টেম্বর ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
আরও পড়ুন: সাবেক সংসদ সদস্য আলী আজগর ও ওসি সুকুমারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
নিহত আশিক উলিপুর উপজেলার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের সাতভিটা গ্রামের কৃষক চাঁদ মিয়ার ছেলে। উলিপুরের পাঁচপীর ডিগ্রি কলেজের স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের এই শিক্ষার্থী মৃত্যুর সাত মাস আগে বিয়ে করেছিলেন।
ওসি নাজমুল আলম বলেন, ‘মামলা হয়েছে। এজাহারভুক্ত এক জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে যৌথ বাহিনীর অভিযান চলছে।’
প্রসঙ্গত, ৪ আগস্ট কুড়িগ্রাম শহরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রজনতার জমায়েত চেষ্টাকালে শহরে প্রবেশের বিভিন্ন পথে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে ছাত্রলীগ। শহরের শাপলা চত্বরে দলীয় কার্যালয়ের সামনে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা অস্ত্রসস্ত্রে সজ্জিত হয়ে জড়ো হয়।
অন্যদিকে শহরের দাদামোড়ে জড়ো হয় আন্দোলনকারীরা। তাদের সঙ্গে যোগ দেয় বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। আওয়ামী লীগ ও আন্দোলনকারীদের দফায় দফায় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া এক পর্যায়ে সংঘর্ষে রূপ নেয়।আরও পড়ুন: সাবেক সংসদ সদস্য আলী আজগর ও ওসি সুকুমারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
১ মাস আগে
শারদীয় শুভেচ্ছা জানাল আওয়ামী লীগ
দেশবাসীকে শারদীয় শুভেচ্ছা জানিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) দলের ভ্যারিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বার্তায় এই শুভেচ্ছা জানানো হয়।
আরও পড়ুন: নিরপরাধ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার বন্ধের আহ্বান আওয়ামী লীগের
ফেসবুকের পোস্টটিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সবাইকে শারদীয় শুভেচ্ছা।
অন্ধকার ভেদ করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ হবে, এটাই আমাদের বিশ্বাস।
আরও পড়ুন: সাবের হোসেনের জামিন পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন রিজভীর
১ মাস আগে
নিরপরাধ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার বন্ধের আহ্বান আওয়ামী লীগের
নিরপরাধ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার ও হয়রানি বন্ধ করতে দেশপ্রেমিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) দলের ভ্যারিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এই আহ্বান জানায় দলটি।
সেনাবাহিনী, নৌ- বিমান বাহিনী এবং র্যাব ও পুলিশ কর্মকর্তাদের জনগণের বন্ধু হয়ে ওঠার আহ্বান জানানো হয় ফেসবুক পোস্টটিতে।
আরও পড়ুন: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ইমন হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
এতে বলা হয়, নিরপরাধ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার বন্ধ করুন। যে সন্ত্রাসীরা আন্দোলনের নামে পুলিশ সদস্যদের থানার ভিতরে পুড়িয়ে মেরেছে, থানা লুট করেছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা করুন।
দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে যেসব জঙ্গি সংগঠন আপনাদের চোখের সামনে ঘুরে বেড়াচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন।
কোনো দল বা কারো নির্দেশে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হয়রানি করবেন না। জনগণের বন্ধু হয়ে উঠুন, কোন দলের না।
এতে আরও বলা হয়, থানা থেকে লুট হওয়া বেশিরভাগ অস্ত্র কিন্তু এখনো উদ্ধার হয়নি। যারা এই অস্ত্র লুট করেছে তাদের এখনি রুখে দিতে না পারলে সেই অস্ত্র দিয়ে যুদ্ধে নামবে আপনাদেরই বিরুদ্ধে। দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তার দায়িত্ব কিন্তু আপনাদেরই।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলের বিরুদ্ধে অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ ববি হাজ্জাজের
১ মাস আগে
আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলের বিরুদ্ধে অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ ববি হাজ্জাজের
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন নির্মূলের সরাসরি হুকুমদাতা হিসেবে আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলের বিচার চেয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দায়ের করেছেন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ।
বুধবার (২ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর বরাবর অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।
অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ১৯ জুলাই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় কারফিউ জারি করার। এমনকি আন্দোলনকারীদের দেখামাত্র গুলি করার সিদ্ধান্ত হয় ওই বৈঠকে। এই সিদ্ধান্তের পরই গণহত্যা চালানো হয়। এ সিদ্ধান্ত নিয়ে দল হিসেবে আওয়ামী লীগ, ওয়াকার্স পার্টি, জাসদসহ ১৪ দল মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে।
আরও পড়ুন: নাসা গ্রুপের মালিক নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে কোটি কোটি ডলার পাচারের তদন্ত চলছে
অভিযোগে গণহত্যার সরাসরি হুকুমদাতা হিসেবে আওয়ামী লীগ এবং ১৪ দলের শরিক সাম্যবাদী দল, গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টি, জাসদ (ইনু), বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি (মেনন), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল, তরিকত ফেডারেশন, গণতন্ত্রী পার্টি, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ), গণআজাদী লীগ, কমিউনিস্ট কেন্দ্র, বাসদ এবং জাতীয় পার্টির (জেপি) বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ গঠন করে তদন্ত করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আবেদন জানানো হয়েছে।
অভিযোগ দায়ের পর ববি হাজ্জাজ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আশা করছি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আমরা ন্যায়বিচার পাব।’
আন্দোলনে বিগত সরকারের নির্দেশে পরিচালিত হত্যা গণহত্যা ও মারাত্মকভাবে জখমের শিকার ঘটনার বিচারের দাবিতে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এনে দেশের বিভিন্ন থানায় মামলা দায়ের হচ্ছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালেও ভুক্তভোগীদের পক্ষে অভিযোগ আনা হচ্ছে।
প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম জানিয়েছেন, ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রসিকিউশন অফিসে হত্যা ও গণহত্যা এবং গুম-খুনের ৩৫টি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এর আগে তদন্ত সংস্থায় ১৬টি মোট ৫১টি অভিযোগ দায়ের হয়েছে।
আরও পড়ুন: গাড়ি পোড়ানো ও ভাঙচুরের মামলায় ফখরুল-রিজভীসহ ৮ জন খালাস
সাগর-রুনি হত্যা: মামলা চালাবেন শিশির মনিরসহ ৯ আইনজীবী
১ মাস আগে
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উস্কানি বা প্ররোচনার বিষয়ে আওয়ামী লীগের সতর্কতা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পাওয়া কোনো ধরনের ভুয়া বার্তা, উস্কানি বা প্ররোচনামূলক পোস্টে বিভ্রান্ত না হতে নেতা-কর্মীদের সতর্ক করেছে আওয়ামী লীগ।
শনিবার রাত পৌনে ১২টার দিকে নিজেদের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে এক পোস্টে এ নির্দেশনা দেয় দলটি।
নির্দেশনায় যেকোনো তথ্যের জন্য আওয়ামী লীগের অফিসিয়াল ইমেইলে ([email protected]) যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু পরিবারের নিরাপত্তা আইন বাতিলের নিন্দা জানিয়েছে অল ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগ
পোস্টে আরও বলা হয়, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোনো প্রকার উস্কানি বা প্ররোচনার ফাঁদে পা দেবেন না। সারাদেশে জুলাই মাসের শেষ থেকে আগস্টের শুরু থেকেই আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের ওপর যত হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও হত্যাকাণ্ড হয়েছে সেগুলোর ছবি ও ভিডিও টুইটার[এক্স], ফেসবুক, ইউটিউবে প্রচার করুন। দেশবাসীকে জানাতে হবে কি নির্যাতন হয়েছে গত দেড় মাসে আওয়ামী লীগের ওপর।’
জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে তাই কোনো ধরনের উস্কানিমূলক পোস্ট বা ভুয়া বার্তায় বিভ্রান্ত না হতে দলের নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকতে বলা হয়।
দলটি পোস্টে আরও নির্দেশনা দিয়েছে, ‘প্রতি মহানগর, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের কার্যালয় ও নেতার কর্মীদের বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটে যে ক্ষতি হয়েছে তা দেশের মানুষকে জানান। বর্তমানে যারা দেশ চালাচ্ছে তাদের কাছেও আমরা দাবি জানাব সব হামলা, নির্যাতন, ভাঙচুর, লুটপাটের বিচার করতে হবে, ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।’
এছাড়াও দলের নেতাকর্মীদের তৃণমূলের পাশে দাঁড়াতে এগিয়ে আসতে আহ্বান জানিয়েছে আওয়ামী লীগ।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে ছাত্রলীগের সাবেক নেতার হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি জয়ের
২ মাস আগে