শনিবার রাজধানীর মহানগর নাট্যমঞ্চে আয়োজিত নাগরিক সমাবেশ থেকে এই সময়সীমা দেয়া হয়।
তাদের বাকি দুটি দাবি হলো- নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ এবং নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে সংসদ ভেঙে দেয়া।
ঐক্য প্রক্রিয়ায় জনগণকে সম্পৃক্ত করার জন্য ১ অক্টোবর থেকে জাতীয় নেতাদের উপস্থিতিতে দেশব্যাপী সমাবেশ করারও ঘোষণা দিয়েছে ঐক্য প্রক্রিয়া।
তেল-গ্যাস, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী শেখ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ নাগরিক সমাবেশের ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।
বিশ্বাসযোগ্য জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে দেশে ‘কার্যকর গণতন্ত্র’ প্রতিষ্ঠার জন্য বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গঠনের লক্ষ্যে ঐক্য প্রক্রিয়া এ সমাবেশের আয়োজন করে।
বিএনপির সিনিয়র নেতা, তাদের কিছু জোট সঙ্গী, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি-রব), নাগরিক ঐক্য ও গণসংহতি আন্দোলনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং সুশীল সমাজের সদস্যরা সমাবেশে যোগ দেন এবং দাবিগুলোর প্রতি সমর্থন জানান।
ঐক্যবদ্ধ এবং শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির মাধ্যমে গণমানুষের দাবিগুলো আদায়ে ঐক্য প্রক্রিয়া মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি, সাধারণ মানুষ ও সুশীল সমাজের সদস্যদের নিয়ে জনগণকে সব জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য কমিটি গঠন করার আহ্বান জানিয়েছে।