বুধবার দুপুরে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দায়রা জজ মুন্সি রফিউল আলম এই রায় দেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট এস.এম আব্রাহাম লিংকন এবং আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট এরশাদুল হক চৌধুরী শাহীন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সালের আগস্ট মাসে ভুরুঙ্গামারী উপজেলার বেলদহ (কালিরহাট বাজার সংলগ্ন) গ্রামের মো. জিয়ালির পুত্র জামালের (২৮) সাথে নাগেশ্বরী উপজেলার বদলীটারী গ্রামের মকবুল হোসেনের কন্যা রাশিদা বেগমের (১৯) পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। জামাল উদ্দিনের সাথে ভাবি ছাবিয়া বেগমের পরকীয়া সম্পর্কের কারণে ২০১১ সালের ১ মার্চ রাশিদা বেগমকে পরষ্পর যোগসাজসে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে।
২ মার্চ ভুরুঙ্গামারী থানায় একটি হত্যা মামলা করে নিহতের পিতা মকবুল হোসেন।
দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত আজ এ রায় দেয়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এসএম আব্রাহাম লিংকন জানান, সন্দেহাতীতভাবে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাকে এই শাস্তি দেন।