কেরানীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এক ঘণ্টার চেষ্টায় দুপুর ১টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
এর আগে ১২টার দিকে প্রথমে তুলার গুদামে আগুন লাগে। পরে মুহূর্তের মধ্যে তা পাশের ভোজ্য তেলের কারখানায় ছড়িয়ে যায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন মাস্টার সাইফুল ইসলাম।
এ আগুনে দুই প্রতিষ্ঠানের প্রায় ২০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান তিনি।
তেল কারখানা মালিক নজরুল জানান, আগুনে তার প্রায় ৩০০ মন সরিষা ও পাঁচটি দামি মেশিনসহ কারখানার পুরো অংশ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে তার প্রায় ১৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করে তিনি।
এদিকে, কলাতিয়া পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) রেজাউল আমিন বর্ষণ বলেন, ‘তুলার গুদামটির কোনো বৈধ অনুমোদন ছিল না। আগুনের সূত্রপাতের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর অবৈধ গুদাম মালিকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
এ ঘটনায় তিনি বাদী হয়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ উল্লেখ করে কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।